Arpita Mukherjee: দেখা করতে আসেন না মা-দিদি, রোচে না জেলের ভাত, কিছুই যেন ভাল লাগে না অর্পিতার…

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Aug 13, 2022 | 4:45 PM

ED: সূত্রের খবর, এমনও অভিযোগ রয়েছে অর্পিতার, জেল কর্তৃপক্ষকে দেওয়া নম্বরে অন্যান্য বন্দিরা দিনে একবার অন্তত কথা বলতে পারেন। অর্পিতা সে সুযোগ পাচ্ছেন না।

Follow Us

কলকাতা: কারাগারে প্রায় নিঃসঙ্গ দিন কাটছে অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের। নিজের বলতে মা, দিদি। দু’জনের কেউই বাড়ির মেয়েকে জেলে দেখতে আসেননি বলেই আলিপুর মহিলা সংশোধনাগার সূত্রে খবর। আইনজীবী ছাড়া কোনও চেনা মুখের সঙ্গে সে অর্থে দেখাই হচ্ছে না অর্পিতার। বৈভব হারিয়ে একা একা গরাদের পিছনে দিন কাটছে তাঁর।

নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অর্পিতা মুখোপাধ্যায় গ্রেফতার হওয়ার পর তাঁর যে পরিমাণ সম্পত্তি, টাকাপয়সা, বাড়িঘরের খোঁজ মিলেছে, তাতে বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়, কতটা রাজকীয় জীবনযাপন ছিল তাঁর। গাড়ি থেকে বাড়ি প্রতিটি ক্ষেত্রেই উপচে পড়েছে বিলাসিতা। সেই অর্পিতা ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে বদলে গিয়েছে রোজনামচা।

সূত্রের খবর, নামজাদা ব্র্যান্ডের পোশাক ছাড়া যে অর্পিতা গায়ে জড়াতেন না একটা সুতোও, সেই মেয়ের এখন নিয়মিত পোশাকও জুটছে না। যে অর্পিতা কয়েক কোটি টাকার ফ্ল্যাটে একাই মালকিন হয়ে থাকতেন, সেই অর্পিতার এখন দিনরাত কাটে জেলের সেলে ২২ জন বন্দির সঙ্গে। কিছুতেই এ যাপন মানতে পারছেন না অর্পিতা মুখোপাধ্যায়।

সংশোধনাগার সূত্রে খবর, অর্পিতা মাঝেমধ্যে দু’ একটা কথা বলছেন অন্য আবাসিকদের সঙ্গে। তবে বেশিরভাগ সময়টাই চুপচাপ বসে থাকছেন। তাঁর নিজের কেউ দেখাও করতে আসছেন না জেলে। অন্যদিকে সংশোধনাগার কর্তৃপক্ষ স্থির করেছে, রক্তের সম্পর্ক ছাড়া অন্য কারও সঙ্গে অর্পিতাকে দেখা করতে দেওয়া হবে না। এ ক্ষেত্রে একমাত্র ছাড় রয়েছে আইনজীবীর।

সূত্রের খবর, অর্পিতার মায়ের বয়স অনেকটাই। শারীরিকভাবেও তিনি ততটা সমর্থ নন। আর মানসিকভাবেও মেয়েকে জেলে দেখতে আসা মায়ের পক্ষে সম্ভব নয়। অন্যদিকে অর্পিতার দিদিও আসেননি একদিনও। তার ফলে জামা কাপড় পেতে অসুবিধা হচ্ছে অর্পিতার। জেলের খাবার খেলেও খাওয়া নিয়েও বিস্তর অভিযোগ রয়েছে তাঁর। একটি মাত্র বই রয়েছে তাঁর কাছে। সেটিই পড়ছেন। লেখালেখির সুযোগ তিনি পাচ্ছেন না বলেই জানা গিয়েছে।

সূত্রের খবর, এমনও অভিযোগ রয়েছে অর্পিতার, জেল কর্তৃপক্ষকে দেওয়া নম্বরে অন্যান্য বন্দিরা দিনে একবার অন্তত কথা বলতে পারেন। অর্পিতা সে সুযোগ পাচ্ছেন না। অর্পিতা তাঁর মায়ের শরীর নিয়ে বারবার উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। জেল কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, যেহেতু অর্পিতার নিরাপত্তার বিষয়টি বিশেষভাবে নজরে রয়েছে আদালত ও অর্পিতার আইনজীবীদের। সেখানে তারাও সতর্ক।

