TV9 Bangla Digital | Edited By: Sohini chakrabarty
Aug 28, 2021 | 10:28 PM
রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক রাখতে দারচিনি অত্যন্ত উপকারি। দারচিনিতে থাকে অ্যান্টি ভাইরাল, অ্যান্টি ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপকরণ। টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে দারচিনি অত্যন্ত উপকারি। এর মধ্যে থাকে methyl hydroxy chalcone polymer- যা আচমকা রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়াকে রুখে দেয়।
মানবশরীরে একাধিক রোগ নিরাময়ে উপকারে লাগে হলুদ। অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপকরণ থাকে হলুদের মধ্যে। কাঁচা বা দুধের সঙ্গে মিশিয়ে প্রতিদিন হলুদ খেতে পারলে আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
মেথি ভেজানো জল খেলে শরীর যেমন ঠাণ্ডা থাকে, তার পাশাপাশি রক্তে শর্করা বা গ্লুকোজের মাত্রাও সঠিক থাকে। কোলেস্টেরল এবং অ্যাসিডিটির সমস্যা কমাতেও কাজে লাগে মেথি ভেজানো জল। এছাড়াও বদহজমের সমস্যা দূর করে মেথি।
ডায়াবেটিসের মাত্রা ঠিক রাখতে রোজ সকালে খালি পেটে কাঁচা রসুনের একটি বা দু'টি কোয়া খেতে পারেন। রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক থাকার পাশাপাশি আপনার হৃদয়ও ভাল থাকবে।
আমাদের শরীরে অনেকরকম উপকারে লাগে আদা। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতেও এর জুরি মেলা ভার। টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে দারুণ ভাবে কাজ করে আদা। এর পাশাপাশি ইনসুলিন সেনসিটিভিটি এবং ব্লাড লিপিড প্রোফাইল নিয়ন্ত্রণ করে রক্তে শর্করার মাত্রা সঠিক রাখতে সাহায্য করে আদা।
রক্তে শর্করা বা গ্লুকোজের মাত্রা কমাতে দারুণ ভাবে কাজে লাগে করোলায় থাকা charantin। এছাড়াও করলার মধ্যে ইনসুলিনের মতো একটি উপকরণ থাকে, যার নাম Polypeptide-p অথবা পি-ইনসুলিন। এর সাহায্যে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে।
কারিপাতায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বা তন্তু থাকে। এর সাহায্যে খাবার ধীরে ধীরে হজম হয়। ফলে দ্রুত হারে মেটাবলিজম হয় না। আর এর ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। ব্লাড সুগার লেভেল ঠিক জায়গাতেই থাকে।