বুথে করোনা রোগী, পিপিই কিট পরে ভোট! সাহায্য করলেন সিপিআইএম প্রার্থী

সৌরভ পাল | Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Apr 11, 2021 | 9:06 AM

শনিবার সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসার একেবারে শেষ লগ্ন ভোটাধিকার প্রয়োগ করলেন করোনা (Corona) রোগী।

Follow Us

টালিগঞ্জ: ভোট চতুর্থীতে রক্তাক্ত বাংলা। শীতলকুচিতে (Sitalkuchi) রাজনৈতিক সংঘর্ষের বলি একাধিক। ভোট দিতে এসে খনিকের জন্য কোলের সন্তানকে হারিয়ে আর্তনাদ মায়ের, এদিন এমন ছবিও দেখল রাজ্য। জেলায় জেলায় উত্তপ্ত পরিস্থিতির নানান ঘটনার মধ্যেই নাগরিক অধিকার প্রয়োগের বিরলতম দৃষ্টান্ত দেখল কলকাতা। টালিগঞ্জ বিধানসভায় পিপিই কিট পরে ভোট দিলেন করোনা (Corona) রোগী।

শনিবার সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসার একেবারে শেষ লগ্ন ভোটাধিকার প্রয়োগ করলেন করোনা রোগী। মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী, গড়িয়ার বাসিন্দা নিজের ভোট দিলেন সুভাষপল্লীর ৩০৩ নং বুথে। তাঁকে নিজের সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগের সুব্যবস্থা করে দিলেন টালিগঞ্জ বিধানসভার সিপিআইএম প্রার্থী দেবদূত ঘোষ (Debdut Ghosh)। নির্বাচন কমিশনের নিয়মাবলীকে পাথেয় করেই ভোটাধিকার প্রয়োগের নির্দিষ্ট সময়ের একেবারে শেষ লগ্নে মতদান করলেন টালিগঞ্জের (Tollygunj) ওই ভোটার।

বিকেল তখন সাড়ে ৫টা। সিপিআইএম (CPIM) প্রার্থী দেবদূত ঘোষকে তাঁর পোলিং এজেন্ট এসে বলেন, একজন করোনা রোগী ভোট দিতে এসেছেন। কোনও রকম বিচলিত না হয়েই প্রিসাইডিং অফিসারের সঙ্গে কথা বলে সমস্ত আয়োজন করেন তারকা প্রার্থী দেবদূত। সঙ্গে সঙ্গেই মাস্ক (Mask), স্যানিটাইজার সহ পিপিই কিটের (PPE Kit) ব্যবস্থা করা হয়। বন্দোবস্ত করা হয় ইভিএম স্যানিটাইজেশনেরও। এরপর আশাকর্মী সহ রোগীকে পিপিই কিট পরিয়ে বুথে প্রবেশ করানো হয়। ওই বুথে তিনিই ছিলেন দিনের শেষ ভোটার। ভোট দিয়ে এসে করোনা রোগী জানান, “আমার কয়েকদিন ধরেই জ্বর ছিল। ৮ তারিখ নমুনা পরীক্ষা করার পর রিপোর্ট পজিটিভ আসে। আজ জ্বর নেই। অনেকটা সুস্থও বোধ করছি।”

এমনই কাণ্ড ঘটেছে ডোমজুড় বিধানসভা কেন্দ্রের ঘোষপাড়াতেও। একজন নয়, সেখানেও একাধিক করোনা রোগী এসে নিজেদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। আর এই প্রক্রিয়ায় সাহায্য করেছেন ভোটকর্মী থেকে শুরু করে বিভিন্ন দলের পোলিং এজেন্টরাও।

 

টালিগঞ্জ: ভোট চতুর্থীতে রক্তাক্ত বাংলা। শীতলকুচিতে (Sitalkuchi) রাজনৈতিক সংঘর্ষের বলি একাধিক। ভোট দিতে এসে খনিকের জন্য কোলের সন্তানকে হারিয়ে আর্তনাদ মায়ের, এদিন এমন ছবিও দেখল রাজ্য। জেলায় জেলায় উত্তপ্ত পরিস্থিতির নানান ঘটনার মধ্যেই নাগরিক অধিকার প্রয়োগের বিরলতম দৃষ্টান্ত দেখল কলকাতা। টালিগঞ্জ বিধানসভায় পিপিই কিট পরে ভোট দিলেন করোনা (Corona) রোগী।

শনিবার সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসার একেবারে শেষ লগ্ন ভোটাধিকার প্রয়োগ করলেন করোনা রোগী। মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী, গড়িয়ার বাসিন্দা নিজের ভোট দিলেন সুভাষপল্লীর ৩০৩ নং বুথে। তাঁকে নিজের সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগের সুব্যবস্থা করে দিলেন টালিগঞ্জ বিধানসভার সিপিআইএম প্রার্থী দেবদূত ঘোষ (Debdut Ghosh)। নির্বাচন কমিশনের নিয়মাবলীকে পাথেয় করেই ভোটাধিকার প্রয়োগের নির্দিষ্ট সময়ের একেবারে শেষ লগ্নে মতদান করলেন টালিগঞ্জের (Tollygunj) ওই ভোটার।

বিকেল তখন সাড়ে ৫টা। সিপিআইএম (CPIM) প্রার্থী দেবদূত ঘোষকে তাঁর পোলিং এজেন্ট এসে বলেন, একজন করোনা রোগী ভোট দিতে এসেছেন। কোনও রকম বিচলিত না হয়েই প্রিসাইডিং অফিসারের সঙ্গে কথা বলে সমস্ত আয়োজন করেন তারকা প্রার্থী দেবদূত। সঙ্গে সঙ্গেই মাস্ক (Mask), স্যানিটাইজার সহ পিপিই কিটের (PPE Kit) ব্যবস্থা করা হয়। বন্দোবস্ত করা হয় ইভিএম স্যানিটাইজেশনেরও। এরপর আশাকর্মী সহ রোগীকে পিপিই কিট পরিয়ে বুথে প্রবেশ করানো হয়। ওই বুথে তিনিই ছিলেন দিনের শেষ ভোটার। ভোট দিয়ে এসে করোনা রোগী জানান, “আমার কয়েকদিন ধরেই জ্বর ছিল। ৮ তারিখ নমুনা পরীক্ষা করার পর রিপোর্ট পজিটিভ আসে। আজ জ্বর নেই। অনেকটা সুস্থও বোধ করছি।”

এমনই কাণ্ড ঘটেছে ডোমজুড় বিধানসভা কেন্দ্রের ঘোষপাড়াতেও। একজন নয়, সেখানেও একাধিক করোনা রোগী এসে নিজেদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। আর এই প্রক্রিয়ায় সাহায্য করেছেন ভোটকর্মী থেকে শুরু করে বিভিন্ন দলের পোলিং এজেন্টরাও।

 

Next Article