মহাকাশ যাত্রা করেছিল শিঙাড়া। তাও আবার ব্রিটেন থেকে। কিন্তু বেশিদূর যেতে পারেনি। ফ্রান্সেই যাত্রা শেষ হয়েছে ‘সামোসা’-র। শুনে অদ্ভুত লাগলেও বাস্তবে এমনটাই হয়েছে। ব্রিটেনে রয়েছে বিখ্যাত ভারতীয় খাবারের দোকান ‘চায়েওয়ালা’। সেই রেস্তোরাঁর তরফেই করা হয়েছিল এমন উদ্ভট প্রয়াস।
ব্রিটেনের অন্যতম বৃহত্তম শহর বাথ। সেখানেই রয়েছে এই জনপ্রিয় ভারতীয় রেস্তোরাঁ ‘চায়েওয়ালা’। এই রেস্তোরাঁর মালিক নীরজ গধের-এর কথায় তিন তিনবার চেষ্টায় মহাকাশের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু হয়েছিল শিঙাড়ার। কিন্তু মাঝপথেই শেষ হয়েছে সফর।
ইউপিআই নিউজ ওয়েবসাইটের প্রতিবেদন অনুসারে নীরজ জানিয়েছেন রেস্তোরাঁর সকলের একটু চিয়ার-আপ করতে মজার ছলেই একথা বলেছিলেন তিনি। আইডিয়া দিয়েছিলেন মহাকাশে শিঙাড়া পাঠানোর। তবে প্রাথমিক ভাবে মজা করে বললেও পরে নীরজ ভেবে দেখেছিলেন বাস্তবে এমনটা করলে মন্দ হয় না। যেমন ভাবা তেমন কাজ। লেগে পড়েছিলেন মহাকাশে শিঙাড়া পাঠানোর মহাযজ্ঞে।
কিন্তু প্রথম দু’বার সাফল্য আসেনি। নীরজ জানিয়েছেন, হিলিয়াম বেলুনে ভরে মহাকাশে শিঙাড়া পাঠানোর বন্দোবস্ত করেছিলেন তিনি। প্রথমবার নীরজের হাত থেকেই পড়ে যায় বেলুন। দ্বিতীয়বার টান পড়েছিল হিলিয়ামের সঞ্চয়ে। কিন্তু তৃতীয়বার সব ঠিকঠাক হয়েছিল। শিঙাড়া নিয়ে উড়েও গিয়েছিল হিলিয়াম বেলুন। তবে শেষ রক্ষা হয়নি।
নীরজ এবং তাঁর বন্ধুরা ওই হিলিয়াম বেলুনে লাগিয়ে দিয়েছিলেন গোপ্রো ক্যামেরা এবং জিপিএস ট্র্যাকার। যার ফলে বেলুনটিকে ট্র্যাক করা সম্ভব হয়েছিল। কিন্তু শিঙাড়া নিয়ে ওড়ার খানিকক্ষণ পর থেকেই গন্ডগোল করতে শুরু করে জিপিএস। তখনই নীরজ এবং তাঁর বন্ধুরা বুঝতে পারে কিছু একটা গড়বড় হয়েছে। পরের দিকে জিপিএস আবার রিঅ্যাকটিভ হয়েছিল। তখন সেখান থেকেই জানা যায় ফ্রান্সে (Caix, Picardie) একটি খোলা মাঠে ক্র্যাশ করেছে ওই হিলিয়াম বেলুন। যদিও শিঙাড়ার খোঁজ পাওয়া যায়নি। এমনকি যে কাগজে শিঙাড়া মুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল হদিশ মেলেনি তারও।
নীরজ জানিয়েছেন, এই কোভিড আবহে সকলকে মজা দিতেই এই অভিনব প্রয়াস করেছেন তিনি। যাঁরাই এই খবর শুনেছেন তাঁরাই হেসে গড়িয়েছেন। এটাই আসল প্রাপ্তি। এই কঠিন পরিস্থিতিতেও যে অনেককে হাসানো গিয়েছে এটাই বড় কথা। নিছক মজার জন্যই এমনটা করেছিলেন নীরজ।
