কলকাতা: রবিবার প্রাথমিকের টেট। ২০১৭ সালের পর এই প্রথম টেট (TET) হচ্ছে। বহু দুর্নীতির অভিযোগে জর্জরিত পর্ষদের কাছে নিঃসন্দেহে এই টেট একটা বড় চ্যালেঞ্জ। শনিবার টেট নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল। সেখানেই বিস্ফোরক দাবি করেন পর্ষদ সভাপতি। গৌতম পালের দাবি, কেউ কেউ পরীক্ষা ব্যবস্থায় বিঘ্ন ঘটানোর চেষ্টা করছে বলে পর্ষদ ও প্রশাসনের কাছে সুনির্দিষ্ট খবর রয়েছে। পর্ষদ প্রশাসন সবকিছুই নজরে রাখছে, সতর্ক আছে। কেউ যদি বিঘ্ন ঘটানোর চেষ্টা করেন, আমরা প্রশাসনকে বলব কড়া পদক্ষেপ করতে। গৌতম পাল জানান, ৬ লক্ষ ৯০ হাজার ৯৩২ জন পরীক্ষার্থী এবার টেটে বসছেন। ১ হাজার ৪৬০টি পরীক্ষা কেন্দ্র। মুর্শিদাবাদ জেলায় সবচেয়ে বেশি পরীক্ষার্থী। ক্লাসরুমে ঢোকার আগে ক্লাসরুম খতিয়ে দেখবেন দায়িত্বপ্রাপ্তরা। জেলাশাসক, ডিআইদের নির্দেশ পাঠানো হয়েছে। পরীক্ষার জন্য প্রশাসনের সব স্তর সতর্ক আছে।
পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল বলেন, “বোর্ডের কাছে সমস্ত জেলা এবং পরীক্ষাকেন্দ্রের সমান গুরুত্ব। পর্ষদের সুনির্দিষ্ট প্রোটোকল মেনেই, গাইডলাইন মেনেই পরীক্ষা হবে সর্বত্র। সমস্ত পরীক্ষার্থীকে তা মানতে হবে। বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশনের পরই ক্লাসরুমে ঢোকার সুযোগ পাওয়া যাবে। টেট সংক্রান্ত বিধি যাতে অক্ষরে অক্ষরে পালিত হয় তার জন্য সেন্টার ইনচার্জ, অফিস ইনচার্জ, অবজারভার, জেলা প্রশাসনের জেলাশাসক, এডিএম, ডিআইয়ের কাছে আমরা নির্দেশ পাঠিয়েছি। ওনারা এই বিষয়টি যাতে সুনিশ্চিত করেন আবেদন জানানো হয়েছে।”
পরীক্ষার আগের দিন গুরুতর অভিযোগও শোনা যায় পর্ষদ সভাপতি গৌতম পালের গলায়। তিনি বলেন, “পর্ষদের কাছে এবং প্রশাসনের কাছে সুনির্দিষ্ট খবর আছে কেউ কেউ এই পরীক্ষা ব্যবস্থা বিঘ্নিত করতে চাইছে। আমি নির্দ্বিধায় বলছি প্রশাসন অবগত আছে। প্রশাসন সতর্ক আছে। তার সঙ্গে পর্ষদও অবগত ও সচেষ্ট। কোনও পরীক্ষার্থী যদি আমাদের পরীক্ষাবিধি ঠিকমতো পালন না করে বিঘ্ন ঘটানোর চেষ্টা করে বা বাইরের কোনও ব্যক্তি বিঘ্ন ঘটাতে চান, আমরা প্রশাসনের কাছে কঠোরতম শাস্তির সুপারিশ করব।”
কোয়েশ্চন বুকলেট বাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা
ওএমআর শিটের দু’টো কপি থাকবে। অরিজিনাল কপি বোর্ড নিয়ে নেবে, ক্যান্ডিডেট একটা কপি বাড়ি নিয়ে যেতে পারবে
অফিসের ৪ তলায় কন্ট্রোল রুম থাকবে। অধিকাংশ সেন্টারে সরাসরি নজরদারি করা হবে পর্ষদ থেকে
হেল্পলাইন নম্বর ৬২৯২২৭৮৪৩৮
