Corona Update: চতুর্থ ঢেউয়ে মৃত্যু নিয়েই উদ্বেগ, রাজ্যে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত ৭
Corona Bulletin: চতুর্থ ঢেউয়ে প্রথম থেকেই মৃত্যু নিয়ে একটা উদ্বেগের চিত্র দেখা যাচ্ছে। শুক্রবার দৈনিক পজিটিভিটি রেট ১৪.৭।
কলকাতা: রাজ্যে কোভিডের চতুর্থ ঢেউ শুরু হয়ে গিয়েছে। স্বাস্থ্য দফতরের খবর, শুক্রবার রাজ্যে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ২৩৭ জন। বৃহস্পতিবারের তুলনায় কিছুটা সংক্রমণ কমলেও বেড়েছে মৃত্যু। বৃহস্পতিবার রাজ্যে করোনার বলি হন ৬ জন। শুক্রবার তা ৭ জন হয়েছে। চতুর্থ ঢেউয়ে এই প্রথম একদিনে সাতজনের মৃত্যুর খবর জানাল স্বাস্থ্য ভবন। চতুর্থ ঢেউয়ে প্রথম থেকেই মৃত্যু নিয়ে একটা উদ্বেগের চিত্র দেখা যাচ্ছে। শুক্রবার দৈনিক পজিটিভিটি রেট ১৪.৪১।
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক রাজ্যের বিভিন্ন জেলার করোনা পরিস্থিতি –
কলকাতা – শুক্রবার আক্রান্ত ৪১৯ । বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ৩৯৬
উত্তর ২৪ পরগনা – শুক্রবার আক্রান্ত ৩৯০ । বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ৩৯৯
দক্ষিণ ২৪ পরগনা – শুক্রবার আক্রান্ত ৮১ । বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ১০২।
হাওড়া – শুক্রবার আক্রান্ত ৩৯ । বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ৫৬।
নদিয়া – শুক্রবার আক্রান্ত ৫৮। বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ৪১।
পশ্চিম বর্ধমান – শুক্রবার আক্রান্ত ১৭১। বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ১০৮।
পশ্চিম মেদিনীপুর- শুক্রবার আক্রান্ত ৭৩ । বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ৯৫।
দার্জিলিং- শুক্রবার আক্রান্ত ৭৫। বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ৭৬।
বীরভূম- শুক্রবার আক্রান্ত ২৩৭। বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ৩৮১।
পূর্ব বর্ধমান- শুক্রবার আক্রান্ত ৯৭ । বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ১১২।
পূর্ব মেদিনীপুর – শুক্রবার আক্রান্ত ২৭। বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ২৬।
জলপাইগুড়ি – শুক্রবার আক্রান্ত ৯০। বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ১৩৬।
মুর্শিদাবাদ- শুক্রবার আক্রান্ত ৩৪। বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ৩৩।
মালদহ – শুক্রবার আক্রান্ত ৯৯। বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ৮১।
উত্তর দিনাজপুর – শুক্রবার আক্রান্ত ৩৮ । বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ২২।
আলিপুরদুয়ার – শুক্রবার আক্রান্ত ২২ । বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ২৩।
বাঁকুড়া – শুক্রবার আক্রান্ত ১৯ । বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ৭২।
দক্ষিণ দিনাজপুর – শুক্রবার আক্রান্ত ৫৮। বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ১০৩।
পুরুলিয়া – শুক্রবার আক্রান্ত ৭২। বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ৬৭।
ঝাড়গ্রাম – শুক্রবার আক্রান্ত ৫। বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ৮।
কোচবিহার – শুক্রবার আক্রান্ত ২৯। বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ৩৬।
কালিম্পং – শুক্রবার আক্রান্ত ৪। বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ৭।
হুগলি- শুক্রবার আক্রান্ত ১০০। বৃহস্পতিবার আক্রান্ত ১০৬।