ধরা যাক, সকালে ঘুম থেকে উঠতে আপনার ভারী কষ্ট। শারীরিক কসরতও সেভাবে হয় না। দিনভর কাজের চাপে ডায়েট করাও মুশকিল। এদিকে আয়নার সামনে দাঁড়ালে নিজেকেই কেমন অচেনা লাগে! সৌজন্যে আপনার ভুঁড়ি (belly fat)। তা দিন দিন এমন বেড়ে যাচ্ছে, নানা টিপস (belly fat burner) ফলো করেও কন্ট্রোল করা যাচ্ছে না। দেখুন, জিমে গিয়ে ঘাম ঝরানো বা সুষম পুষ্টিকর ডায়েট মেনে চলার পরামর্শ তো অনেক পেয়েছন। কিন্তু সবই যেন বৃথা! কাজের সময় আর হয়ে ওঠে না। তার থেকে ভারী ভারী কথা ভুলে যান। সহজ কয়েকটি বিষয় মনে রাখুন। ধীরে হলেও আয়নায় ফিরে পাবেন পুরনো আমিকে।
আরও পড়ুন, “মা বিশ্বাসঘাতক, মায়ের কথা বিশ্বাস করো না” প্রকাশ্যে কেন বললেন ঋতাভরী?
কী কী করবেন
১) সকালে উঠতে দেরি হলেও ঈষদোষ্ণ জলে লেবু দিয়ে খেতে ভুলবেন না। শরীরের টক্সিন বেরিয়ে গিয়ে আপনার ইমিউনিটি সিস্টেম বাড়াতে সাহায্য করবে এই টোটকা। শীতকালে এই জলে অল্প মধুও মিশিয়ে নিতে পারেন।
২) যতি ব্যস্ততা থাকুক, ব্রেকফাস্ট মিস করলে চলবে না। একটু বেশি পরিমাণে খাবারও ব্রেকফাস্টে খেতে পারেন। কারণ এই সময় শরীরের হজম ক্ষমতা সবথেকে ভাল থাকে। দুধ, ডিম বা মরসুমি ফল রাখার চেষ্টা করুন মেনুতে।
আরও পড়ুন, ভয় পান, নাকি এই ভূতেদের পছন্দ করেন আপনি?
৩) ভুঁড়ি কমাতে চান বলে কিন্তু না খেয়ে থাকার কনসেপ্টটা একদম ভুল। বরং লাঞ্চে প্রোটিন এবং ফাইবারযুক্ত খাবার খান। অ্যানিমল প্রোটিন এবং শাকসব্জিতে এই দুইয়ের চাহিদা মিটবে।
৪) মিষ্টি জাতীয় যে কোনও খাবার থেকে দূরে থাকুন। রান্নায় বা চায়ে চিনি বাদ দিতে পারলে আরও ভাল।
৫) দিনভর প্রচুর পরিমাণে জল খেতে হবে। ফলের রসও এই চাহিদা মেটাতে পারে। মোট কথা, শরীরে যেন জলের অভার না হয়।
আরও পড়ুন, মৃত্যুর আগে যশ চোপড়ার রিং টোন কী ছিল, জানলে অবাক হবেন!