কোক বা অন্যান্য চিনিযুক্ত সোডাগুলিতে সুগার ও ক্যালোরি এত বেশি পরিমাণে থাকে যে তা বিভিন্ন ধরণের স্বাস্থ্যের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। বহু মানুষ আছেন যাঁরা ডায়েট কোক পান করেন। কারণ মনে করেন, চিনি বা ক্যালোরি ছাড়াই এই সোডা তৈরি হয়েছে।
1 / 10
টিভি বা ম্যাগাজিনের বিজ্ঞাপনে তাই দেওয়া থাকে। এখন প্রশন হল, ডায়েট সোডা কি সত্যিই কোনও ভাল বিকল্প? সোজা উত্তর হল, একেবারেই না। এখানে কয়েকটি কারণ আপনাদের বলা হবে, যা পড়লে দ্বিতীয়বার আর কখনও ডায়েট সোডার দিকে হাত বাড়াবেন না।
2 / 10
কিডনির সমস্যা বাড়ানোর জন্য ডায়েট সোডা যথেষ্ট। কিডনি শরীর থেকে ক্ষতিকারক টক্সিন দূর করে। রক্তকে ডিটক্সিফাই করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ডায়েট কোক, বেশি পরিমাণে খাওয়া হলে কিডনির সমস্যা বাড়ে। এমনকি কিডনিতে পাথরও হতে পারে।
3 / 10
আপনি যদি দিনে ২টি করে ডায়েট কোক পান করেন, তাহলে কিডনির কার্যকারিতা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
4 / 10
অনেকে ওজনের কথা ভেবে ডায়েট কোক খান। বিশ্বাস করেন, ডায়েট সোডায় কোনও ক্যালোরি থাকে না। কারণ কোকের সামনে যেহেতু ডায়েট শব্দটি লেখাতেই সব মাথা ঘুরে যায়।
5 / 10
বিশেষজ্ঞদের মতে, একটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। গবেষণা অনুসারে, যারা এক দশক ধরে ঘন ঘন ডায়েট সোডা খান, তাদের কোমরের পরিধি ধীরে ধীরে বাড়ে। যাঁরা ডায়েট সোডা খান না. তাদের তুলনায় ৭০ শতাশ বেশি চর্বি বা মেদ জমে শরীরে।
6 / 10
ডায়েট কোক প্রকৃতিতে অ্যাসিডিক হওয়ায় এটি দাঁতে এনামেল দ্রবীভূত করে দাঁতের ক্ষতি করতে পারে। আপনি যত বেশি ডায়েট কোক খাবেন, আপনার দাঁতের ক্ষয়,দাঁত অনুপস্থিত ও ফিলিং হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি থাকে।
7 / 10
ডায়েট কোকের আরেকটি প্রধান পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হল, রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করা। স্বাভাবিক এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাকলে স্ট্রোক ও হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
8 / 10
ডিহাইড্রেশনের অন্যতম কারণ হল এই ডায়েট সোডা। তেষ্টা পেলে স্বাভাবিক পানীয় জল পান করুন। কখনও ডায়েট কোক বা সোডা খাওয়া উচিত নয়।
9 / 10
এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যাফেইন যা মূত্রবর্ধক ও ডিহাইড্রেশন সৃষ্টি করে। তাই কোকের বদলে জল বা ভেষজ চা দিয়ে তৃষ্ণা মেটান।