কলকাতা: কারাগারে প্রায় নিঃসঙ্গ দিন কাটছে অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের। নিজের বলতে মা, দিদি। দু’জনের কেউই বাড়ির মেয়েকে জেলে দেখতে আসেননি বলেই আলিপুর মহিলা সংশোধনাগার সূত্রে খবর। আইনজীবী ছাড়া কোনও চেনা মুখের সঙ্গে সে অর্থে দেখাই হচ্ছে না অর্পিতার। বৈভব হারিয়ে একা একা গরাদের পিছনে দিন কাটছে তাঁর।

নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অর্পিতা মুখোপাধ্যায় গ্রেফতার হওয়ার পর তাঁর যে পরিমাণ সম্পত্তি, টাকাপয়সা, বাড়িঘরের খোঁজ মিলেছে, তাতে বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়, কতটা রাজকীয় জীবনযাপন ছিল তাঁর। গাড়ি থেকে বাড়ি প্রতিটি ক্ষেত্রেই উপচে পড়েছে বিলাসিতা। সেই অর্পিতা ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে বদলে গিয়েছে রোজনামচা।

সূত্রের খবর, নামজাদা ব্র্যান্ডের পোশাক ছাড়া যে অর্পিতা গায়ে জড়াতেন না একটা সুতোও, সেই মেয়ের এখন নিয়মিত পোশাকও জুটছে না। যে অর্পিতা কয়েক কোটি টাকার ফ্ল্যাটে একাই মালকিন হয়ে থাকতেন, সেই অর্পিতার এখন দিনরাত কাটে জেলের সেলে ২২ জন বন্দির সঙ্গে। কিছুতেই এ যাপন মানতে পারছেন না অর্পিতা মুখোপাধ্যায়।

সংশোধনাগার সূত্রে খবর, অর্পিতা মাঝেমধ্যে দু’ একটা কথা বলছেন অন্য আবাসিকদের সঙ্গে। তবে বেশিরভাগ সময়টাই চুপচাপ বসে থাকছেন। তাঁর নিজের কেউ দেখাও করতে আসছেন না জেলে। অন্যদিকে সংশোধনাগার কর্তৃপক্ষ স্থির করেছে, রক্তের সম্পর্ক ছাড়া অন্য কারও সঙ্গে অর্পিতাকে দেখা করতে দেওয়া হবে না। এ ক্ষেত্রে একমাত্র ছাড় রয়েছে আইনজীবীর।

সূত্রের খবর, অর্পিতার মায়ের বয়স অনেকটাই। শারীরিকভাবেও তিনি ততটা সমর্থ নন। আর মানসিকভাবেও মেয়েকে জেলে দেখতে আসা মায়ের পক্ষে সম্ভব নয়। অন্যদিকে অর্পিতার দিদিও আসেননি একদিনও। তার ফলে জামা কাপড় পেতে অসুবিধা হচ্ছে অর্পিতার। জেলের খাবার খেলেও খাওয়া নিয়েও বিস্তর অভিযোগ রয়েছে তাঁর। একটি মাত্র বই রয়েছে তাঁর কাছে। সেটিই পড়ছেন। লেখালেখির সুযোগ তিনি পাচ্ছেন না বলেই জানা গিয়েছে।

সূত্রের খবর, এমনও অভিযোগ রয়েছে অর্পিতার, জেল কর্তৃপক্ষকে দেওয়া নম্বরে অন্যান্য বন্দিরা দিনে একবার অন্তত কথা বলতে পারেন। অর্পিতা সে সুযোগ পাচ্ছেন না। অর্পিতা তাঁর মায়ের শরীর নিয়ে বারবার উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। জেল কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, যেহেতু অর্পিতার নিরাপত্তার বিষয়টি বিশেষভাবে নজরে রয়েছে আদালত ও অর্পিতার আইনজীবীদের। সেখানে তারাও সতর্ক।

Next Article