ঘি-এর মধ্যে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে, যা সামগ্রিক ভাবে শরীরকে উন্নত করতে সাহায্য করে।
ঘি অপরিহার্য ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ। ভিটামিন এ, ই, কে ২, ডি, ক্যালসিয়াম, সিএলএ এবং ওমেগা ৩ এর মতো খনিজে পরিপূর্ণ।
ঘি শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
ঘি বুট্রিক অ্যাসিডের সমৃদ্ধ উৎস। এটি অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়ার জন্য প্রোবায়োটিক খাদ্য হিসেবে কাজ করে। তাছাড়া এটি কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যাকেও দূর করে।
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের ওপরও ইতিবাচক প্রভাব ফেলে ঘি। তার সঙ্গে স্মৃতিশক্তিকে উন্নত করতে সাহায্য করে।
ঘিয়ের মধ্যে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান ব্রণর সমস্যা দূর করে। তার সঙ্গে ত্বকের কালো দাগ দূর করে।