অর্শের সমস্যায় ভুগছেন? কী কী খাবারকে এড়িয়ে যাবেন দেখে নিন এক নজরে..

TV9 Bangla Digital | Edited By: megha

Sep 02, 2021 | 6:02 PM

অর্শ হলে ব্যথা, রক্তপাত, এবং তীব্র চুলকানি ও অস্বস্তির মত একাধিক সমস্যা দেখা যায়। সঠিক সময়ে এই রোগের চিকিৎসা না হলে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হয়। এমন কিছু খাবার রয়েছে যা অর্শের লক্ষণ গুলিকে প্রশমিত করতে সাহায্য করে। আবার এমন কিছু খাবার রয়েছে যা অর্শের রোগীদের জন্য ক্ষতিকারক প্রমাণিত।

1 / 8
ফাইবার যুক্ত খাবার খেলে পেট পরিষ্কার হয়ে যায়। শস্য জাতীয় খাবারে দ্রবণীয় ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকে। তাই অর্শের হাত থেকে রক্ষা পেতে শস্য জাতীয় খাবার খান।

ফাইবার যুক্ত খাবার খেলে পেট পরিষ্কার হয়ে যায়। শস্য জাতীয় খাবারে দ্রবণীয় ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকে। তাই অর্শের হাত থেকে রক্ষা পেতে শস্য জাতীয় খাবার খান।

2 / 8
মূল যুক্ত খাবার যেমন মিষ্টি আলু, আলু, গাজর অর্শের লক্ষণ গুলিকে প্রশমিত করতে সাহায্য করে।

মূল যুক্ত খাবার যেমন মিষ্টি আলু, আলু, গাজর অর্শের লক্ষণ গুলিকে প্রশমিত করতে সাহায্য করে।

3 / 8
তরমুজ, শশা এই ধরনের জল জাতীয় ফলকে খাদ্য তালিকায় রাখুন। এই ধরনের খাবার গুলি অর্শের জন্য খুব প্রভাবশালী।

তরমুজ, শশা এই ধরনের জল জাতীয় ফলকে খাদ্য তালিকায় রাখুন। এই ধরনের খাবার গুলি অর্শের জন্য খুব প্রভাবশালী।

4 / 8
ন্যাসপাতি, আপেল, রাসবেরি, কলা এই জাতীয় ফলকেও খাদ্য তালিকায় রেখে চলুন।

ন্যাসপাতি, আপেল, রাসবেরি, কলা এই জাতীয় ফলকেও খাদ্য তালিকায় রেখে চলুন।

5 / 8
মশলাদার খাবার এড়িয়ে চলুন। মশলাদার খাবার অর্শের ব্যথা এবং জ্বালাভাবকে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।

মশলাদার খাবার এড়িয়ে চলুন। মশলাদার খাবার অর্শের ব্যথা এবং জ্বালাভাবকে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।

6 / 8
দুগ্ধজাত পণ্য অনেকে সময় গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা তৈরি করে যা অর্শের রোগীদের জন্য খুব ক্ষতিকারক প্রমাণিত।

দুগ্ধজাত পণ্য অনেকে সময় গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা তৈরি করে যা অর্শের রোগীদের জন্য খুব ক্ষতিকারক প্রমাণিত।

7 / 8
অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় এড়িয়ে চলুন। এর প্রভাব পড়বে আপনার শরীরে। অর্শের ব্যথা এবং জ্বালাভাব বেড়ে যেতে পারে।

অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় এড়িয়ে চলুন। এর প্রভাব পড়বে আপনার শরীরে। অর্শের ব্যথা এবং জ্বালাভাব বেড়ে যেতে পারে।

8 / 8
শুকনো জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন। যত বেশি পারবেন তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ করুন।

শুকনো জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন। যত বেশি পারবেন তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ করুন।

Next Photo Gallery