ED Raid: খাটের নীচেই ১৮ কোটি! এরপর কি আরও চমক দেবেন গার্ডেনরিচের আমির?

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Sep 10, 2022 | 10:40 PM

ED: এদিন আটটি টাকা গোনার মেশিন নিয়ে গার্ডেনরিচের পরিবহণ ব্যবসায়ী আমির খানের বাড়িতে যান ইডির আধিকারিকরা।

Follow Us

কলকাতা: আবারও শহর দেখল কোটি কোটি টাকা উদ্ধারের ছবি। মাস তিনেক আগে হরিদেবপুরে অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছিল বিপুল পরিমাণে টাকা। পরের দিন ইডির তরফে ট্রাঙ্কে ভরে সেই টাকা নিয়ে যাওয়া হয়েছিল ট্রাক বোঝাই করে। শনিবার সন্ধ্যাতেও সেই ছবির পুনরাবৃত্তি। টাকা গোনার মেশিন এনে দিনভর চলল গণনা। সন্ধ্যায় যখন গণনাপর্ব সমাপ্ত, ইডি সূত্রে জানা গেল, আমির খান নামে ওই ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া নগদ টাকার পরিমাণ প্রায় ১৮ কোটিতে থেমেছে। এখনও অবধি সূত্রের খবর, ১৭ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা পেয়েছে ইডি। অর্থাৎ আমিরের নগদের আমিরি আপাতত এ পর্যন্তই। তবে এরপর তদন্ত কোন দিকে মোড় নেবে, এমনই চাঞ্চল্যকর আরও কোনও কিছু অপেক্ষা করছে কি না তা এখনই বলা সম্ভব নয়।

এদিন আটটি টাকা গোনার মেশিন নিয়ে গার্ডেনরিচের এক ব্যবসায়ী আমির খানের বাড়িতে যান ইডির আধিকারিকরা। তাঁর বাবা নিসার খানও ইডির স্ক্যানারে। এই বাড়ির খাটের তলা থেকে বিপুল টাকা উদ্ধার হয়। দিন পার করে সন্ধ্যা গড়ায়, গণনা যেন শেষই হতে চায় না। প্রায় ১২ ঘণ্টা ধরে এদিন এই বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালায় ইডি। একইসঙ্গে চলে টাকা গোনাও।

সন্ধ্যার পর তা শেষ হতেই আমিরদের বাড়ি থেকে কিছু দূরে এসে দাঁড়ায় ট্রাক। সেখানে ১০টি ফাঁকা ট্রাঙ্ক রাখা। যেহেতু আমিরদের বাড়ি গলির ভিতরে, তাই ট্রাঙ্ক হাতে নিয়ে তাঁদের বাড়িতে যান ইডির লোকেরা। প্রথম দফায় পাঁচটি ট্রাঙ্ক নিয়ে যাওয়া হয়। সেই পাঁচটি ট্রাঙ্কে বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকা থরে থরে সাজানো হয়। এরপর নিয়ম মেনে সিজার লিস্ট তৈরি করে, ট্রাঙ্ক সিল করে তা নিয়ে গলির মোড়ে দাঁড়ানো ট্রাকের পথে যাবেন দায়িত্বপ্রাপ্তরা। স্ট্র্যান্ড রোডে এসবিআইয়ের হেড কোয়ার্টারে রাখা হবে সেই টাকা। এর আগে অর্পিতার বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া টাকাও ট্রাঙ্কে ভরে সেখানেই নিয়ে যাওয়া হয়।

কলকাতা: আবারও শহর দেখল কোটি কোটি টাকা উদ্ধারের ছবি। মাস তিনেক আগে হরিদেবপুরে অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছিল বিপুল পরিমাণে টাকা। পরের দিন ইডির তরফে ট্রাঙ্কে ভরে সেই টাকা নিয়ে যাওয়া হয়েছিল ট্রাক বোঝাই করে। শনিবার সন্ধ্যাতেও সেই ছবির পুনরাবৃত্তি। টাকা গোনার মেশিন এনে দিনভর চলল গণনা। সন্ধ্যায় যখন গণনাপর্ব সমাপ্ত, ইডি সূত্রে জানা গেল, আমির খান নামে ওই ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া নগদ টাকার পরিমাণ প্রায় ১৮ কোটিতে থেমেছে। এখনও অবধি সূত্রের খবর, ১৭ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা পেয়েছে ইডি। অর্থাৎ আমিরের নগদের আমিরি আপাতত এ পর্যন্তই। তবে এরপর তদন্ত কোন দিকে মোড় নেবে, এমনই চাঞ্চল্যকর আরও কোনও কিছু অপেক্ষা করছে কি না তা এখনই বলা সম্ভব নয়।

এদিন আটটি টাকা গোনার মেশিন নিয়ে গার্ডেনরিচের এক ব্যবসায়ী আমির খানের বাড়িতে যান ইডির আধিকারিকরা। তাঁর বাবা নিসার খানও ইডির স্ক্যানারে। এই বাড়ির খাটের তলা থেকে বিপুল টাকা উদ্ধার হয়। দিন পার করে সন্ধ্যা গড়ায়, গণনা যেন শেষই হতে চায় না। প্রায় ১২ ঘণ্টা ধরে এদিন এই বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালায় ইডি। একইসঙ্গে চলে টাকা গোনাও।

সন্ধ্যার পর তা শেষ হতেই আমিরদের বাড়ি থেকে কিছু দূরে এসে দাঁড়ায় ট্রাক। সেখানে ১০টি ফাঁকা ট্রাঙ্ক রাখা। যেহেতু আমিরদের বাড়ি গলির ভিতরে, তাই ট্রাঙ্ক হাতে নিয়ে তাঁদের বাড়িতে যান ইডির লোকেরা। প্রথম দফায় পাঁচটি ট্রাঙ্ক নিয়ে যাওয়া হয়। সেই পাঁচটি ট্রাঙ্কে বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকা থরে থরে সাজানো হয়। এরপর নিয়ম মেনে সিজার লিস্ট তৈরি করে, ট্রাঙ্ক সিল করে তা নিয়ে গলির মোড়ে দাঁড়ানো ট্রাকের পথে যাবেন দায়িত্বপ্রাপ্তরা। স্ট্র্যান্ড রোডে এসবিআইয়ের হেড কোয়ার্টারে রাখা হবে সেই টাকা। এর আগে অর্পিতার বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া টাকাও ট্রাঙ্কে ভরে সেখানেই নিয়ে যাওয়া হয়।

Next Article