উপেন্দ্রকিশোর থেকে সুকুমার রায়… সন্দেশে নিয়োজিত রেখেছিলেন নিজেদের। নিজের জীবনের শেষ দিকটায় ডাক্তার যখন সিনেমা তৈরি করতেও মানা করে দিয়েছিলেন সত্যজিতকে, তখন কিছু অনুবাদ সাহিত্য আর সন্দেশ নিয়েই সময় অতিবাহিত হয়েছে তাঁর। সন্দেশ তাই শুধুমাত্র একটা সাহিত্য পত্রিকা নয়। সন্দেশ একটা আবেগ, একটা যাপনেরও নাম। ঘটনাবহুল যাত্রাপথে মাঝেমাঝে থেমে গিয়েও আবার চলা। ২০১৪ থেকে নিয়মিত হয়েছে সন্দেশ। লক ডাউনের মাঝে সত্যজিৎ পুত্র সন্দীপ রায় খুঁজে পেয়েছেন তাঁর ঠাকুমা সুপ্রভা রায়কে লেখা বাবা সত্যজিতের বেশ কিছু অপ্রকাশিত চিঠি। পাওয়া গিয়েছে বেশ কিছু অপ্রকাশিত ডায়েরি। সেগুলোও ছাপা হচ্ছে এখনকার সন্দেশের পাতায়। যদিও সন্দেশীদের আক্ষেপ আমাদের দেশে সরকারি বা বেসরকারি কোনও স্তরেই সংরক্ষিত হননি সত্যজিৎ। লণ্ডনে যেমন শার্লক হোমসের মিউজিয়াম আছে, তেমন কোনও উদ্যোগ নেই এদেশে। তবুও আসছে তাঁদের প্রিয় পত্রিকা সন্দেশের অনলাইন সংস্করণ। সত্যজিৎ শতবর্ষে এটাই বোধহয় বাঙালির কাছে খুশির খবর।
উপেন্দ্রকিশোর থেকে সুকুমার রায়… সন্দেশে নিয়োজিত রেখেছিলেন নিজেদের। নিজের জীবনের শেষ দিকটায় ডাক্তার যখন সিনেমা তৈরি করতেও মানা করে দিয়েছিলেন সত্যজিতকে, তখন কিছু অনুবাদ সাহিত্য আর সন্দেশ নিয়েই সময় অতিবাহিত হয়েছে তাঁর। সন্দেশ তাই শুধুমাত্র একটা সাহিত্য পত্রিকা নয়। সন্দেশ একটা আবেগ, একটা যাপনেরও নাম। ঘটনাবহুল যাত্রাপথে মাঝেমাঝে থেমে গিয়েও আবার চলা। ২০১৪ থেকে নিয়মিত হয়েছে সন্দেশ। লক ডাউনের মাঝে সত্যজিৎ পুত্র সন্দীপ রায় খুঁজে পেয়েছেন তাঁর ঠাকুমা সুপ্রভা রায়কে লেখা বাবা সত্যজিতের বেশ কিছু অপ্রকাশিত চিঠি। পাওয়া গিয়েছে বেশ কিছু অপ্রকাশিত ডায়েরি। সেগুলোও ছাপা হচ্ছে এখনকার সন্দেশের পাতায়। যদিও সন্দেশীদের আক্ষেপ আমাদের দেশে সরকারি বা বেসরকারি কোনও স্তরেই সংরক্ষিত হননি সত্যজিৎ। লণ্ডনে যেমন শার্লক হোমসের মিউজিয়াম আছে, তেমন কোনও উদ্যোগ নেই এদেশে। তবুও আসছে তাঁদের প্রিয় পত্রিকা সন্দেশের অনলাইন সংস্করণ। সত্যজিৎ শতবর্ষে এটাই বোধহয় বাঙালির কাছে খুশির খবর।