কলকাতা: সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ। রোদ ওঠেনি। ভোরের দিকে পূর্বাভাস অনুযায়ী বৃষ্টিও হয়েছে। আলিপুর আবহাওয়া অফিস বলছে, আজ সব জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে। কয়েকটি জেলায় বজ্র-বিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি হবে। এ দিকে, বৃষ্টির জেরে শীত পালিয়েছে। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে তাপমাত্রা। বুধবারের তুলনায় কলকাতার তাপমাত্রা আরও এক ডিগ্রি বেড়েছে।
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, আজ থেকে হলুদ সতর্কতা জারি। কলকাতা-সহ দক্ষিণের ৫ জেলায় কালও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিমী ঝঞ্ঝা-উচ্চচাপ বলয়ের গেরোতেই এই বৃষ্টি হয়েছে। শনিবার থেকে আবহাওয়ার উন্নতির আশা রয়েছে। আগামী পাঁচদিনে ঠান্ডা ফেরার কোনও আশা নেই। আজ কলকাতার তাপমাত্রা পৌঁছেছে ২১.৩ ডিগ্রিতে। যা স্বাভাবিকের চেয়ে ৬ ডিগ্রি বেশি।
এ দিকে, মাঘের বৃষ্টিতে আলুচাষে বড় ক্ষতির আশঙ্কা। হঠাৎ করে দুই দিন ধরে শীত উধাও হয়েছে। আর আলু চাষের জন্য এই আবহাওয়া একেবারেই উপযোগী নয়। এখন থেকেই আলু গাছে দেখা দিচ্ছে নানান ধরনের রোগ,কুঁকড়ে যাচ্ছে পাতা,পচা ও হলুদ জাতীয় রোগ দেখা যাচ্ছে। কৃষকদের দাবি, এর ফলে আলুর ফলন কমবে। আলু গাছকে বাঁচিয়ে রাখা যাবে না। নির্দিষ্ট সময় মতো আলু গাছ না বাঁচিয়ে রাখতে পারলে আলুর ফলন হবে না। তাই আলু গাছকে বাঁচিয়ে রাখতে আপ্রাণ চেষ্টা করছে কৃষকরা।
কলকাতা: সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ। রোদ ওঠেনি। ভোরের দিকে পূর্বাভাস অনুযায়ী বৃষ্টিও হয়েছে। আলিপুর আবহাওয়া অফিস বলছে, আজ সব জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে। কয়েকটি জেলায় বজ্র-বিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি হবে। এ দিকে, বৃষ্টির জেরে শীত পালিয়েছে। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে তাপমাত্রা। বুধবারের তুলনায় কলকাতার তাপমাত্রা আরও এক ডিগ্রি বেড়েছে।
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, আজ থেকে হলুদ সতর্কতা জারি। কলকাতা-সহ দক্ষিণের ৫ জেলায় কালও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিমী ঝঞ্ঝা-উচ্চচাপ বলয়ের গেরোতেই এই বৃষ্টি হয়েছে। শনিবার থেকে আবহাওয়ার উন্নতির আশা রয়েছে। আগামী পাঁচদিনে ঠান্ডা ফেরার কোনও আশা নেই। আজ কলকাতার তাপমাত্রা পৌঁছেছে ২১.৩ ডিগ্রিতে। যা স্বাভাবিকের চেয়ে ৬ ডিগ্রি বেশি।
এ দিকে, মাঘের বৃষ্টিতে আলুচাষে বড় ক্ষতির আশঙ্কা। হঠাৎ করে দুই দিন ধরে শীত উধাও হয়েছে। আর আলু চাষের জন্য এই আবহাওয়া একেবারেই উপযোগী নয়। এখন থেকেই আলু গাছে দেখা দিচ্ছে নানান ধরনের রোগ,কুঁকড়ে যাচ্ছে পাতা,পচা ও হলুদ জাতীয় রোগ দেখা যাচ্ছে। কৃষকদের দাবি, এর ফলে আলুর ফলন কমবে। আলু গাছকে বাঁচিয়ে রাখা যাবে না। নির্দিষ্ট সময় মতো আলু গাছ না বাঁচিয়ে রাখতে পারলে আলুর ফলন হবে না। তাই আলু গাছকে বাঁচিয়ে রাখতে আপ্রাণ চেষ্টা করছে কৃষকরা।