Prickly Heat: গরম বাড়তেই ঘামাচিতে পিঠ ভরে গিয়েছে? স্নানের জলে মেশান এই উপাদান

megha |

Apr 17, 2024 | 5:21 PM

Summer Skin Care Tips: এই গরমে কোনও ভাবেই ঘামকে প্রতিরোধ করা যায় না। ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে লবণও নিঃসৃত হয়। ঘামের সঙ্গে থাকা লবণ ত্বকের উপরিতলে জমতে থাকে এবং রোমকূপের মুখ বন্ধ করে দেয়। পাশাপাশি ত্বকের উপরিতলে জীবাণুর বাড়বাড়ন্ত শুরু হয়। তখনই রোমকূপের মুখ ফুলে ওঠে এবং ঘামাচির সমস্যা দেখা দেয়।

Prickly Heat: গরম বাড়তেই ঘামাচিতে পিঠ ভরে গিয়েছে? স্নানের জলে মেশান এই উপাদান

Follow Us

চাঁদিফাটা রোদে বেরোলে মুখ ঝলসে যাচ্ছে। এই গরমে ত্বকের দফারফা অবস্থা হয়ে যাচ্ছে। সান বার্ন, ট্যানের সমস্যা ছাড়াও এই গরমে বেশি জ্বালায় ঘামাচি। ঘামাচির চুলকানির হাত থেকে বাঁচতে অনেকেই ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করেন। কিন্তু ত্বকের জন্য উপকারী নয় ট্যালকম পাউডার। তাছাড়া এতে ঘামাচির সমস্যা দূর হয় না। বরং, প্রসাধনী ব্যবহারের বদলে ঘরোয়া টোটকায় ঘামাচির সমস্যা দূর করুন।

এই গরমে কোনও ভাবেই ঘামকে প্রতিরোধ করা যায় না। ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে লবণও নিঃসৃত হয়। ঘামের সঙ্গে থাকা লবণ ত্বকের উপরিতলে জমতে থাকে এবং রোমকূপের মুখ বন্ধ করে দেয়। পাশাপাশি ত্বকের উপরিতলে জীবাণুর বাড়বাড়ন্ত শুরু হয়। তখনই রোমকূপের মুখ ফুলে ওঠে এবং ঘামাচির সমস্যা দেখা দেয়। আর যখনই ঘামাচি জামাকাপড়ের সঙ্গে ঘষা খায়, চুলকানি বাড়তে থাকে। ঘামাচির সমস্যা এড়াতে সুতির ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। এছাড়া আর কোনও উপায়ে ঘামাচি ও চুলকানি কমাবেন, রইল টিপস।

১) তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে। এই গরমে দিনে দু’বার ঠান্ডা জলে স্নান করুন। এতে ঘাম হলেও ত্বকে জীবাণু সংক্রমণের ঝুঁকি কমে যায়।

২) স্নানের জলে নিম পাতা কিংবা নিম অয়েল মিশিয়ে দিতে পারেন। নিমের মধ্যে অ্যান্টি-সেপটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি ঘামাচি প্রতিরোধ করে। আর ঘামাচি হলেও চুলকানির হাত থেকে রক্ষা দেয়।

৩) স্নানের সময় সাবান মাখেন নিশ্চয়ই। একবার বেকিং সোডা ঘষে নিতে পারেন ত্বকে। এতে ত্বকের উপরিতলে জমে থাকা মৃত কোষ পরিষ্কার হয়ে যাবে। পাশাপাশি এড়াতে পারবেন ঘামাচির সমস্যা।

৪) ঘামাচি ও ঘামাচির চুলকানি কমাতে কাজে আসে অ্যালোভেরা জেল। গরমেও ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখা দরকার। এই কাজটাও করে দেয় অ্যালোভেরা জেল।

৫) শরীরের যে সব অংশে ঘাম বেশি হয়, সেখানে জল দিয়ে ভাল করে পরিষ্কার করুন। তারপর শুকনো করে মুছে নিন। ভিজে অবস্থায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ বেশি হয়। এতে ঘাম কম হবে এবং দুর্গন্ধ কম ছাড়বে। পাশাপাশি এই উপায়ে ঘামাচির সমস্যাও এড়াতে পারবেন।

Next Article