
হলুদের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লেমটরি বৈশিষ্ট্য, যা মানব দেহে ক্যান্সারের সম্ভাবনা হ্রাস করে।

টমেটোর মধ্যে লাইকোপেন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা ক্যান্সারের কোষকে বৃদ্ধি হওয়া থেকে প্রতিরোধ করে।

কোলন, লিভার, প্রস্টেট ও স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক গ্রিন টি।

আঙুরের মধ্যে পলিফেনল, টেরোসটিলবেন, লিউপিয়ল এবং ওলিয়ানোলিক অ্যাসিডের মত প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে যা ক্যান্সার প্রতিরোধে সক্ষম।

নিয়মিত রসুন খেলে ডিম্বাশয়, কোলন, খাদ্যনালী এবং স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়।

ফুলকপির মধ্যে সালফোরাফেন নামক একটি সালফার যৌগ রয়েছে, যা ক্যান্সারের কোষকে ধ্বংস করতে সক্ষম।

ব্রকোলির মধ্যে ভিটামিন এ এবং সি, ক্যালসিয়াম, ফাইবার এবং ফলিক অ্যাসিড রয়েছে, তার সঙ্গে রয়েছে দুটি ফাইটোকেমিক্যালস যৌগ, যা ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করে।