আজ আন্তর্জাতিক চা দিবস (International Tea Day)। দিনটিকে উদযাপন করছে সারা বিশ্ব। চায়ের ব্যবহার বাড়ানোর লক্ষ্যেই এই দিন উদযাপন করা হয়। চা মানুষের প্রিয় পানীয়। ২০১৯ সালে পৃথিবীর পুরনো পানীয়গুলোর গুরুত্ব স্বীকার করতে থাকে ইউনাইটেড নেশনস (United Nations)। বলা হয়, চা ওষুধের কাজও করে এবং মানুষের জন্য স্বাস্থ্য উপকারী।
চা দিবস উপলক্ষে ইউনাইটেড নেশনস টুইট করে লেখে, ‘চা হল সংস্কৃতির মূল কেন্দ্র।’ চা বিশ্ব জুড়ে দারিদ্র্য দূরীকরণে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আন্তর্জাতিক চা দিবস ইউনাইটেড নেশনসের খাদ্য ও কৃষি বিভাগ থেকে উদযাপিত হয়। এর আগে ২১ ডিসেম্বর বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, কেনিয়া, মালয়েশিয়া, উগান্ডা, ভারত এবং তানজানিয়ায় বিশ্ব চা দিবস উদযাপিত হত। তবে ২০১৯ সাল থেকে ২১ মে চা দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
চা বহু মানুষের প্রিয় পানীয়। বিশ্ব চা দিবস পালনের লক্ষ্য হল বিশ্বব্যাপী চায়ের বাণিজ্যকরণ। চায়ের বিক্রি বাড়লে লাভবান হবে চা শ্রমিকরা। সারা বিশ্বে চায়ের চাহিদা বাড়লে বিশ্ব অর্থনীতিতে এর প্রভাব পড়বে। পশ্চিমবঙ্গে ডুয়ার্সের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে চা উৎপন্ন হয়। তবে বিগত কয়েক বছর ধরে একের পর এক চা বাগান বন্ধ হয়েছে। নিরাপদে নেই এখানকার চা শ্রমিকেরা। চায়ের চাহিদা আরও বাড়লে উপকৃত হবেন তারা।