কলকাতা: গত শনিবারই পঞ্চায়েত নিয়ে বৈঠকে বসেছিল তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব। বৈঠক থেকেই গোঁজ প্রার্থীদের উদ্দেশে দেওয়া হয়েছিল কড়া বার্তা। শীর্ষ নেতৃত্ব স্পষ্ট বার্তা দিয়েছিল, দল কোনওভাবেই এই বিষয়কে প্রশ্রয় দেবে না। এবার সরাসরি ‘অ্যাকশন’। ৫৬ জনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিল তৃণমূল কংগ্রেস। ৫৬ জনকে সাসপেন্ড করল। দলবিরোধী কাজের অভিযোগ এই কর্মীদের বিরুদ্ধে। বিভিন্ন জেলা থেকে রয়েছেন কর্মীরা। নদিয়ার ২১ জন, দক্ষিণ দিনাজপুরের ১৭ জন, মুর্শিদাবাদের ১০ জন কর্মীকে সাসপেন্ড করেছে শাসকদল।
ঘাসফুলের প্রতীক না পেয়ে বিভিন্ন জেলায় নির্দলের হয়ে ভোটে লড়ছেন বহু তৃণমূল কর্মী। শনিবারই বলাগড়ের তৃণমূল বিধায়ক মনোরঞ্জন ব্যাপারী এ নিয়ে একটি ফেসবুক পোস্ট করেছেন। তিনি স্পষ্ট বলেছেন, দলের প্রার্থীকে হারাতে দলের একাংশই এভাবে প্রার্থী দিচ্ছে। এরইমধ্যে দল থেকে একলপ্তে ৫৬ জনকে সাসপেন্ড করা হল।
নির্দল প্রার্থী হিসাবে ভোটে দাঁড়ালে দলের রাস্তা বন্ধ। গত সপ্তাহের বৈঠকে বার্তা দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়রা। অভিষেক বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেছিলেন, গোঁজ প্রার্থীদের সঙ্গে দলের সম্পর্ক থাকবে না। পুরভোটের পর ১৩ মাস পার হয়ে গিয়েছে। নির্দলদের ফেরানো হয়নি। গোঁজ নিয়েও একই বার্তা, দলের নির্দেশ উপেক্ষা করলে দলে ফেরানো হবে না। পঞ্চায়েত নিয়ে গত সপ্তাহের মেগা বৈঠকেও এ নিয়ে কথা হয়। যাঁরা দলের হুইপ অগ্রাহ্য করে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেননি, রাজ্যজুড়ে এমন ৫৬ জনকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।
সবথেকে বেশি সাসপেন্ড নদিয়া থেকে। দক্ষিণ দিনাজপুরও আছে। গ্রাম পঞ্চায়েত আছে, পঞ্চায়েত সমিতি আছে, জেলা পরিষদ আছে। সব মিলিয়ে ৫৬ জন। এই সংখ্যাটা আগামিদিনে যে বাড়তে পারে, স্পষ্ট বুঝিয়ে দিল রাজ্যের শাসকদল।
কলকাতা: গত শনিবারই পঞ্চায়েত নিয়ে বৈঠকে বসেছিল তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব। বৈঠক থেকেই গোঁজ প্রার্থীদের উদ্দেশে দেওয়া হয়েছিল কড়া বার্তা। শীর্ষ নেতৃত্ব স্পষ্ট বার্তা দিয়েছিল, দল কোনওভাবেই এই বিষয়কে প্রশ্রয় দেবে না। এবার সরাসরি ‘অ্যাকশন’। ৫৬ জনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিল তৃণমূল কংগ্রেস। ৫৬ জনকে সাসপেন্ড করল। দলবিরোধী কাজের অভিযোগ এই কর্মীদের বিরুদ্ধে। বিভিন্ন জেলা থেকে রয়েছেন কর্মীরা। নদিয়ার ২১ জন, দক্ষিণ দিনাজপুরের ১৭ জন, মুর্শিদাবাদের ১০ জন কর্মীকে সাসপেন্ড করেছে শাসকদল।
ঘাসফুলের প্রতীক না পেয়ে বিভিন্ন জেলায় নির্দলের হয়ে ভোটে লড়ছেন বহু তৃণমূল কর্মী। শনিবারই বলাগড়ের তৃণমূল বিধায়ক মনোরঞ্জন ব্যাপারী এ নিয়ে একটি ফেসবুক পোস্ট করেছেন। তিনি স্পষ্ট বলেছেন, দলের প্রার্থীকে হারাতে দলের একাংশই এভাবে প্রার্থী দিচ্ছে। এরইমধ্যে দল থেকে একলপ্তে ৫৬ জনকে সাসপেন্ড করা হল।
নির্দল প্রার্থী হিসাবে ভোটে দাঁড়ালে দলের রাস্তা বন্ধ। গত সপ্তাহের বৈঠকে বার্তা দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়রা। অভিষেক বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেছিলেন, গোঁজ প্রার্থীদের সঙ্গে দলের সম্পর্ক থাকবে না। পুরভোটের পর ১৩ মাস পার হয়ে গিয়েছে। নির্দলদের ফেরানো হয়নি। গোঁজ নিয়েও একই বার্তা, দলের নির্দেশ উপেক্ষা করলে দলে ফেরানো হবে না। পঞ্চায়েত নিয়ে গত সপ্তাহের মেগা বৈঠকেও এ নিয়ে কথা হয়। যাঁরা দলের হুইপ অগ্রাহ্য করে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেননি, রাজ্যজুড়ে এমন ৫৬ জনকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।
সবথেকে বেশি সাসপেন্ড নদিয়া থেকে। দক্ষিণ দিনাজপুরও আছে। গ্রাম পঞ্চায়েত আছে, পঞ্চায়েত সমিতি আছে, জেলা পরিষদ আছে। সব মিলিয়ে ৫৬ জন। এই সংখ্যাটা আগামিদিনে যে বাড়তে পারে, স্পষ্ট বুঝিয়ে দিল রাজ্যের শাসকদল।