Partha Chatterjee: পার্থের গরাদের বাইরে বসল সিসি ক্যামেরা, বারবার ভাতের বায়না ‘ডায়াবেটিক’ প্রাক্তন মন্ত্রীর

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Aug 07, 2022 | 10:58 PM

Partha Chatterjee: সংশোধনাগার সূত্রে খবর, সকাল-সন্ধ্যা থালা হাতে সেলের গেট থেকে খাবার নিচ্ছেন পার্থ। বারবারই বায়না করেছেন ভাতের জন্য।

Follow Us

কলকাতা: বিলাসবহুল জীবন। নাকতলায় নিজস্ব বাড়ি। দীর্ঘদিনের মন্ত্রী তিনি। অথচ নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর এখন প্রেসিডেন্সি জেলের সেলে দিনরাত কাটছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সেলের বাইরে রবিবারই বসানো হয়েছে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা। জানা গিয়েছে শনিবার রাতে ভালই ঘুম হয়েছে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর। এদিন ভাল করে স্নানও সেরেছেন।

সংশোধনাগার সূত্রে খবর, সকাল-সন্ধ্যা থালা হাতে সেলের গেট থেকে খাবার নিচ্ছেন পার্থ। বারবারই বায়না করেছেন ভাতের জন্য। তিনি ডায়াবেটিক, তাই আবদার মেটানো হলেও, থালায় ভাত দেওয়া হয়েছে খুবই সামান্য। রাতেও ভাতই খেয়েছেন তিনি। তবে সবটাতেই নিয়মের বড্ড কড়াকড়ি।

নিয়মমতো সকাল সাড়ে ৬টা থেকে ৬টা ৪৫-এর মধ্যে আসে চা-বিস্কুট। সকাল ৮টায় আসে ব্রেকফাস্ট। হয় চিড়ে, নয় মুড়ি, কখনও ছাতু কিংবা পাউরুটি। সাড়ে ১১টা থেকে ১২টার মধ্যে আসে দুপুরের খাবার, ভাত-তরকারি। ভাল-মন্দ ছেড়ে, এখন এসবই খেতে হচ্ছে পার্থকে। বিকেলে একটা সময় টিফিন আসে। সন্ধে ৭টা থেকে সাড়ে আটটার মধ্যেই চলে আসে রাতের খাবার। খেয়েদেয়ে নিজেদের বাসন নিজেদেরই ধুয়ে রাখতে হয় সংশোধনাগারের আবাসিকদের। পার্থও যে সে নিয়মের বাইরে পড়ছেন না, এমনটাই সূত্রের খবর।

প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারের বিশ-বাইশ নম্বর ওয়ার্ডের সেল নম্বর টু-ই এখন পার্থর ঠিকানা। প্রথম শ্রেণির বন্দির মর্যাদা তিনি পাচ্ছেন না। সেলের মধ্যে তেমন আলোও নেই! সময় একেবারেই কাটছে না তাঁর। কখনও খবরের কাগজ পড়ছেন। কখনও বই পড়ে সময় কাটাচ্ছেন। নিরাপত্তার কারণে এখনও সেলের বাইরে বের হওয়ার অনুমতি পাননি পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তাঁর সেলের বাইরে সব সময় পাহারা দিচ্ছেন দু’জন নিরাপত্তাকর্মী। ঘণ্টা দুয়েক অন্তর জেলের কোনও না কোনও আধিকারিকও ঘুরে যাচ্ছেন। ক্ষমতায় থাকা আর ক্ষমতার বাইরে চলে যাওয়ার মধ্যে পার্থক্যটা ঠিক কী দিনরাত তা টের পাচ্ছেন প্রাক্তন মন্ত্রী। ইতিমধ্যেই খেদ প্রকাশ করেছেন তিনি, ‘পাশে কেউ নেই’। ছোট্ট ওই খুপড়ি সেলে একেবারেই একা।

কলকাতা: বিলাসবহুল জীবন। নাকতলায় নিজস্ব বাড়ি। দীর্ঘদিনের মন্ত্রী তিনি। অথচ নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর এখন প্রেসিডেন্সি জেলের সেলে দিনরাত কাটছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সেলের বাইরে রবিবারই বসানো হয়েছে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা। জানা গিয়েছে শনিবার রাতে ভালই ঘুম হয়েছে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর। এদিন ভাল করে স্নানও সেরেছেন।

সংশোধনাগার সূত্রে খবর, সকাল-সন্ধ্যা থালা হাতে সেলের গেট থেকে খাবার নিচ্ছেন পার্থ। বারবারই বায়না করেছেন ভাতের জন্য। তিনি ডায়াবেটিক, তাই আবদার মেটানো হলেও, থালায় ভাত দেওয়া হয়েছে খুবই সামান্য। রাতেও ভাতই খেয়েছেন তিনি। তবে সবটাতেই নিয়মের বড্ড কড়াকড়ি।

নিয়মমতো সকাল সাড়ে ৬টা থেকে ৬টা ৪৫-এর মধ্যে আসে চা-বিস্কুট। সকাল ৮টায় আসে ব্রেকফাস্ট। হয় চিড়ে, নয় মুড়ি, কখনও ছাতু কিংবা পাউরুটি। সাড়ে ১১টা থেকে ১২টার মধ্যে আসে দুপুরের খাবার, ভাত-তরকারি। ভাল-মন্দ ছেড়ে, এখন এসবই খেতে হচ্ছে পার্থকে। বিকেলে একটা সময় টিফিন আসে। সন্ধে ৭টা থেকে সাড়ে আটটার মধ্যেই চলে আসে রাতের খাবার। খেয়েদেয়ে নিজেদের বাসন নিজেদেরই ধুয়ে রাখতে হয় সংশোধনাগারের আবাসিকদের। পার্থও যে সে নিয়মের বাইরে পড়ছেন না, এমনটাই সূত্রের খবর।

প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারের বিশ-বাইশ নম্বর ওয়ার্ডের সেল নম্বর টু-ই এখন পার্থর ঠিকানা। প্রথম শ্রেণির বন্দির মর্যাদা তিনি পাচ্ছেন না। সেলের মধ্যে তেমন আলোও নেই! সময় একেবারেই কাটছে না তাঁর। কখনও খবরের কাগজ পড়ছেন। কখনও বই পড়ে সময় কাটাচ্ছেন। নিরাপত্তার কারণে এখনও সেলের বাইরে বের হওয়ার অনুমতি পাননি পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তাঁর সেলের বাইরে সব সময় পাহারা দিচ্ছেন দু’জন নিরাপত্তাকর্মী। ঘণ্টা দুয়েক অন্তর জেলের কোনও না কোনও আধিকারিকও ঘুরে যাচ্ছেন। ক্ষমতায় থাকা আর ক্ষমতার বাইরে চলে যাওয়ার মধ্যে পার্থক্যটা ঠিক কী দিনরাত তা টের পাচ্ছেন প্রাক্তন মন্ত্রী। ইতিমধ্যেই খেদ প্রকাশ করেছেন তিনি, ‘পাশে কেউ নেই’। ছোট্ট ওই খুপড়ি সেলে একেবারেই একা।

Next Article