De-Tan Soap: প্যাক বানিয়ে মাখার সময় নেই? এই সাবান মাখলেই হাত-পা, ঘাড়ের ট্যান পরিষ্কার হবে ২ দিনে

megha |

May 14, 2024 | 3:46 PM

Home Remedies: সাধারণ ট্যান তুলতে প্যাকগুলো মুখেই ব্যবহার করা হয়। হাত-পায়ের কথা অনেকে ভুলে যান। অথচ, হাত-পায়েই সবচেয়ে বেশি ট্যান পড়ে। এই ডি-ট্যান সাবানের মাধ্যমে শরীরের প্রায় সব অংশের ট্যান তুলতে পারবেন। ত্বকও পরিষ্কার থাকবে। বরং, ত্বক আগের থেকে অনেক বেশি উজ্জ্বল দেখাবে।

De-Tan Soap: প্যাক বানিয়ে মাখার সময় নেই? এই সাবান মাখলেই হাত-পা, ঘাড়ের ট্যান পরিষ্কার হবে ২ দিনে

Follow Us

রোদে বেরোলে ত্বকে ট্যান পড়তে বাধ্য। সানস্ক্রিন দিয়ে আপনি ত্বককে ক্ষতিকারক ইউভি রশ্মির হাত থেকে সুরক্ষিত রাখতে পারেন। কিন্তু ট্যানকে প্রতিরোধ করা খুব একটা সহজ কাজ নয়। তাহলে মাথা থেকে পা অবধি কাপড়ে ঢেকে বেরোতে হবে। আর সেটাও সম্ভব নয়। আরেকটা প্রায় অসম্ভব কাজ করে ট্যান তোলা। ট্যান তুলতে কালঘাম ছোটে। একদিন ফেসপ্যাক মেখেই ট্যান তোলা যায় না। আর রোজ প্যাক বানিয়ে মাখারও সময় থাকে না। তবে, স্নানের সময় সাবান মেখে যদি ট্যান তুলে ফেলতে পারেন, কেমন হবে? ডি-ট্যান প্যাক ব্যবহারের বদলে সাবান ব্যবহার করুন।আর সেটা বাড়িতেই বানিয়ে নিন।

ডি-ট্যান সাবান রোজ ব্যবহার করতে পারবেন। এতে ট্যান সহজেই উঠে যাবে। আর ত্বকও পরিষ্কার থাকবে। বরং, ত্বক আগের থেকে অনেক বেশি উজ্জ্বল দেখাবে। সাধারণ ট্যান তুলতে প্যাকগুলো মুখেই ব্যবহার করা হয়। হাত-পায়ের কথা অনেকে ভুলে যান। অথচ, হাত-পায়েই সবচেয়ে বেশি ট্যান পড়ে। এই ডি-ট্যান সাবানের মাধ্যমে শরীরের প্রায় সব অংশের ট্যান তুলতে পারবেন। বাড়িতে কীভাবে এই ডি-ট্যান সাবান বানাবেন, দেখে নিন।

বাড়িতে যেভাবে ডি-ট্যান সাবান বানাবেন-

এক বড় বাটি ভর্তি করে অ্যালোভেরা জেল নিন। এবার এতে ৩ চামচ মুসুর ডাল, ২ চামচ ওটস, ১ চা চামচ কফির গুঁড়ো নিন। এবার এই মিশ্রণটা ব্লেন্ডারে দিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। এবার একটি পাত্রে জল গরম বসান। তার উপর আরও বড় বাটি চাপিয়ে সাবানের বেস গরম বসান। ডবল বয়েলিং পদ্ধতিতে সাবানের বেস গরম করুন। এটি গলে গেলে এতে অ্যালোভেরার মিশ্রণটি মিশিয়ে দিন। এবার উপাদানগুলো একে অপরের সঙ্গে মিশিয়ে গেল গ্যাস বন্ধ করে দিন। মিশ্রণটি সাবানের ছাঁচে ঢেলে ফেলুন। এবার ৪-৫ ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। সাবান ঠান্ডা হয়ে জমে গেলেই তৈরি ডি-ট্যান সাবান।

ডি-ট্যান সাবান ব্যবহারের সুবিধা-

ডি-ট্যান সাবান ব্যবহার করলে ট্যান সহজেই উঠে যাবে। ট্যান দূর করার জন্য আলাদা করে আর প্যাক ব্যবহারের প্রয়োজন পড়বে না। ট্যানের পাশাপাশি ত্বকের উপরিতলে জমে থাকা ময়লা, ব্যাকটেরিয়া ও মৃত কোষ পরিষ্কার করে দেবে এই সাবান। অ্যালোভেরা থাকায় এই সাবান ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকবে এবং প্রদাহ কমাবে। সাবান মাখার পর অনেক সময় ত্বক শুকিয়ে যায়। এই সমস্যা ডি-ট্যান সাবান ব্যবহারের পর দেখা দেবে না। ত্বকের দেখভাল করবে এই হোমমেড ডি-ট্যান সাবান।

Next Article