Flying Hotel: মাঝ আকাশে পাঁচ হাজার যাত্রী নিয়ে ভাসবে হোটেল! দেখুন ‘স্কাই ক্রুজ়’-এর এক ঝলক

Viral Video: স্কাই ক্রজ নামক এই বিশালকার বিমানটিতে লোকধারণ ক্ষমতা প্রায় পাঁচ হাজার। এটি শুধু বিমান হিসেবে নয়, ব্যবহৃত হবে হোটেল হিসেবেও।

| Edited By: megha

Jun 29, 2022 | 12:19 PM

প্রিয় মানুষকে সঙ্গে নিয়ে ভাসমান হোটেলে লাঞ্চ- এই স্বপ্ন এখন সত্যি হয় অনেকে জায়গাতেই। কিন্তু সেটা শুধু শূন্যে ভাসলেও চলমান নয়। কিন্তু এবার ‘ফ্লাইং হোটেল’-এর সংজ্ঞাটা বদলাতে চলেছে। এবার বিমানই হবে হোটেল। সম্প্রতি একটি ভিডিয়ো ভাইরাল রয়েছে যেখানে দেখা গিয়েছে এই নতুন ভাসমান হোটেলের নকশা। এই ভাসমান হোটেলটিকে দৈত্যাকার বিমান বললেও খুব একটা ভুল হবে না।

এখনও অবধি বিমান ব্যবহৃত হত এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাওয়ার জন্য। আবার প্রাইভেট বিমানে সঙ্গীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত কাটানোর সুযোগ ছিল লাস ভেগাসে। তাতে শুধু আপনি ও আপনার সঙ্গী সফর করতে পারবেন। কিন্তু এবার এই নতুন ধারা উঠে এল তাতে বদলে গিয়েছে ভাসমান হোটেলের চিত্রটা। দৈত্যাকার বিমান তৈরি করা হচ্ছে বিলাসবহুল হোটেল রূপে।

‘স্কাই ক্রুজ়’ নামক এই বিশালকার বিমানটিতে লোকধারণ ক্ষমতা প্রায় পাঁচ হাজার। এটি শুধু বিমান হিসেবে নয়, ব্যবহৃত হবে হোটেল হিসেবেও। এটি পারমাণবিক সংযোজন (নিউক্লিয়ার ফিউশন) দ্বারা চালিত হবে। এক বার যদি এই বিমান উড়ান নেয় তারপর বেশ কয়েক মাস পর্যন্ত আকাশে ভেসে থাকতে পারবে, এমন ভাবেই তৈরি করা হচ্ছে এই দৈত্যাকার বিমানটি।

নতুন যাত্রীদের এই ভাসমান হোটেলে নিয়ে যাওয়া আসার জন্য যুদ্ধহাজারের মতো ডকও থাকবে। সেখানে ওঠানামা করতে পারবে ছোট বিমানও। ওই বিমানের সাহায্যেও যাত্রীদের যাওয়া আসার ব্যবস্থা করা হবে।

‘স্কাই ক্রুজ়’কে অনেকে ‘নতুন টাইটানিক’ হিসেবেও অভিহিত করেছে। এই বিমানটি এমন ভাবেই ডিজাইন করা হচ্ছে যাতে এটাকে কখনওই অবতরণ না করতে হয়। এর জন্য এই দৈত্যাকার বিমানটিতে থাকতে ২০টি ইঞ্জিন। এই প্রতিটা ইঞ্জিনই চলবে পরমাণু শক্তি দ্বারা। যাত্রী ওঠানামা থেকে শুরু করে বিমানের যান্ত্রিক সমস্যার দেখাশোনা করা, সবই হবে মাঝ আকাশে।

এখন এই ‘স্কাই ক্রুজ়’-র ভিডিয়ো ভাইরাল নেটদুনিয়ায়। কিন্তু এই বিমানের আসল নকশাটা তৈরি করেছিলেন টনি হোমস্টন। ওই নকশার ওপর ভিত্তি করে বিমানের এই ভিডিয়োটি তৈরি করেছে হাসেম আলঘাইলি নামে এক ব্যক্তি। হাসেম আলঘাইলি জানিয়েছেন, ‘স্কাই ক্রুজ়’ হল পরিবহণ ব্যবস্থার ভবিষ্যতের এক ঝলক মাত্র।

সবচেয়ে মজার বিষয়, এই বিশালাকার বিমানটি চালানোর জন্য প্রয়োজন নেই কোনও পাইলটের। তবে বিমানের অন্যান্য কাজের জন্য নিযুক্ত করা হবে বিপুল সংখ্যক কর্মী। এখানেই শেষ নয়। ৫০০০ যাত্রীর ভার যেমন বহন করবে এই বিমান, তেমনই তাঁদের বিনোদনের কোনও কমতি রাখবে না ‘স্কাই ক্রুজ়’। এই বিমানের মধ্যে রেস্তোরাঁ, জিম, শপিং মল, সিনেমা হল, সুইমিং পুল সব কিছু থাকবে।

