AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Cholesterol Diet: কোলেস্টেরলের চোখ রাঙানি বন্ধ করবে ডায়েট, খাবার পাতে এই ছোট্ট বদল আনুন আজই

High Cholesterol: কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকলে ভাজাভুজি, চর্বিযুক্ত খাবার না খাওয়াই ভাল। এই ধরনের খাবারই রক্তে কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বাড়িয়ে তোলে। আবার স্বাস্থ্যকর খাবার মানেই যে সেটা কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমিয়ে দেবে এমন কিন্তু সবসময় হয় না। কিন্তু কোলেস্টেরল কমাতে খাবেন কী?

| Updated on: Aug 20, 2024 | 5:05 PM
Share
রক্তে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বেড়ে গেলেই মাথায় হাত পড়ে যায়। এটাই তো হার্টের স্বাস্থ্য ভাল নেই তারই সংকেত। আর এখন কোলেস্টেরলের রোগী ঘরে ঘরে।

রক্তে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বেড়ে গেলেই মাথায় হাত পড়ে যায়। এটাই তো হার্টের স্বাস্থ্য ভাল নেই তারই সংকেত। আর এখন কোলেস্টেরলের রোগী ঘরে ঘরে।

1 / 8
কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকলে ভাজাভুজি, চর্বিযুক্ত খাবার না খাওয়াই ভাল। এই ধরনের খাবারই রক্তে কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বাড়িয়ে তোলে। কিন্তু কোলেস্টেরল কমাতে খাবেন কী?

কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকলে ভাজাভুজি, চর্বিযুক্ত খাবার না খাওয়াই ভাল। এই ধরনের খাবারই রক্তে কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বাড়িয়ে তোলে। কিন্তু কোলেস্টেরল কমাতে খাবেন কী?

2 / 8
স্বাস্থ্যকর খাবার মানেই যে সেটা কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমিয়ে দেবে এমন কিন্তু সবসময় হয় না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অত্যধিক পরিমাণ নুন, চিনি, প্রক্রিয়াজাত খাবার খেলেও কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে।

স্বাস্থ্যকর খাবার মানেই যে সেটা কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমিয়ে দেবে এমন কিন্তু সবসময় হয় না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অত্যধিক পরিমাণ নুন, চিনি, প্রক্রিয়াজাত খাবার খেলেও কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে।

3 / 8
কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বেড়ে গেলে ডায়েটে অবশ্যই পরিবর্তন আনতে হবে। মাটন ছুঁয়ে দেখা যাবে না। তবে, আপনি চিকেন, মাছ খেতে পারেন। সবচেয়ে ভাল হয় যদি মাছ খান। মাছের মধ্যে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা শারীরিক প্রদাহ কমায়।

কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বেড়ে গেলে ডায়েটে অবশ্যই পরিবর্তন আনতে হবে। মাটন ছুঁয়ে দেখা যাবে না। তবে, আপনি চিকেন, মাছ খেতে পারেন। সবচেয়ে ভাল হয় যদি মাছ খান। মাছের মধ্যে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা শারীরিক প্রদাহ কমায়।

4 / 8
সকালের জলখাবারে পাউরুটি, মুড়ি ছেড়ে ওটস, কিনোয়া খেতে পারেন। কিংবা আটার তৈরি রুটিও খেতে পারেন। এই ধরনের দানাশস্যতে ফাইবার থাকে, যা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সহায়ক।

সকালের জলখাবারে পাউরুটি, মুড়ি ছেড়ে ওটস, কিনোয়া খেতে পারেন। কিংবা আটার তৈরি রুটিও খেতে পারেন। এই ধরনের দানাশস্যতে ফাইবার থাকে, যা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সহায়ক।

5 / 8
বিকেলের জলখাবারে মাখানা, ছোলা ভাজা, ছোলার চাট খেতে পারেন। এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী। ভুলেও কিন্তু চিকেন রোল, চাউমিন, মোমো, ফুচকা খাবেন না। 

বিকেলের জলখাবারে মাখানা, ছোলা ভাজা, ছোলার চাট খেতে পারেন। এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী। ভুলেও কিন্তু চিকেন রোল, চাউমিন, মোমো, ফুচকা খাবেন না। 

6 / 8
সুগার না থাকলেও চিনি খাওয়া ছাড়তে হবে। চিনিযুক্ত খাবার খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রাও বাড়ে। মিষ্টির ক্রেভিং মেটাতে ডার্ক চকোলেট খেতে পারেন। সপ্তাহে এক দিন ডার্ক চকোলেট খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে পারে। 

সুগার না থাকলেও চিনি খাওয়া ছাড়তে হবে। চিনিযুক্ত খাবার খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রাও বাড়ে। মিষ্টির ক্রেভিং মেটাতে ডার্ক চকোলেট খেতে পারেন। সপ্তাহে এক দিন ডার্ক চকোলেট খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে পারে। 

7 / 8
আমিষের বদলে নিরামিষ খাবারই কোলেস্টেরলের রোগীদের জন্য উপকারী। তাজা শাকসবজি, ফল, দানাশস্য, বাদাম, বীজই কোলেস্টেরলের রোগীদের সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। 

আমিষের বদলে নিরামিষ খাবারই কোলেস্টেরলের রোগীদের জন্য উপকারী। তাজা শাকসবজি, ফল, দানাশস্য, বাদাম, বীজই কোলেস্টেরলের রোগীদের সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। 

8 / 8