কলকাতা: রবিবারই পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের আইনজীবী জানিয়েছিলেন, সংশোধনাগারে চিকিৎসা পরিষেবা নিয়ে হতাশ তাঁর মক্কেল। সূত্রের খবর, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের স্বাস্থ্যের বিষয়ে জেল কর্তৃপক্ষ অত্যন্ত তৎপর। পার্থের হাঁটুতে ব্যথা বা কোমরে ব্যথার কারণ কী, তা খতিয়ে দেখার জন্য স্বাস্থ্য দফতরকে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি তৈরির জন্য আবেদন জানিয়েছে বলে দাবি সূত্রের। জেল কর্তৃপক্ষ সোমবারই এ বিষয়ে স্বাস্থ্য দফতরকে একটি চিঠি লিখেছে বলেও সূত্রের খবর।
এর আগে রবিবারই পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের আইনজীবী জানান, “মেডিক্যাল সংক্রান্ত বিষয়টায় উনি খুবই হতাশ। উনি জানিয়েছিলেন, যে যে পরিষেবাগুলো দরকার ছিল। জেল কর্তৃপক্ষের উপর উনি ভরসা করছেন। আমরা জেল কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। তবে ওনার বিশেষ কিছু কিছু সমস্যা আছে। যেমন পায়ে একটা ব্যথা আছে, পায়ে টান ধরে মাঝে মাঝে। সেগুলিও জানানো হয়েছে।”
প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারের বিশ-বাইশ নম্বর ওয়ার্ডের সেল নম্বর টুতে এখন থাকছেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী। আবেদন করেও প্রথম শ্রেণির বন্দির মর্যাদা তিনি পাননি। ফলে জেলের বাকি আবাসিকদের মতোই পরিষেবা পাচ্ছেন তিনিও। তবে তাঁর যেহেতু শারীরিক কিছু সমস্যা আছে, সেদিকে খেয়াল রেখে কিছু কিছু ছাড় মিলছে। যেমন তাঁকে একটি খাট এনে দেওয়া হয়েছে। কারণ অতিরিক্ত ওজনের কারণে মাটিতে শোওয়া বসায় তাঁর সমস্যা আছে বলেই সূত্রের খবর।
অন্যদিকে সোমবারই পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে কিছু বই জেলের ভিতর পৌঁছে দিয়েছেন তাঁর আইনজীবী। তালিকায় রয়েছে রামকৃষ্ণ কথামৃত, মহাশ্বেতাদেবীর একটি বই। তাঁর আইনজীবী সোমবার জানান, “এখন শুতে বসতে পারছেন। তবে পা ফোলার সমস্যা ওনার বরাবরই। আমরা জেল কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি সেটা। দেখা যাক এখন কী হয়।” রুটিন মাফিক স্পেশালাইজড অর্থো-চিকিৎসা করার ব্যবস্থা হচ্ছে। জানা গিয়েছে, জেশপ ভবন অনুরোধ করেছে সিএমওএইচকে। এদিন জেলে তেলে ভাজা পেয়েছেন পার্থ। বারবার আবদার করায় ক্যান্টিন থেকে এনে দেওয়া হয়েছে আলুর চপ, বেগুনি। সকালে চা-পাউরুটি, দুপুরে ভাত-ডাল-সবজি খেয়েছেন।
কলকাতা: রবিবারই পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের আইনজীবী জানিয়েছিলেন, সংশোধনাগারে চিকিৎসা পরিষেবা নিয়ে হতাশ তাঁর মক্কেল। সূত্রের খবর, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের স্বাস্থ্যের বিষয়ে জেল কর্তৃপক্ষ অত্যন্ত তৎপর। পার্থের হাঁটুতে ব্যথা বা কোমরে ব্যথার কারণ কী, তা খতিয়ে দেখার জন্য স্বাস্থ্য দফতরকে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি তৈরির জন্য আবেদন জানিয়েছে বলে দাবি সূত্রের। জেল কর্তৃপক্ষ সোমবারই এ বিষয়ে স্বাস্থ্য দফতরকে একটি চিঠি লিখেছে বলেও সূত্রের খবর।
এর আগে রবিবারই পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের আইনজীবী জানান, “মেডিক্যাল সংক্রান্ত বিষয়টায় উনি খুবই হতাশ। উনি জানিয়েছিলেন, যে যে পরিষেবাগুলো দরকার ছিল। জেল কর্তৃপক্ষের উপর উনি ভরসা করছেন। আমরা জেল কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। তবে ওনার বিশেষ কিছু কিছু সমস্যা আছে। যেমন পায়ে একটা ব্যথা আছে, পায়ে টান ধরে মাঝে মাঝে। সেগুলিও জানানো হয়েছে।”
প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারের বিশ-বাইশ নম্বর ওয়ার্ডের সেল নম্বর টুতে এখন থাকছেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী। আবেদন করেও প্রথম শ্রেণির বন্দির মর্যাদা তিনি পাননি। ফলে জেলের বাকি আবাসিকদের মতোই পরিষেবা পাচ্ছেন তিনিও। তবে তাঁর যেহেতু শারীরিক কিছু সমস্যা আছে, সেদিকে খেয়াল রেখে কিছু কিছু ছাড় মিলছে। যেমন তাঁকে একটি খাট এনে দেওয়া হয়েছে। কারণ অতিরিক্ত ওজনের কারণে মাটিতে শোওয়া বসায় তাঁর সমস্যা আছে বলেই সূত্রের খবর।
অন্যদিকে সোমবারই পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে কিছু বই জেলের ভিতর পৌঁছে দিয়েছেন তাঁর আইনজীবী। তালিকায় রয়েছে রামকৃষ্ণ কথামৃত, মহাশ্বেতাদেবীর একটি বই। তাঁর আইনজীবী সোমবার জানান, “এখন শুতে বসতে পারছেন। তবে পা ফোলার সমস্যা ওনার বরাবরই। আমরা জেল কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি সেটা। দেখা যাক এখন কী হয়।” রুটিন মাফিক স্পেশালাইজড অর্থো-চিকিৎসা করার ব্যবস্থা হচ্ছে। জানা গিয়েছে, জেশপ ভবন অনুরোধ করেছে সিএমওএইচকে। এদিন জেলে তেলে ভাজা পেয়েছেন পার্থ। বারবার আবদার করায় ক্যান্টিন থেকে এনে দেওয়া হয়েছে আলুর চপ, বেগুনি। সকালে চা-পাউরুটি, দুপুরে ভাত-ডাল-সবজি খেয়েছেন।