Durga Puja Rally: রেড রোডের অনুষ্ঠানে উপস্থিত তপতী গুহঠাকুরতা, সংবর্ধনা মুখ্যমন্ত্রীর

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Sep 01, 2022 | 6:31 PM

Tapati Guha Thakurta: বিরোধীদের দাবি ছিল, এই সম্মানে রাজ্য সরকারের কোনও কৃতিত্বই নেই। যা কৃতিত্ব তা ইতিহাসবিদ তথা কলকাতার সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোশ্যাল সায়েন্সেসের প্রাক্তন অধিকর্তার। এই তথ্যকে সামনে রেখে সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব হন নেটিজেনদের একাংশও।

Follow Us

কলকাতা: ইউনেস্কো কলকাতার দুর্গাপুজোকে হেরিটেজ তকমা দিয়েছে। বৃহস্পতিবার তারই উদযাপন হল কলকাতায়। এই সম্মান ঘোষণার পর পরই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, যাঁরা বলেন, বাংলায় পুজো করতে দেওয়া হয় না তাঁরা যোগ্য জবাব পেলেন। একইসঙ্গে এই সম্মানের কৃতিত্ব তিনি দিয়েছিলেন, রাজ্যবাসীকে, পুজো কমিটিগুলিকে এবং ১১ বছরের রাজ্য সরকারকে। যা নিয়ে শুরু হয় তুমুল চর্চা। বিরোধীদের দাবি ছিল, এই সম্মানে রাজ্য সরকারের কোনও কৃতিত্বই নেই। যা কৃতিত্ব তা ইতিহাসবিদ তথা কলকাতার সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোশ্যাল সায়েন্সেসের প্রাক্তন অধিকর্তা তপতী গুহঠাকুরতার। এই তথ্যকে সামনে রেখে সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব হন নেটিজেনদের একাংশও। এমনও অভিযোগ ওঠে, বৃহস্পতিবারের অনুষ্ঠানে তপতীদেবীকে না ডেকে অসম্মান করা হল। কিন্তু দেখা গেল, এদিন রেড রোডের অনুষ্ঠানমঞ্চে উজ্জ্বল উপস্থিতি তপতীদেবীর। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁকে উত্তরীয় পরিয়ে সম্মান জানান। একইসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যেও ধন্যবাদ জানানো হয় তাঁকে।

এদিন সংবাদমাধ্যমকেও তপতী গুহঠাকুরতা বলেন, “আমার ইউনেস্কোর সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ ছিল না। ভারত সরকারের মিনিস্ট্রি অব কালচার আমাকে বলেছিল এটা করতে। তাদের হয়ে আমরা কাজটা করেছিলাম। বাংলার হয়েও কাজটা করেছিলাম। কাজটা ছিল কলকাতার দুর্গাপুজোকে ইউনেস্কোর ইনট্যানজিবল কালচারাল লিস্টে স্থান দেওয়া। সার্ভে আমি বহু বছর ধরে করেছি, আমার নিজের কাজের জন্য। তবে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০১৯ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত আমাদের সময় নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছিল।” একইসঙ্গে তপতী গুহঠাকুরতা জানান, ইউনেস্কোর নজরে মূল যে বিষয়টি ছিল, তা এই দুর্গাপুজো সর্বজনীন। এটা বিভিন্ন সম্প্রদায়কে (Community) ধরে হয়। নানা শিল্প, নানারকমের শিল্পকর্মীদের নিয়ে হয়। বিভিন্ন মানুষের সমাগমে হয়। এটা ধর্মীয় উৎসবের জায়গা থেকে উঠে এসে সামাজিক সাংস্কৃতিক উৎসব, তার উপরে জোর দেওয়া হয়।

এদিন মূল অনুষ্ঠানমঞ্চে অন্যান্য অতিথিদের সঙ্গে ছিলেন তপতী গুহঠাকুরতাও। সঞ্চালক তাঁর পরিচয় করান, ‘তিনি একজন প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ, বাংলার সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে প্রচারে তাঁর অবদান মনে রাখার মতো।’ এরপর মুখ্যমন্ত্রীও মঞ্চে বলেন, “তপতীদেবী যিনি সোশ্যাল স্টাডিজে কাজ করেন, অনেক রিসার্চ করে সহযোগিতা করেছেন তাঁকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।” মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎপর্ব প্রসঙ্গে তপতী গুহঠাকুরতা বলেন, “এত মানুষের মধ্যে উনি আলাদা আর কী বলবেন। আমি বরং ওনাকে বললাম, এই গর্বের অংশীদার হতে পেরে আমার খুব ভাল লাগছে।”

