কলকাতা: ক্রিসমাস ইভে শহরে গুলি চলার অভিযোগ ঘিরে যখন নানা মহলে নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে, তখন প্রকাশ্যে এল গুলিতে আহত পিন্টু বাগের একটি ভিডিয়ো। ২৪ ডিসেম্বর রাতে সেই ভিডিয়ো করা হয় বলে পুলিশ সূত্রে খবর। সেখানে পিন্টুকে বলতে শোনা গিয়েছে, ‘মদ খাচ্ছিলাম। হঠাৎ করে মারল আমাকে। আমি জানি না কেন।’ এরপরই পিন্টুকে আবার বলতে শোনা গিয়েছে, ‘ওর সঙ্গে আমার ঝামেলা ছিল। আমার কাছে ৫০০ টাকা পেত। তাই মেরেছে।’ মারধর করে পিন্টুকে কুমড়োখালি হালদার পাড়ায় ফেলে রেখে যাওয়া হয় বলেও অভিযোগ। সার্ভে পার্ক থানার পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। কারণ, নরেন্দ্রপুর এলাকায় গুলি চালানোর অভিযোগ উঠলেও, যে পানশালায় বচসা সংক্রান্ত অভিযোগ তা সার্ভে পার্ক থানার আওতাধীন। সামনেই ৩১ ডিসেম্বর, ১ জানুয়ারি। বর্ষবরণের হুল্লোড়ে মাতোয়ারা থাকবে শহর। এই ধরনের ঘটনা প্রশ্নের মুখে দাঁড় করাচ্ছে নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে।
অভিযোগ, পিন্টুকে জোর করে গাড়িতে তুলে নিয়ে গিয়ে বেধড়ক মারধর করার পাশাপাশি লক্ষ্য করে চালানো হয় গুলিও। ২৪ ডিসেম্বরের রাতে নরেন্দ্রপুর থানা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ। পানশালায় বসাকে কেন্দ্র করে ঝামেলার রেশ ধরে এই গুলি বলে অভিযোগ ওঠে। তদন্তে নেমে একজনকে গ্রেফতারও করে পুলিশ। ধৃতের নাম সাবির মণ্ডল। পিন্টুর ভাইয়ের দাবি, “দাদা গাড়ি নিয়ে বাড়ি ফিরছিল। পিছন দিক থেকে এসে ওর মুখে কাপড় জড়িয়ে মারধর করে। তারপর চার চাকার গাড়িতে তুলে নিয়ে চলে যায় কন্দকপুরে।”
পিন্টুকে লক্ষ্য করে ২ রাউন্ড গুলি চালানো হয় বলে অভিযোগ। তিনি হাসপাতালে ভর্তি। ক্রিসমাস ইভের রাতে দক্ষিণ কলকাতার হাইল্যান্ড পার্কের অভিজাত শপিং মলের পানশালায় ঘটনার সূত্রপাত। বন্ধুদের সঙ্গে পানশালায় গিয়েছিলেন নরেন্দ্রপুরের পিন্টু বাগ। একদল যুবকের সঙ্গে বসা নিয়ে গোলমাল বাধে তাঁর। অভিযোগ, সেই ঝামেলার রেশ এসে পৌঁছয় পানশালার বাইরেও। রাত দেড়টা নাগাদ পানশালা থেকে সকলে বেরিয়ে যান। গ্রাউন্ড ফ্লোরের কাছে পার্কিং লটে পিন্টুর বাইক রাখা ছিল। কিন্তু অভিযুক্তরা পিন্টুকে নিজেদের গাড়িতে তুলে নেন বলে অভিযোগ। কামালগাজির কুমড়োখালি এলাকায় নিয়ে গিয়ে পিন্টুকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়। প্রথমটি লক্ষ্যভ্রষ্ট হলেও দ্বিতীয়টি হাতে লাগে বলে অভিযোগ।
কলকাতা: ক্রিসমাস ইভে শহরে গুলি চলার অভিযোগ ঘিরে যখন নানা মহলে নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে, তখন প্রকাশ্যে এল গুলিতে আহত পিন্টু বাগের একটি ভিডিয়ো। ২৪ ডিসেম্বর রাতে সেই ভিডিয়ো করা হয় বলে পুলিশ সূত্রে খবর। সেখানে পিন্টুকে বলতে শোনা গিয়েছে, ‘মদ খাচ্ছিলাম। হঠাৎ করে মারল আমাকে। আমি জানি না কেন।’ এরপরই পিন্টুকে আবার বলতে শোনা গিয়েছে, ‘ওর সঙ্গে আমার ঝামেলা ছিল। আমার কাছে ৫০০ টাকা পেত। তাই মেরেছে।’ মারধর করে পিন্টুকে কুমড়োখালি হালদার পাড়ায় ফেলে রেখে যাওয়া হয় বলেও অভিযোগ। সার্ভে পার্ক থানার পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। কারণ, নরেন্দ্রপুর এলাকায় গুলি চালানোর অভিযোগ উঠলেও, যে পানশালায় বচসা সংক্রান্ত অভিযোগ তা সার্ভে পার্ক থানার আওতাধীন। সামনেই ৩১ ডিসেম্বর, ১ জানুয়ারি। বর্ষবরণের হুল্লোড়ে মাতোয়ারা থাকবে শহর। এই ধরনের ঘটনা প্রশ্নের মুখে দাঁড় করাচ্ছে নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে।
অভিযোগ, পিন্টুকে জোর করে গাড়িতে তুলে নিয়ে গিয়ে বেধড়ক মারধর করার পাশাপাশি লক্ষ্য করে চালানো হয় গুলিও। ২৪ ডিসেম্বরের রাতে নরেন্দ্রপুর থানা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ। পানশালায় বসাকে কেন্দ্র করে ঝামেলার রেশ ধরে এই গুলি বলে অভিযোগ ওঠে। তদন্তে নেমে একজনকে গ্রেফতারও করে পুলিশ। ধৃতের নাম সাবির মণ্ডল। পিন্টুর ভাইয়ের দাবি, “দাদা গাড়ি নিয়ে বাড়ি ফিরছিল। পিছন দিক থেকে এসে ওর মুখে কাপড় জড়িয়ে মারধর করে। তারপর চার চাকার গাড়িতে তুলে নিয়ে চলে যায় কন্দকপুরে।”
পিন্টুকে লক্ষ্য করে ২ রাউন্ড গুলি চালানো হয় বলে অভিযোগ। তিনি হাসপাতালে ভর্তি। ক্রিসমাস ইভের রাতে দক্ষিণ কলকাতার হাইল্যান্ড পার্কের অভিজাত শপিং মলের পানশালায় ঘটনার সূত্রপাত। বন্ধুদের সঙ্গে পানশালায় গিয়েছিলেন নরেন্দ্রপুরের পিন্টু বাগ। একদল যুবকের সঙ্গে বসা নিয়ে গোলমাল বাধে তাঁর। অভিযোগ, সেই ঝামেলার রেশ এসে পৌঁছয় পানশালার বাইরেও। রাত দেড়টা নাগাদ পানশালা থেকে সকলে বেরিয়ে যান। গ্রাউন্ড ফ্লোরের কাছে পার্কিং লটে পিন্টুর বাইক রাখা ছিল। কিন্তু অভিযুক্তরা পিন্টুকে নিজেদের গাড়িতে তুলে নেন বলে অভিযোগ। কামালগাজির কুমড়োখালি এলাকায় নিয়ে গিয়ে পিন্টুকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়। প্রথমটি লক্ষ্যভ্রষ্ট হলেও দ্বিতীয়টি হাতে লাগে বলে অভিযোগ।