গ্রীষ্মপ্রধান দেশে শীতকাল আরামদায়ক। বেড়াতে যাওয়ার জন্যও এই মরশুম উপযুক্ত। আর যদি পরিযায়ী পাখির প্রতি আগ্রহ থাকে, তাহলে এটাই সেরা সময়। এই সময় সাইবেরিয়া, ইউরোপ, রাশিয়া, চিন এবং বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাখি আসে পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের নানা প্রান্তের জলাভূমিতে। নভেম্বরের শেষ বিভিন্ন প্রজাতি পাখিরা ভারতে আসে। শীতটা কাটায় দেশের নানা প্রান্তের জলাভূমিতে। আবার শীত শেষ হতেই পাড়ি দেয় নিজের দেশে।
গ্রেটার ফ্লেমিংগো, রাফ, পানকৌড়ি, কালো ডানাযুক্ত স্টিল্ট, হলুদ ওয়াগটেল, হোয়াইট ওয়াগটেল, নর্দান পিনটেল, রোজি পেলিকান, নর্দান শোভেলার, ইউরেশিয়ান উইজেন, লং-বিলড পিপিট, কালো লেজযুক্ত গডভিটের মতো বিভিন্ন প্রজাতি পাখি আসে। এক মহাদেশ থেকে অন্য মহাদেশে কয়েক হাজার কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে এই পরিযায়ী পাখিরা ভারতে আসে।
ইউরোপ, রাশিয়া, মঙ্গোলিয়া, চিন, জাপান, হিমালয়, তিব্বতে মারাত্মক ঠান্ডা পড়ে। শীতের সময় এই সব অঞ্চল বরফে ঢেকে যায়। তখন এই সব পাখিদের পক্ষে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়ে। তখন এরা উত্তর গোলার্ধ থেকে দক্ষিণে চলে আসে একটু উষ্ণতার খোঁজে। নিজেরাই পথ চিনে আসে। আবার শীত শেষে পথ চিনে ফিরে যায় পুরনো ঠিকানায়।
রাজস্থানের ভরতপুর পক্ষী উদ্যান, ওড়িশার চিল্কা হ্রদ, গুজরাতের কচ্ছের রণ ইত্যাদি জলাভূমিতে শীতের সময় পরিযায়ী পাখির দেখা পাওয়া যায়। পশ্চিমবঙ্গেরও বিভিন্ন জলাশয়ে এই পরিযায়ী পাখি আসে। এই শীতে সেখানে গেলেও দেখা মিলবে পরিযায়ী পাখির।
সাঁতরাগাছির ঝিল- হাওড়ার সাঁতরাগাছির ঝিলে নভেম্বর থেকেই পরিযায়ী পাখিরা আসা শুরু করে। শীতের কয়েকমাস এখানে ভিড় করে ওয়াইল্ড স্প্যারো, কিংফিশার, হুইসলিং ডাক, পিনটেল ডাক ইত্যাদি পরিযায়ী পাখি।
রবীন্দ্র সরোবর লেক- কলকাতার রবীন্দ্র সরোবর লেকও পরিযায়ী পাখির দেখা পাওয়া যায়। এবছর লেজার হোইয়াট থ্রোট, চেস্টনাট উইন্ড কুক্কুর মতো পরিযায়ী পাখির দেখা পাওয়া গিয়েছে রবীন্দ্র সরোবর লেকে।
সুন্দরবন- শীতের শুরুতে ঝাঁকে ঝাঁকে পরিযায়ী পাখি আসে সুন্দরবনের বিভিন্ন জায়গায়। মিনাখাঁ, হিঙ্গলগঞ্জ, সন্দেশখালির মতো বিভিন্ন জায়গায় টেরেক স্যান্ডপাইপার, কমন রেডশ্যাঙ্ক, গ্রে হেডেড ল্যাপউইং, প্যাসিফিক গোল্ডেন প্লোভার ইত্যাদি পরিযায়ী পাখি দেখতে পাওয়া যায়।
গজলডোবা- উত্তরবঙ্গের গজলডোবাতেও ভিড় জমায় পরিযায়ী পাখিরা। পশ্চিমে মহানন্দা আর পূর্বে তিস্তা নদী, এই গজলডোবা ব্যারেজে পরিযায়ী পাখির দেখা মেলে। বিভিন্ন প্রজাতির শ্রাইক, পেলিক্যান, ওয়াগটেল, রাডি শেলডাক দেখা যায় এখানে।