কলকাতা: ইউনেস্কো কলকাতার দুর্গাপুজোকে হেরিটেজ তকমা দিয়েছে। বৃহস্পতিবার তারই উদযাপন হল কলকাতায়। এই সম্মান ঘোষণার পর পরই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, যাঁরা বলেন, বাংলায় পুজো করতে দেওয়া হয় না তাঁরা যোগ্য জবাব পেলেন। একইসঙ্গে এই সম্মানের কৃতিত্ব তিনি দিয়েছিলেন, রাজ্যবাসীকে, পুজো কমিটিগুলিকে এবং ১১ বছরের রাজ্য সরকারকে। যা নিয়ে শুরু হয় তুমুল চর্চা। বিরোধীদের দাবি ছিল, এই সম্মানে রাজ্য সরকারের কোনও কৃতিত্বই নেই। যা কৃতিত্ব তা ইতিহাসবিদ তথা কলকাতার সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোশ্যাল সায়েন্সেসের প্রাক্তন অধিকর্তা তপতী গুহঠাকুরতার। এই তথ্যকে সামনে রেখে সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব হন নেটিজেনদের একাংশও। এমনও অভিযোগ ওঠে, বৃহস্পতিবারের অনুষ্ঠানে তপতীদেবীকে না ডেকে অসম্মান করা হল। কিন্তু দেখা গেল, এদিন রেড রোডের অনুষ্ঠানমঞ্চে উজ্জ্বল উপস্থিতি তপতীদেবীর। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁকে উত্তরীয় পরিয়ে সম্মান জানান। একইসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যেও ধন্যবাদ জানানো হয় তাঁকে।

এদিন সংবাদমাধ্যমকেও তপতী গুহঠাকুরতা বলেন, “আমার ইউনেস্কোর সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ ছিল না। ভারত সরকারের মিনিস্ট্রি অব কালচার আমাকে বলেছিল এটা করতে। তাদের হয়ে আমরা কাজটা করেছিলাম। বাংলার হয়েও কাজটা করেছিলাম। কাজটা ছিল কলকাতার দুর্গাপুজোকে ইউনেস্কোর ইনট্যানজিবল কালচারাল লিস্টে স্থান দেওয়া। সার্ভে আমি বহু বছর ধরে করেছি, আমার নিজের কাজের জন্য। তবে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০১৯ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত আমাদের সময় নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছিল।” একইসঙ্গে তপতী গুহঠাকুরতা জানান, ইউনেস্কোর নজরে মূল যে বিষয়টি ছিল, তা এই দুর্গাপুজো সর্বজনীন। এটা বিভিন্ন সম্প্রদায়কে (Community) ধরে হয়। নানা শিল্প, নানারকমের শিল্পকর্মীদের নিয়ে হয়। বিভিন্ন মানুষের সমাগমে হয়। এটা ধর্মীয় উৎসবের জায়গা থেকে উঠে এসে সামাজিক সাংস্কৃতিক উৎসব, তার উপরে জোর দেওয়া হয়।

এদিন মূল অনুষ্ঠানমঞ্চে অন্যান্য অতিথিদের সঙ্গে ছিলেন তপতী গুহঠাকুরতাও। সঞ্চালক তাঁর পরিচয় করান, ‘তিনি একজন প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ, বাংলার সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে প্রচারে তাঁর অবদান মনে রাখার মতো।’ এরপর মুখ্যমন্ত্রীও মঞ্চে বলেন, “তপতীদেবী যিনি সোশ্যাল স্টাডিজে কাজ করেন, অনেক রিসার্চ করে সহযোগিতা করেছেন তাঁকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।” মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎপর্ব প্রসঙ্গে তপতী গুহঠাকুরতা বলেন, “এত মানুষের মধ্যে উনি আলাদা আর কী বলবেন। আমি বরং ওনাকে বললাম, এই গর্বের অংশীদার হতে পেরে আমার খুব ভাল লাগছে।”

Next Article