Corona Update: মাস্ক ছেড়েছে সিংহভাগ মানুষ, বুস্টার ডোজ় নিতেও অনীহা; সেই সুযোগকেই কাজে লাগাচ্ছে ওমিক্রমের ‘বংশধররা’

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Jul 08, 2022 | 8:20 AM

Covid19: এদিকে দৈনিক সংক্রমণ যেভাবে বাড়ছে, তাতে ভয়, সংক্রমণের চতুর্থ ঢেউ না ধাক্কা মারে।

Follow Us

কলকাতা: ক্রমাগত বাংলায় চড়ছে কোভিডের গ্রাফ। বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য দফতর যে বুলেটিন প্রকাশ করেছে, তাতে ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৮৮৯ জন। মৃত্যু হয়েছে ২ জনের। পজিটিভিটির হার ১৮.৭৪ শতাংশ। চারদিনেই সংক্রমণেই হাই জাম্প। স্বাস্থ্য দফতরের তথ্য বলছে, ৪ জুলাই একদিনে করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন ১ হাজার ১৩২ জন। ৫ জুলাই সেই সংক্রমণ ছিল ১ হাজার ৯৭৩ জন। ৬ জুলাই তা বেড়ে ২ হাজার ৩৫২ হয়। বৃহস্পতিবার সেই সংখ্যাই প্রায় ৩ হাজার ছুঁই ছুঁই। চিকিৎসকরা বলছেন, আবার ‘মাস্ট’ হোক মাস্ক। অধিকাংশ মানুষই এখন আর মাস্ক পরছেন না। ফলে সংক্রমণও গতি বাড়াচ্ছে চুপিসারে। একইসঙ্গে স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, মানুষের মধ্যে কোভিডের টিকার বুস্টার ডোজ় নেওয়ার অনীহা দেখা দিয়েছে।

এদিকে দৈনিক সংক্রমণ যেভাবে বাড়ছে, তাতে ভয়, সংক্রমণের চতুর্থ ঢেউ না ধাক্কা মারে। রাজ্যে ১০০ জন পরীক্ষা করলে ১৬ জনই আক্রান্ত। কেন এই সংক্রমণ? এতদিন সংক্রমণের পিছনে ছিল মূলত বিএ.৪, বিএ.৫ প্রজাতি। এবার বাংলায় খোঁজ মিলল ওমিক্রনের বিএ.২.৭৫ প্রজাতি। ওমিক্রনের এই বংশধররা ওমিক্রনের থেকেও বেশি ছোঁয়াচে। তাই সংক্রমণ ছড়ায় দ্রুত।

কিন্তু পরিসংখ্যান বলছে, মানুষের মধ্যে বুস্টার ডোজ় নেওয়ার প্রবল অনীহা। এমনও দেখা যাচ্ছে, কোভিড আক্রান্ত হয়ে যতজন রোগী হাসপাতালে, তাঁদের বড় অংশ তৃতীয় ডোজ় নেননি। দেশের হিসাবে ১০১ কোটি ৭৫ লক্ষ মানুষ প্রথম ডোজ় নিয়েছেন। ৯১ কোটি ৮৬ লক্ষ মানুষ নিয়েছেন দ্বিতীয় ডোজ়। সেখানে তৃতীয় ডোজ় নিয়েছেন এমন মানুষের সংখ্যা ৪ কোটি ৬৯ লক্ষ। এ রাজ্যের ক্ষেত্রে প্রথম ডোজ় নিয়েছেন ৭ কোটি ৩১ লক্ষ মানুষ। দ্বিতীয় ডোজ় ৬ কোটি ৫৩ লক্ষ জন নিয়েছেন। তৃতীয় ডোজ় নিয়েছেন ৪০ লক্ষ ৮৬ হাজার জন। কলকাতায় সংখ্যাটা প্রথম ডোজ়ের ক্ষেত্রে ৫৩ লক্ষ ২৩ হাজার, দ্বিতীয় ডোজ় নিয়েছেন ৪৩ লক্ষ ৯১ হাজার জন, তৃতীয় ডোজ় নিয়েছেন মাত্র ৬ লক্ষ ৫০ হাজার জন।