কলকাতা: রবিবার প্রাথমিকের টেট। ২০১৭ সালের পর এই প্রথম টেট (TET) হচ্ছে। বহু দুর্নীতির অভিযোগে জর্জরিত পর্ষদের কাছে নিঃসন্দেহে এই টেট একটা বড় চ্যালেঞ্জ। শনিবার টেট নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল। সেখানেই বিস্ফোরক দাবি করেন পর্ষদ সভাপতি। গৌতম পালের দাবি, কেউ কেউ পরীক্ষা ব্যবস্থায় বিঘ্ন ঘটানোর চেষ্টা করছে বলে পর্ষদ ও প্রশাসনের কাছে সুনির্দিষ্ট খবর রয়েছে। পর্ষদ প্রশাসন সবকিছুই নজরে রাখছে, সতর্ক আছে। কেউ যদি বিঘ্ন ঘটানোর চেষ্টা করেন, আমরা প্রশাসনকে বলব কড়া পদক্ষেপ করতে। গৌতম পাল জানান, ৬ লক্ষ ৯০ হাজার ৯৩২ জন পরীক্ষার্থী এবার টেটে বসছেন। ১ হাজার ৪৬০টি পরীক্ষা কেন্দ্র। মুর্শিদাবাদ জেলায় সবচেয়ে বেশি পরীক্ষার্থী। ক্লাসরুমে ঢোকার আগে ক্লাসরুম খতিয়ে দেখবেন দায়িত্বপ্রাপ্তরা। জেলাশাসক, ডিআইদের নির্দেশ পাঠানো হয়েছে। পরীক্ষার জন্য প্রশাসনের সব স্তর সতর্ক আছে।
পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল বলেন, “বোর্ডের কাছে সমস্ত জেলা এবং পরীক্ষাকেন্দ্রের সমান গুরুত্ব। পর্ষদের সুনির্দিষ্ট প্রোটোকল মেনেই, গাইডলাইন মেনেই পরীক্ষা হবে সর্বত্র। সমস্ত পরীক্ষার্থীকে তা মানতে হবে। বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশনের পরই ক্লাসরুমে ঢোকার সুযোগ পাওয়া যাবে। টেট সংক্রান্ত বিধি যাতে অক্ষরে অক্ষরে পালিত হয় তার জন্য সেন্টার ইনচার্জ, অফিস ইনচার্জ, অবজারভার, জেলা প্রশাসনের জেলাশাসক, এডিএম, ডিআইয়ের কাছে আমরা নির্দেশ পাঠিয়েছি। ওনারা এই বিষয়টি যাতে সুনিশ্চিত করেন আবেদন জানানো হয়েছে।”
পরীক্ষার আগের দিন গুরুতর অভিযোগও শোনা যায় পর্ষদ সভাপতি গৌতম পালের গলায়। তিনি বলেন, “পর্ষদের কাছে এবং প্রশাসনের কাছে সুনির্দিষ্ট খবর আছে কেউ কেউ এই পরীক্ষা ব্যবস্থা বিঘ্নিত করতে চাইছে। আমি নির্দ্বিধায় বলছি প্রশাসন অবগত আছে। প্রশাসন সতর্ক আছে। তার সঙ্গে পর্ষদও অবগত ও সচেষ্ট। কোনও পরীক্ষার্থী যদি আমাদের পরীক্ষাবিধি ঠিকমতো পালন না করে বিঘ্ন ঘটানোর চেষ্টা করে বা বাইরের কোনও ব্যক্তি বিঘ্ন ঘটাতে চান, আমরা প্রশাসনের কাছে কঠোরতম শাস্তির সুপারিশ করব।”
কোয়েশ্চন বুকলেট বাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা
ওএমআর শিটের দু’টো কপি থাকবে। অরিজিনাল কপি বোর্ড নিয়ে নেবে, ক্যান্ডিডেট একটা কপি বাড়ি নিয়ে যেতে পারবে
অফিসের ৪ তলায় কন্ট্রোল রুম থাকবে। অধিকাংশ সেন্টারে সরাসরি নজরদারি করা হবে পর্ষদ থেকে
হেল্পলাইন নম্বর ৬২৯২২৭৮৪৩৮