কলকাতা: প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারই আপাতত প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঠিকানা। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর আপাতত জেলে থাকতে হচ্ছে তাঁকে। তবে জেলে প্রথম থেকেই পার্থর খাওয়াদাওয়া বেশ চর্চায়। কখনও ‘ডায়াবেটিক’ পার্থর নাছোড় আবদারে বাধ্য হয়ে দু’বেলা ভাত দিতে হচ্ছে জেল কর্তৃপক্ষকে। কখনও আবার আলুর চপ, বেগুনি ভাজিয়ে এনে দিতে হচ্ছে ক্যান্টিন থেকে। এরমধ্যে একদিন খাসির মাংস, ভাতও খাওয়া হয়ে গিয়েছে গরাদের পিছনে বসেই। তবে লক্ষ্মীবারে পাতে আমিষের ছোঁয়া পড়েনি। বৃহস্পতিবার পুরোপুরি নিরামিষ খাবার খেতে হয়েছে পার্থকে।
বৃহস্পতিবার পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের মধ্যাহ্ন ভোজে মেনু ছিল ভাত, ডাল, দু’ রকম তরকারি। রাতে রুটি, সবজি আর সামান্য ডাল। সংশোধনাগার সূত্রে খবর, যা খাবার দেওয়া হয়েছিল, সবটাই খেয়েছেন তিনি। শাসকদলের প্রাক্তন মহাসচিবের শারীরিক পরিস্থিতিও স্থিতিশীল বলেই সংশোধনাগার সূত্রে জানা গিয়েছে।
তবে কোমর আর পায়ের ব্যথার খুব বেশি হেরফের হয়নি। যেহেতু তাঁর ওজনও অনেকটা বেশি, সে কারণে পা ফোলার একটা সমস্যা বহুদিনের। জেল সূত্রে খবর, এদিন রক্ষী-সহযোগে সেলের বাইরে পায়চারি করেছেন পার্থ। বিশ্রামের বাইরে বাকি সময় সঙ্গে থাকা বইয়ে মুখ গুঁজেছেন। মহাশ্বেতা দেবীর অমনিবাসও পড়ছেন তিনি। সঙ্গে আছে কথামৃতও।
এ দিন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করতে আসেন তাঁর আইনজীবী সুকন্যা ভট্টাচার্য। সংশোধনাগার সূত্রে খবর, জেলের আবাসিক জীবনের সঙ্গে এখন অনেকটাই ধাতস্থ হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন হেভিওয়েট মন্ত্রী। শুক্রবার ফের আমিষ খাবার পড়বে পাতে। এর আগে মহরম উপলক্ষে সংশোধনাগারের মেনুতে কিছুটা বদল এসেছিল। মেনুতে ছিল খাসির মাংস। সংশোধনাগার সূত্রে খবর, বড় বড় চার পিস মাটন খেয়েছেন পার্থ। সঙ্গে ভাত, ডাল, তরকারি তো ছিলই। তবে এখনও অর্পিতা মুখোপাধ্যায় জেল জীবনের সঙ্গে মানিয়ে উঠতে পারেননি বলেই আলিপুর মহিলা সংশোধনাগার সূত্রে খবর। অন্য আবাসিকদের সঙ্গে থাকতে অস্বস্তি হচ্ছে তাঁর। জেলের খাবার নিয়েও তাঁর হাজার সমস্যা।
কলকাতা: প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারই আপাতত প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঠিকানা। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর আপাতত জেলে থাকতে হচ্ছে তাঁকে। তবে জেলে প্রথম থেকেই পার্থর খাওয়াদাওয়া বেশ চর্চায়। কখনও ‘ডায়াবেটিক’ পার্থর নাছোড় আবদারে বাধ্য হয়ে দু’বেলা ভাত দিতে হচ্ছে জেল কর্তৃপক্ষকে। কখনও আবার আলুর চপ, বেগুনি ভাজিয়ে এনে দিতে হচ্ছে ক্যান্টিন থেকে। এরমধ্যে একদিন খাসির মাংস, ভাতও খাওয়া হয়ে গিয়েছে গরাদের পিছনে বসেই। তবে লক্ষ্মীবারে পাতে আমিষের ছোঁয়া পড়েনি। বৃহস্পতিবার পুরোপুরি নিরামিষ খাবার খেতে হয়েছে পার্থকে।
বৃহস্পতিবার পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের মধ্যাহ্ন ভোজে মেনু ছিল ভাত, ডাল, দু’ রকম তরকারি। রাতে রুটি, সবজি আর সামান্য ডাল। সংশোধনাগার সূত্রে খবর, যা খাবার দেওয়া হয়েছিল, সবটাই খেয়েছেন তিনি। শাসকদলের প্রাক্তন মহাসচিবের শারীরিক পরিস্থিতিও স্থিতিশীল বলেই সংশোধনাগার সূত্রে জানা গিয়েছে।
তবে কোমর আর পায়ের ব্যথার খুব বেশি হেরফের হয়নি। যেহেতু তাঁর ওজনও অনেকটা বেশি, সে কারণে পা ফোলার একটা সমস্যা বহুদিনের। জেল সূত্রে খবর, এদিন রক্ষী-সহযোগে সেলের বাইরে পায়চারি করেছেন পার্থ। বিশ্রামের বাইরে বাকি সময় সঙ্গে থাকা বইয়ে মুখ গুঁজেছেন। মহাশ্বেতা দেবীর অমনিবাসও পড়ছেন তিনি। সঙ্গে আছে কথামৃতও।
এ দিন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করতে আসেন তাঁর আইনজীবী সুকন্যা ভট্টাচার্য। সংশোধনাগার সূত্রে খবর, জেলের আবাসিক জীবনের সঙ্গে এখন অনেকটাই ধাতস্থ হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন হেভিওয়েট মন্ত্রী। শুক্রবার ফের আমিষ খাবার পড়বে পাতে। এর আগে মহরম উপলক্ষে সংশোধনাগারের মেনুতে কিছুটা বদল এসেছিল। মেনুতে ছিল খাসির মাংস। সংশোধনাগার সূত্রে খবর, বড় বড় চার পিস মাটন খেয়েছেন পার্থ। সঙ্গে ভাত, ডাল, তরকারি তো ছিলই। তবে এখনও অর্পিতা মুখোপাধ্যায় জেল জীবনের সঙ্গে মানিয়ে উঠতে পারেননি বলেই আলিপুর মহিলা সংশোধনাগার সূত্রে খবর। অন্য আবাসিকদের সঙ্গে থাকতে অস্বস্তি হচ্ছে তাঁর। জেলের খাবার নিয়েও তাঁর হাজার সমস্যা।