কলকাতা: ক্রমাগত বাংলায় চড়ছে কোভিডের গ্রাফ। বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য দফতর যে বুলেটিন প্রকাশ করেছে, তাতে ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৮৮৯ জন। মৃত্যু হয়েছে ২ জনের। পজিটিভিটির হার ১৮.৭৪ শতাংশ। চারদিনেই সংক্রমণেই হাই জাম্প। স্বাস্থ্য দফতরের তথ্য বলছে, ৪ জুলাই একদিনে করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন ১ হাজার ১৩২ জন। ৫ জুলাই সেই সংক্রমণ ছিল ১ হাজার ৯৭৩ জন। ৬ জুলাই তা বেড়ে ২ হাজার ৩৫২ হয়। বৃহস্পতিবার সেই সংখ্যাই প্রায় ৩ হাজার ছুঁই ছুঁই। চিকিৎসকরা বলছেন, আবার ‘মাস্ট’ হোক মাস্ক। অধিকাংশ মানুষই এখন আর মাস্ক পরছেন না। ফলে সংক্রমণও গতি বাড়াচ্ছে চুপিসারে। একইসঙ্গে স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, মানুষের মধ্যে কোভিডের টিকার বুস্টার ডোজ় নেওয়ার অনীহা দেখা দিয়েছে।

এদিকে দৈনিক সংক্রমণ যেভাবে বাড়ছে, তাতে ভয়, সংক্রমণের চতুর্থ ঢেউ না ধাক্কা মারে। রাজ্যে ১০০ জন পরীক্ষা করলে ১৬ জনই আক্রান্ত। কেন এই সংক্রমণ? এতদিন সংক্রমণের পিছনে ছিল মূলত বিএ.৪, বিএ.৫ প্রজাতি। এবার বাংলায় খোঁজ মিলল ওমিক্রনের বিএ.২.৭৫ প্রজাতি। ওমিক্রনের এই বংশধররা ওমিক্রনের থেকেও বেশি ছোঁয়াচে। তাই সংক্রমণ ছড়ায় দ্রুত।

কিন্তু পরিসংখ্যান বলছে, মানুষের মধ্যে বুস্টার ডোজ় নেওয়ার প্রবল অনীহা। এমনও দেখা যাচ্ছে, কোভিড আক্রান্ত হয়ে যতজন রোগী হাসপাতালে, তাঁদের বড় অংশ তৃতীয় ডোজ় নেননি। দেশের হিসাবে ১০১ কোটি ৭৫ লক্ষ মানুষ প্রথম ডোজ় নিয়েছেন। ৯১ কোটি ৮৬ লক্ষ মানুষ নিয়েছেন দ্বিতীয় ডোজ়। সেখানে তৃতীয় ডোজ় নিয়েছেন এমন মানুষের সংখ্যা ৪ কোটি ৬৯ লক্ষ। এ রাজ্যের ক্ষেত্রে প্রথম ডোজ় নিয়েছেন ৭ কোটি ৩১ লক্ষ মানুষ। দ্বিতীয় ডোজ় ৬ কোটি ৫৩ লক্ষ জন নিয়েছেন। তৃতীয় ডোজ় নিয়েছেন ৪০ লক্ষ ৮৬ হাজার জন। কলকাতায় সংখ্যাটা প্রথম ডোজ়ের ক্ষেত্রে ৫৩ লক্ষ ২৩ হাজার, দ্বিতীয় ডোজ় নিয়েছেন ৪৩ লক্ষ ৯১ হাজার জন, তৃতীয় ডোজ় নিয়েছেন মাত্র ৬ লক্ষ ৫০ হাজার জন।

Next Article