স্বাস্থ্য একটু ভাল বলে আপনি স্লিম-ট্রিমের জমানায় নিজেকে গুটিয়ে রাখছেন? যেহেতু কালো পরলে যে কোনও মানুষকে সুন্দর লাগে, তাই আপনি নিজেকে শুধু ওই সেফ অপশনের মধ্যেই আটকে রাখেন নিজেকে? আপনার ধারণা বদলানোর সময় এসেছে। কে বলেছে স্বাস্থ্যবানদের আলাদা ফ্যাশন হয় না? কিছু জিনিস একটু মেনে চললে আপনিই নজর কাড়বেন সর্বত্র।
অন্তর্বাসের প্রতি আরও বেশী যত্নবান হন:
আপনার পোশাক বাছার আগেও যেটা সঠিকভাবে বাছা প্রয়োজন, তা হল অন্তর্বাস। ফিটিং অন্তর্বাস হলে, তারসঙ্গে যেকোনও ঢিলেঢালা জামাও বেশ কাম্ফি লুক দেবে আপনাকে।
জামার কাটিং আপনার শরীর অনুযায়ী বাছা প্রয়োজন:
ঢিলা জামা, কুচি দেওয়া জামা বা বেশি ঘের দেওয়া জামা পরুন। তাতে শরীরের ভাঁজ অনেকাংশে কম বোঝা যায়।
কে বলেছে প্রিন্টেড জামা পরতে পারবেন না আপনি?
একটা ভাল প্রিন্টের জামা শুধুমাত্র আপনি মোটা বলে পরবেন না? একেবারেই না। স্ট্রাইপ জামা পরলে রোগা দেখায় ঠিকই, তবে ফ্লোরাল প্রিন্ট, অ্যানিম্যাল প্রিন্ট বা ববি প্রিন্টের লং জামায় সব ধরণের গঠনের মহিলাদের ভাল লাগে।
লেয়ার করা জামা স্বাস্থ্যবানদের ফ্যাশনে থাকতেই হবে:
টু-পাট বা থ্রি-পাটের জামায় সব চেহারার মহিলাদের ফ্যাশনেবল লাগে। তবে জেন-ওয়াইয়ের ভাষায় জ্যাকেট দেওয়া জামা পরলে স্বাস্থ্যবানদের কুল দেখায়।
আরও পড়ুন: বিয়ের দিন ‘নো-মেকআপ লুক’ বেশি পছন্দ ভারতীয় কনেদের! কিন্তু কেন?
সবশেষে এই কয়েকটা মানসিকতা বদলালে সব পোশাকই সবার জন্য:
১) নিজের ভালবাসুন। চেহারা দিয়ে না, বরং মানুষ বিচার করুন মন দিয়ে।
২) ট্রেন্ডিং ফ্যাশনেই গা ভাসিয়ে দিতে কোনও বাধা নেই আপনার।
৩) স্লিভলেস পোশাক নিয়ে চিন্তা না করে, একগাল হেসেই মন জয় করুন সকলের।
৪) আপনি যে পোশাকে কমফোর্টেবল, তাই পরুন কনফিডেন্সের সঙ্গে।
৫) কালো ছাড়া সব রঙের পোশাকেই আপনি এখন থেকে নজর কারতে পারেন নির্দ্বিধায়।