National Chai Day: জাতীয় চা দিবসে স্বাস্থ্যকর চা বানান নিজেই! সর্দি-কাশি-ফ্লু থেকে বাঁচতে নিন এই ৪ ভেষজ

TV9 Bangla Digital | Edited By: দীপ্তা দাস

Sep 21, 2022 | 4:07 PM

Healthy Tea Recipe: ২১ সেপ্টেম্বর, ভারতে জাতীয় চা দিবস হিসেবে পালিত হয়। ফ্রেশ মুডের জন্য কেউ চা পান করেন তো কেউ আবার কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতেও চা পান করেন।

1 / 8
বাঙালিদের মধ্যে চা খাওয়ার কোনও সময় নেই। ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত,একাধিকবার চা পান করেন অধিকাংশ। আর অফিস-কাছারিতে থাকলে তো কোনও কথাই হবে না।  এমনিতে প্রতিটি পরিবারে ক্লাসিক দুধ ও জল, চিনি ও চা পাতা দিয়ে সুস্বাদু ও নিজস্ব রেসিপি রয়েছে।

বাঙালিদের মধ্যে চা খাওয়ার কোনও সময় নেই। ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত,একাধিকবার চা পান করেন অধিকাংশ। আর অফিস-কাছারিতে থাকলে তো কোনও কথাই হবে না। এমনিতে প্রতিটি পরিবারে ক্লাসিক দুধ ও জল, চিনি ও চা পাতা দিয়ে সুস্বাদু ও নিজস্ব রেসিপি রয়েছে।

2 / 8
২১ সেপ্টেম্বর, ভারতে জাতীয় চা দিবস হিসেবে পালিত হয়। ফ্রেশ মুডের জন্য কেউ চা পান করেন তো কেউ আবার কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতেও চা পান করেন। ঋতু পরিবর্তনের সময় গরম গরম মশলা চা স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী।

২১ সেপ্টেম্বর, ভারতে জাতীয় চা দিবস হিসেবে পালিত হয়। ফ্রেশ মুডের জন্য কেউ চা পান করেন তো কেউ আবার কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতেও চা পান করেন। ঋতু পরিবর্তনের সময় গরম গরম মশলা চা স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী।

3 / 8
এমনিতে সারা ভারতে নানা স্বাদের চা পাওয়া যায়, দার্জিলিং চা, অসম চা, কাশ্মীরি কাওয়া স্বাদের চা, দক্ষিণে ফিল্টারড চা, আরও হরেক রকমের চা। তবে আবহাওয়া বদলের কারণে ঠান্ডা ও ফ্লুর প্রকোপ বৃদ্ধি পেলে চা খেলে অনেকটা আরাম পেতে পারেন।

এমনিতে সারা ভারতে নানা স্বাদের চা পাওয়া যায়, দার্জিলিং চা, অসম চা, কাশ্মীরি কাওয়া স্বাদের চা, দক্ষিণে ফিল্টারড চা, আরও হরেক রকমের চা। তবে আবহাওয়া বদলের কারণে ঠান্ডা ও ফ্লুর প্রকোপ বৃদ্ধি পেলে চা খেলে অনেকটা আরাম পেতে পারেন।

4 / 8
এই জাতীয় চা দিবসে, কিছু স্বাস্থ্যকর উপাদান দিয়ে প্রিয় চা বানিয়ে নিতে পারেন। শুধু স্বাদের মাত্রা অন্য হয় তাই নয়, প্রতিটি চুমুকেই পুষ্টির মান বৃদ্ধি করে। মরসুমে ঠান্ডা ও ফ্লুকে পরাজিত করতে পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর কোন কোন উপাদান চায়ের রেসিপিতে যোগ করবেন,তা দেখে নিন...

এই জাতীয় চা দিবসে, কিছু স্বাস্থ্যকর উপাদান দিয়ে প্রিয় চা বানিয়ে নিতে পারেন। শুধু স্বাদের মাত্রা অন্য হয় তাই নয়, প্রতিটি চুমুকেই পুষ্টির মান বৃদ্ধি করে। মরসুমে ঠান্ডা ও ফ্লুকে পরাজিত করতে পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর কোন কোন উপাদান চায়ের রেসিপিতে যোগ করবেন,তা দেখে নিন...

