Mobile Surfing: মোবাইলের নেশায় বুঁদ! ছয় মিনিটের ট্রিকস মেনে কাটিয়ে উঠতে পারেন সমস্যা…
Phone Addiction: একটার পর একটা মিনিট চলে যাচ্ছে, আপনি ফোন থেকে চোখ সরাননি! কাজের জন্য সারাক্ষণ মোবাইল ব্যবহার অনেকেই করে থাকেন। কেউ বা স্রেফ বিনোদনের জন্য। এতে হয়তো সাময়িক আনন্দ হয়, কিন্তু ডেকে আনে বড় ক্ষতিও।
স্মার্ট ফোন এখন প্রত্যেকের জীবনের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় অংশ হয়ে উঠেছে। টেকনোলজি যেমন মানুষের জন্য ভালো দিক, তেমনই অভিশাপও। মোবাইল ফোনে আসক্তি একটা কমন বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ব্যবহারের সময় বোঝা যায় না। হয়তো ভেবেছিলেন, ২ মিনিটের জন্য মোবাইলটা ব্যবহার করবেন! কিন্তু আপনিও বুঝতে পারছেন না, একটার পর একটা মিনিট চলে যাচ্ছে, আপনি ফোন থেকে চোখ সরাননি! কাজের জন্য সারাক্ষণ মোবাইল ব্যবহার অনেকেই করে থাকেন। কেউ বা স্রেফ বিনোদনের জন্য। এতে হয়তো সাময়িক আনন্দ হয়, কিন্তু ডেকে আনে বড় ক্ষতিও।
অনেক সময়ই স্ক্রিনটাইম চেক করলে আপশোস করে থাকেন মোবাইল ব্যবহারকারীরা। হিসেব কষতে শুরু করেন, প্রতিটা কতটা সময় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এই আসক্তি থেকেও বেরোতে পারছেন না। চাইছেন, কাজের বাইরে বা খুব প্রয়োজন না হলে ব্যবহার করবেন না, কিন্তু ঘুরে ফিরে সমস্যাটা থেকেই যাচ্ছে। এর জন্য রইল ৬ মিনিটের ট্রিকস। যা আপনার মনসংযোগ বাড়িয়ে দিতে পারে অন্তত ৬৮ শতাংশ। এমনটাই দাবি গবেষণায়। কী এই ট্রিকস?
সম্প্রতি লিজ মুডি পডকাস্টে, সঞ্চালক বিশেষ পদ্ধতির কথা বলেছেন। এর ফলে ৬ মিনিটের এই অভ্যাসেই কাটতে পারে মোবাইল আসক্তি। আরও বলেন, ‘গবেষণায় ধরা পড়েছে, মাত্র ছ মিনিট পড়াশোনা করলে মনোসংযোগ বাড়তে পারে ৬৮ শতাংশ। এমনকি স্ট্রেস কমার উপায় হতে পারে বই পড়া। মোবাইলে আসক্তি ধীরে ধীরে কমতে পারে।’
কোন সময় পড়ার অভ্যেস করা ভালো? এর কোনও নির্দিষ্ট সময় নয়। বরং ধারাবাহিকতা বজায় রাখাটাই আসল বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। কেউ যদি পড়ার সময় বাড়াতে পারেন, সেটা প্রত্যেকের উপরই নির্ভর করবে। আখেরে লাভ হবে তাঁরই। দিনে অন্তত ৩০ মিনিট থেকে ঘণ্টাখানেক পড়ার অভ্যেস করতে পারলে তা আরও লাভজনক হতে পারে।