মহাকাশ যাত্রা করেছিল শিঙাড়া। তাও আবার ব্রিটেন থেকে। কিন্তু বেশিদূর যেতে পারেনি। ফ্রান্সেই যাত্রা শেষ হয়েছে ‘সামোসা’-র। শুনে অদ্ভুত লাগলেও বাস্তবে এমনটাই হয়েছে। ব্রিটেনে রয়েছে বিখ্যাত ভারতীয় খাবারের দোকান ‘চায়েওয়ালা’। সেই রেস্তোরাঁর তরফেই করা হয়েছিল এমন উদ্ভট প্রয়াস।
ব্রিটেনের অন্যতম বৃহত্তম শহর বাথ। সেখানেই রয়েছে এই জনপ্রিয় ভারতীয় রেস্তোরাঁ ‘চায়েওয়ালা’। এই রেস্তোরাঁর মালিক নীরজ গধের-এর কথায় তিন তিনবার চেষ্টায় মহাকাশের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু হয়েছিল শিঙাড়ার। কিন্তু মাঝপথেই শেষ হয়েছে সফর।
ইউপিআই নিউজ ওয়েবসাইটের প্রতিবেদন অনুসারে নীরজ জানিয়েছেন রেস্তোরাঁর সকলের একটু চিয়ার-আপ করতে মজার ছলেই একথা বলেছিলেন তিনি। আইডিয়া দিয়েছিলেন মহাকাশে শিঙাড়া পাঠানোর। তবে প্রাথমিক ভাবে মজা করে বললেও পরে নীরজ ভেবে দেখেছিলেন বাস্তবে এমনটা করলে মন্দ হয় না। যেমন ভাবা তেমন কাজ। লেগে পড়েছিলেন মহাকাশে শিঙাড়া পাঠানোর মহাযজ্ঞে।
কিন্তু প্রথম দু’বার সাফল্য আসেনি। নীরজ জানিয়েছেন, হিলিয়াম বেলুনে ভরে মহাকাশে শিঙাড়া পাঠানোর বন্দোবস্ত করেছিলেন তিনি। প্রথমবার নীরজের হাত থেকেই পড়ে যায় বেলুন। দ্বিতীয়বার টান পড়েছিল হিলিয়ামের সঞ্চয়ে। কিন্তু তৃতীয়বার সব ঠিকঠাক হয়েছিল। শিঙাড়া নিয়ে উড়েও গিয়েছিল হিলিয়াম বেলুন। তবে শেষ রক্ষা হয়নি।
নীরজ এবং তাঁর বন্ধুরা ওই হিলিয়াম বেলুনে লাগিয়ে দিয়েছিলেন গোপ্রো ক্যামেরা এবং জিপিএস ট্র্যাকার। যার ফলে বেলুনটিকে ট্র্যাক করা সম্ভব হয়েছিল। কিন্তু শিঙাড়া নিয়ে ওড়ার খানিকক্ষণ পর থেকেই গন্ডগোল করতে শুরু করে জিপিএস। তখনই নীরজ এবং তাঁর বন্ধুরা বুঝতে পারে কিছু একটা গড়বড় হয়েছে। পরের দিকে জিপিএস আবার রিঅ্যাকটিভ হয়েছিল। তখন সেখান থেকেই জানা যায় ফ্রান্সে (Caix, Picardie) একটি খোলা মাঠে ক্র্যাশ করেছে ওই হিলিয়াম বেলুন। যদিও শিঙাড়ার খোঁজ পাওয়া যায়নি। এমনকি যে কাগজে শিঙাড়া মুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল হদিশ মেলেনি তারও।
নীরজ জানিয়েছেন, এই কোভিড আবহে সকলকে মজা দিতেই এই অভিনব প্রয়াস করেছেন তিনি। যাঁরাই এই খবর শুনেছেন তাঁরাই হেসে গড়িয়েছেন। এটাই আসল প্রাপ্তি। এই কঠিন পরিস্থিতিতেও যে অনেককে হাসানো গিয়েছে এটাই বড় কথা। নিছক মজার জন্যই এমনটা করেছিলেন নীরজ।