5 / 8
তুলসি- প্রত্যেক ভারতীয়দের বাড়িতেই রয়েছে এই পবিত্র তুলসি গাছ। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা শ্বাসযন্ত্রের রোগের চিকিত্‍সায় সাহায্য করে। হৃদরোগীদের কোলেস্টেরল ও রক্তচাপের মাত্রা কমায়। সর্দি বা ফ্লুতে আক্রান্ত হলে প্রাকৃতিকভাবে সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা পেতে তুলসির কয়েক ফোঁটা রসই যথেষ্ট।

তুলসি- প্রত্যেক ভারতীয়দের বাড়িতেই রয়েছে এই পবিত্র তুলসি গাছ। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা শ্বাসযন্ত্রের রোগের চিকিত্‍সায় সাহায্য করে। হৃদরোগীদের কোলেস্টেরল ও রক্তচাপের মাত্রা কমায়। সর্দি বা ফ্লুতে আক্রান্ত হলে প্রাকৃতিকভাবে সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা পেতে তুলসির কয়েক ফোঁটা রসই যথেষ্ট।

6 / 8
কালো গোলমরিচ-  কাশি-সর্দি নিরাময়ের জন্য এই স্বাস্থ্যকর উপাদানটি সবসময়ের জন্যই ব্যবহার করা যায়। এর জেরে বুকের মধ্যে জমে থাকা কফ বা শ্লেষ্মা দবর করতেও সাহায্য করে। এতে রয়েছে ভিটামিন সি, যা স্বাস্থ্যকর অ্যান্টি-বায়োটিক হিসেবে কাজ করে।

কালো গোলমরিচ- কাশি-সর্দি নিরাময়ের জন্য এই স্বাস্থ্যকর উপাদানটি সবসময়ের জন্যই ব্যবহার করা যায়। এর জেরে বুকের মধ্যে জমে থাকা কফ বা শ্লেষ্মা দবর করতেও সাহায্য করে। এতে রয়েছে ভিটামিন সি, যা স্বাস্থ্যকর অ্যান্টি-বায়োটিক হিসেবে কাজ করে।

7 / 8
আদা- আদ্রাকওয়ালি চায়ের প্রতি আকর্ষণ তৈরি হয় বিশেষ করে শীতকালে। শুধু তাই নয়, এই করোনাকালে চায়ের সঙ্গে আদা মিশিয়ে চা দিনে বেশ কয়েকবার পান করেথেন ভারতীয়রা। এতে রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়ালের বৈশিষ্ট্য, যা ওষুধের প্রয়োজন ছাড়াই ঠান্ডা ও ফ্লুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।

আদা- আদ্রাকওয়ালি চায়ের প্রতি আকর্ষণ তৈরি হয় বিশেষ করে শীতকালে। শুধু তাই নয়, এই করোনাকালে চায়ের সঙ্গে আদা মিশিয়ে চা দিনে বেশ কয়েকবার পান করেথেন ভারতীয়রা। এতে রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়ালের বৈশিষ্ট্য, যা ওষুধের প্রয়োজন ছাড়াই ঠান্ডা ও ফ্লুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।

8 / 8
লবঙ্গ- দীর্ঘকাল ধরে আয়ুর্বেদে সর্দি, কাশি ও ফ্লু নিরাময়ের জন্য ব্যবহার করা হয়। চায়ের সঙ্গে এটি যোগ করলে পানীয়টিতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি, অ্যান্টি-ভাইরাল বৈশিষ্ট্যগুলি যোগ হয়।  যা বাইরের ভাইরাস  ওব্যাকটেরিয়াগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করে।

লবঙ্গ- দীর্ঘকাল ধরে আয়ুর্বেদে সর্দি, কাশি ও ফ্লু নিরাময়ের জন্য ব্যবহার করা হয়। চায়ের সঙ্গে এটি যোগ করলে পানীয়টিতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি, অ্যান্টি-ভাইরাল বৈশিষ্ট্যগুলি যোগ হয়। যা বাইরের ভাইরাস ওব্যাকটেরিয়াগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করে।

Next Photo Gallery