Education Department: কাল ‘সুপ্রিম’ শুনানিতে কী কী যুক্তি সাজাবে রাজ্য? সন্ধেয় জরুরি বৈঠক শিক্ষা দফতরে

সুমন মহাপাত্র | Edited By: Soumya Saha

Oct 05, 2023 | 8:40 PM

Supreme Court: বৃহস্পতির সন্ধেয় শিক্ষা দফতরে জরুরি বৈঠকের ডাক দেওয়া হয়েছে। বিভাগীয় বৈঠকে বসছেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। আগামিকাল শীর্ষ আদালতে রাজ্যের তরফে কী কী যুক্তি পেশ করা হবে, সেই নিয়ে আলোচনার জন্যই আজ সন্ধের এই জরুরি বৈঠক বসে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে।

Education Department: কাল সুপ্রিম শুনানিতে কী কী যুক্তি সাজাবে রাজ্য? সন্ধেয় জরুরি বৈঠক শিক্ষা দফতরে
শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু
Image Credit source: Facebook

Follow Us

কলকাতা: রাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে উপাচার্য নিয়োগ ঘিরে জট ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত গড়িয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ জন্য সার্চ কমিটি সংক্রান্ত মামলার আগামিকাল (শুক্রবার) শুনানি রয়েছে শীর্ষ আদালতে। তার আগে বৃহস্পতির সন্ধেয় শিক্ষা দফতরে জরুরি বৈঠকের ডাক দেওয়া হয়েছে। বিভাগীয় বৈঠকে বসছেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। আগামিকাল শীর্ষ আদালতে রাজ্যের তরফে কী কী যুক্তি পেশ করা হবে, সেই নিয়ে আলোচনার জন্যই আজ সন্ধের এই জরুরি বৈঠক বসে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে।

উল্লেখ্য, রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে উপাচার্য নিয়োগ ঘিরে ইতিমধ্যেই আপত্তি তুলেছে রাজ্য সরকার। রাজ্যপাল তথা বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য যেভাবে সাম্প্রতিককালে একের পর এক বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ করেছেন, তা নিয়ে তীব্র আপত্তি রয়েছে রাজ্যের। শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু একাধিকবার এই নিয়ে সরব হয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। রাজ্যপালের এমন সিদ্ধান্ত যে রাজ্য মোটেই ভালভাবে দেখছে না, তা বার বার বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে সরকারের তরফে।

প্রসঙ্গত, এর আগে সুপ্রিম কোর্ট সার্চ কমিটি সংক্রান্ত বিষয়ে সব পক্ষকে প্রস্তাবিত নামের তালিকা পাঠাতে বলেছিল। অর্থাৎ, ইউজিসি, রাজ্য ও রাজ্যপাল – তিনটি পক্ষকেই বলে দেওয়া হয়েছিল সার্চ কমিটির জন্য নিজেদের মতো করে প্রস্তাবিত নামের তালিকা আদালতে জমা দিতে বলা হয়েছিল।  সেই তালিকা ইতিমধ্য়েই জমা দেওয়া হয়েছে শীর্ষ আদালতের কাছে। তবে রাজ্যপালের প্রস্তাবিত নামের তালিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছিল রাজ্য। রাজভবনের তালিকায় রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির থেকে কোনও শিক্ষাবিদের নাম না থাকা নিয়ে সরব হয়েছিল রাজ্য। রাজ্যের যুক্তি ছিল, তারা যেমন রাজ্যের শিক্ষাবিদদের নাম রেখেছে তালিকায়, তেমনই কেন্দ্রের অধীনে থাকা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির শিক্ষাবিদদের নামও রেখেছিল তালিকায়।

Next Article