কিন্তু এই বিমানটি আদতে কখনও তৈরি হবে কিংবা তৈরি হলে কী-কী হবে এর পরিষেবা কিংবা এর সুরক্ষা ব্যবস্থা কেমন হবে- এই নিয়ে বেশ দ্বন্ধে রয়েছে নেটপাড়া। তবে এটা স্পষ্ট যে, উচ্চবিত্তরা ছাড়া কারও নাগালে থাকবে না ‘স্কাই ক্রুজ়’।

প্রিয় মানুষকে সঙ্গে নিয়ে ভাসমান হোটেলে লাঞ্চ- এই স্বপ্ন এখন সত্যি হয় অনেকে জায়গাতেই। কিন্তু সেটা শুধু শূন্যে ভাসলেও চলমান নয়। কিন্তু এবার ‘ফ্লাইং হোটেল’-এর সংজ্ঞাটা বদলাতে চলেছে। এবার বিমানই হবে হোটেল। সম্প্রতি একটি ভিডিয়ো ভাইরাল রয়েছে যেখানে দেখা গিয়েছে এই নতুন ভাসমান হোটেলের নকশা। এই ভাসমান হোটেলটিকে দৈত্যাকার বিমান বললেও খুব একটা ভুল হবে না।

এখনও অবধি বিমান ব্যবহৃত হত এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাওয়ার জন্য। আবার প্রাইভেট বিমানে সঙ্গীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত কাটানোর সুযোগ ছিল লাস ভেগাসে। তাতে শুধু আপনি ও আপনার সঙ্গী সফর করতে পারবেন। কিন্তু এবার এই নতুন ধারা উঠে এল তাতে বদলে গিয়েছে ভাসমান হোটেলের চিত্রটা। দৈত্যাকার বিমান তৈরি করা হচ্ছে বিলাসবহুল হোটেল রূপে।

‘স্কাই ক্রুজ়’ নামক এই বিশালকার বিমানটিতে লোকধারণ ক্ষমতা প্রায় পাঁচ হাজার। এটি শুধু বিমান হিসেবে নয়, ব্যবহৃত হবে হোটেল হিসেবেও। এটি পারমাণবিক সংযোজন (নিউক্লিয়ার ফিউশন) দ্বারা চালিত হবে। এক বার যদি এই বিমান উড়ান নেয় তারপর বেশ কয়েক মাস পর্যন্ত আকাশে ভেসে থাকতে পারবে, এমন ভাবেই তৈরি করা হচ্ছে এই দৈত্যাকার বিমানটি।

নতুন যাত্রীদের এই ভাসমান হোটেলে নিয়ে যাওয়া আসার জন্য যুদ্ধহাজারের মতো ডকও থাকবে। সেখানে ওঠানামা করতে পারবে ছোট বিমানও। ওই বিমানের সাহায্যেও যাত্রীদের যাওয়া আসার ব্যবস্থা করা হবে।

‘স্কাই ক্রুজ়’কে অনেকে ‘নতুন টাইটানিক’ হিসেবেও অভিহিত করেছে। এই বিমানটি এমন ভাবেই ডিজাইন করা হচ্ছে যাতে এটাকে কখনওই অবতরণ না করতে হয়। এর জন্য এই দৈত্যাকার বিমানটিতে থাকতে ২০টি ইঞ্জিন। এই প্রতিটা ইঞ্জিনই চলবে পরমাণু শক্তি দ্বারা। যাত্রী ওঠানামা থেকে শুরু করে বিমানের যান্ত্রিক সমস্যার দেখাশোনা করা, সবই হবে মাঝ আকাশে।

এখন এই ‘স্কাই ক্রুজ়’-র ভিডিয়ো ভাইরাল নেটদুনিয়ায়। কিন্তু এই বিমানের আসল নকশাটা তৈরি করেছিলেন টনি হোমস্টন। ওই নকশার ওপর ভিত্তি করে বিমানের এই ভিডিয়োটি তৈরি করেছে হাসেম আলঘাইলি নামে এক ব্যক্তি। হাসেম আলঘাইলি জানিয়েছেন, ‘স্কাই ক্রুজ়’ হল পরিবহণ ব্যবস্থার ভবিষ্যতের এক ঝলক মাত্র।

সবচেয়ে মজার বিষয়, এই বিশালাকার বিমানটি চালানোর জন্য প্রয়োজন নেই কোনও পাইলটের। তবে বিমানের অন্যান্য কাজের জন্য নিযুক্ত করা হবে বিপুল সংখ্যক কর্মী। এখানেই শেষ নয়। ৫০০০ যাত্রীর ভার যেমন বহন করবে এই বিমান, তেমনই তাঁদের বিনোদনের কোনও কমতি রাখবে না ‘স্কাই ক্রুজ়’। এই বিমানের মধ্যে রেস্তোরাঁ, জিম, শপিং মল, সিনেমা হল, সুইমিং পুল সব কিছু থাকবে।

কিন্তু এই বিমানটি আদতে কখনও তৈরি হবে কিংবা তৈরি হলে কী-কী হবে এর পরিষেবা কিংবা এর সুরক্ষা ব্যবস্থা কেমন হবে- এই নিয়ে বেশ দ্বন্ধে রয়েছে নেটপাড়া। তবে এটা স্পষ্ট যে, উচ্চবিত্তরা ছাড়া কারও নাগালে থাকবে না ‘স্কাই ক্রুজ়’।