কলকাতা: গত কয়েকদিন বেশ ঠান্ডা পড়েছে। কনকনে হাওয়া। দিন কিংবা রাত, সোয়েটার-চাদর ছাড়া বাইরে বেরোনোর প্রশ্নই নেই। কিন্তু শীতের মরসুমে এমনই তো হওয়া স্বাভাবিক। বরং এবার তো ডিসেম্বর পুরো ফাঁকাই গেল! জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ পার করে সংক্রান্তির মুখে এসে কিছুটা শীত টের পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু কেন এই পরিস্থিতি? উত্তর খুঁজতে গিয়ে তো অবাক করার মতো আরও তথ্য সামনে উঠে এল। জানুয়ারির মাঝামাঝি এসে দেখা যাচ্ছে কাশ্মীর, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ডের পাহাড়ে বরফও পড়েনি। সাত বছর পর গুলমার্গে রীতিমতো বরফের খরা।
গুলমার্গ, সোনমার্গ এ সময় শ্বেত চাদরে ঢাকা থাকার কথা। জম্মু-শ্রীনগর হাইওয়ে বন্ধ থাকে এই সময়টা। অথচ এবার দিব্যি খোলা সেই পথ। কারণ, পথ বন্ধ রাখা হয় বরফের কারণে। এবার তো সেই বরফই নেই। এই বরফে-খরার ছোঁয়া বঙ্গেও।
কেন না, হিমাচল, কাশ্মীর কিংবা উত্তরাখণ্ডে যে বরফ পড়ে, সেই বরফ ছোঁয়া হাওয়া উত্তর ভারত থেকে পূর্ব ভারতে এসে পৌঁছয়। যাকে উত্তুরে হাওয়া বলা হয়। কিন্তু এবার কোথায় সেই উত্তুরে বাতাস?
ইতিমধ্যেই একটি স্যাটেলাইট ছবি সামনে এসেছে। যাতে দেখা গিয়েছে গত সাত বছরে সবথেকে কম বরফ পড়েছে। সেই স্যাটেলাইট চিত্রে সবথেকে বেশি বরফ দেখা গিয়েছে ২০২১ সালে। তবে ২০১৭ সালে এমন বরফের আকাল দেখেছিল ভূস্বর্গের গুলমার্গ। ২০২৪ সালে সেই ছবিই দেখাচ্ছে উপগ্রহ চিত্রটি। শুধু গুলমার্গ নয়, কাশ্মীরজুড়েই এই ছবি। কালো পাহাড় দাঁড়িয়ে।
এর প্রভাব পড়ছে চাষাবাদেও। কাশ্মীরে আপেল, কেশর চাষে তো প্রভাব পড়বেই। তবে সবথেকে চিন্তার কথা শুনিয়েছেন আবহবিদরা। যদি আগামী কয়েকদিনে বরফ না পড়ে, তাহলে হয়ত ফেব্রুয়ারি মাস থেকেই গ্রীষ্মের প্রভাব শুরু হতে পারে। আর যেহেতু এলনিনো রয়েছে, তাড়াতাড়ি গ্রীষ্ম চলে আসতে পারে।
কলকাতা: গত কয়েকদিন বেশ ঠান্ডা পড়েছে। কনকনে হাওয়া। দিন কিংবা রাত, সোয়েটার-চাদর ছাড়া বাইরে বেরোনোর প্রশ্নই নেই। কিন্তু শীতের মরসুমে এমনই তো হওয়া স্বাভাবিক। বরং এবার তো ডিসেম্বর পুরো ফাঁকাই গেল! জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ পার করে সংক্রান্তির মুখে এসে কিছুটা শীত টের পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু কেন এই পরিস্থিতি? উত্তর খুঁজতে গিয়ে তো অবাক করার মতো আরও তথ্য সামনে উঠে এল। জানুয়ারির মাঝামাঝি এসে দেখা যাচ্ছে কাশ্মীর, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ডের পাহাড়ে বরফও পড়েনি। সাত বছর পর গুলমার্গে রীতিমতো বরফের খরা।
গুলমার্গ, সোনমার্গ এ সময় শ্বেত চাদরে ঢাকা থাকার কথা। জম্মু-শ্রীনগর হাইওয়ে বন্ধ থাকে এই সময়টা। অথচ এবার দিব্যি খোলা সেই পথ। কারণ, পথ বন্ধ রাখা হয় বরফের কারণে। এবার তো সেই বরফই নেই। এই বরফে-খরার ছোঁয়া বঙ্গেও।
কেন না, হিমাচল, কাশ্মীর কিংবা উত্তরাখণ্ডে যে বরফ পড়ে, সেই বরফ ছোঁয়া হাওয়া উত্তর ভারত থেকে পূর্ব ভারতে এসে পৌঁছয়। যাকে উত্তুরে হাওয়া বলা হয়। কিন্তু এবার কোথায় সেই উত্তুরে বাতাস?
ইতিমধ্যেই একটি স্যাটেলাইট ছবি সামনে এসেছে। যাতে দেখা গিয়েছে গত সাত বছরে সবথেকে কম বরফ পড়েছে। সেই স্যাটেলাইট চিত্রে সবথেকে বেশি বরফ দেখা গিয়েছে ২০২১ সালে। তবে ২০১৭ সালে এমন বরফের আকাল দেখেছিল ভূস্বর্গের গুলমার্গ। ২০২৪ সালে সেই ছবিই দেখাচ্ছে উপগ্রহ চিত্রটি। শুধু গুলমার্গ নয়, কাশ্মীরজুড়েই এই ছবি। কালো পাহাড় দাঁড়িয়ে।
এর প্রভাব পড়ছে চাষাবাদেও। কাশ্মীরে আপেল, কেশর চাষে তো প্রভাব পড়বেই। তবে সবথেকে চিন্তার কথা শুনিয়েছেন আবহবিদরা। যদি আগামী কয়েকদিনে বরফ না পড়ে, তাহলে হয়ত ফেব্রুয়ারি মাস থেকেই গ্রীষ্মের প্রভাব শুরু হতে পারে। আর যেহেতু এলনিনো রয়েছে, তাড়াতাড়ি গ্রীষ্ম চলে আসতে পারে।