গ্রীষ্মপ্রধান দেশে শীতকাল আরামদায়ক। বেড়াতে যাওয়ার জন্যও এই মরশুম উপযুক্ত। আর যদি পরিযায়ী পাখির প্রতি আগ্রহ থাকে, তাহলে এটাই সেরা সময়। এই সময় সাইবেরিয়া, ইউরোপ, রাশিয়া, চিন এবং বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাখি আসে পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের নানা প্রান্তের জলাভূমিতে। নভেম্বরের শেষ বিভিন্ন প্রজাতি পাখিরা ভারতে আসে। শীতটা কাটায় দেশের নানা প্রান্তের জলাভূমিতে। আবার শীত শেষ হতেই পাড়ি দেয় নিজের দেশে।
গ্রেটার ফ্লেমিংগো, রাফ, পানকৌড়ি, কালো ডানাযুক্ত স্টিল্ট, হলুদ ওয়াগটেল, হোয়াইট ওয়াগটেল, নর্দান পিনটেল, রোজি পেলিকান, নর্দান শোভেলার, ইউরেশিয়ান উইজেন, লং-বিলড পিপিট, কালো লেজযুক্ত গডভিটের মতো বিভিন্ন প্রজাতি পাখি আসে। এক মহাদেশ থেকে অন্য মহাদেশে কয়েক হাজার কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে এই পরিযায়ী পাখিরা ভারতে আসে।
ইউরোপ, রাশিয়া, মঙ্গোলিয়া, চিন, জাপান, হিমালয়, তিব্বতে মারাত্মক ঠান্ডা পড়ে। শীতের সময় এই সব অঞ্চল বরফে ঢেকে যায়। তখন এই সব পাখিদের পক্ষে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়ে। তখন এরা উত্তর গোলার্ধ থেকে দক্ষিণে চলে আসে একটু উষ্ণতার খোঁজে। নিজেরাই পথ চিনে আসে। আবার শীত শেষে পথ চিনে ফিরে যায় পুরনো ঠিকানায়।
রাজস্থানের ভরতপুর পক্ষী উদ্যান, ওড়িশার চিল্কা হ্রদ, গুজরাতের কচ্ছের রণ ইত্যাদি জলাভূমিতে শীতের সময় পরিযায়ী পাখির দেখা পাওয়া যায়। পশ্চিমবঙ্গেরও বিভিন্ন জলাশয়ে এই পরিযায়ী পাখি আসে। এই শীতে সেখানে গেলেও দেখা মিলবে পরিযায়ী পাখির।
সাঁতরাগাছির ঝিল- হাওড়ার সাঁতরাগাছির ঝিলে নভেম্বর থেকেই পরিযায়ী পাখিরা আসা শুরু করে। শীতের কয়েকমাস এখানে ভিড় করে ওয়াইল্ড স্প্যারো, কিংফিশার, হুইসলিং ডাক, পিনটেল ডাক ইত্যাদি পরিযায়ী পাখি।
রবীন্দ্র সরোবর লেক- কলকাতার রবীন্দ্র সরোবর লেকও পরিযায়ী পাখির দেখা পাওয়া যায়। এবছর লেজার হোইয়াট থ্রোট, চেস্টনাট উইন্ড কুক্কুর মতো পরিযায়ী পাখির দেখা পাওয়া গিয়েছে রবীন্দ্র সরোবর লেকে।
সুন্দরবন- শীতের শুরুতে ঝাঁকে ঝাঁকে পরিযায়ী পাখি আসে সুন্দরবনের বিভিন্ন জায়গায়। মিনাখাঁ, হিঙ্গলগঞ্জ, সন্দেশখালির মতো বিভিন্ন জায়গায় টেরেক স্যান্ডপাইপার, কমন রেডশ্যাঙ্ক, গ্রে হেডেড ল্যাপউইং, প্যাসিফিক গোল্ডেন প্লোভার ইত্যাদি পরিযায়ী পাখি দেখতে পাওয়া যায়।
গজলডোবা- উত্তরবঙ্গের গজলডোবাতেও ভিড় জমায় পরিযায়ী পাখিরা। পশ্চিমে মহানন্দা আর পূর্বে তিস্তা নদী, এই গজলডোবা ব্যারেজে পরিযায়ী পাখির দেখা মেলে। বিভিন্ন প্রজাতির শ্রাইক, পেলিক্যান, ওয়াগটেল, রাডি শেলডাক দেখা যায় এখানে।