
রূপচর্চার অবিচ্ছেদ্য অংশ এসেনশিয়াল অয়েল। কিন্তু হেম্প সিড অয়েল সে ভাবে বিউটি ওয়ার্ল্ডে জায়গা করে নিতে পারেনি। তবে ধীরে ধীরে বাড়ছে এই তেলের চাহিদা। আসন্ন শীতে এই তেল কি ব্যবহার করা যাবে? জেনে নিন হেম্প সিড অয়েলের খুঁটিনাটি।

হেম্প সিড অয়েলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে এই তেল। শীতে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা এড়াতে আপনি হেম্প সিড অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।

ত্বকের যে কোনও ধরনের সংক্রমণ এড়াতে আপনি হেম্প সিড অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এই তেলের মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে। ব্রণ, এগজিমার সমস্যাতেও আপনি নির্দ্বিধায় এই তেল ব্যবহার করতে পারেন।

ত্বকের চিরযৌবন বজায় রাখতে হেম্প সিড অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এই তেলের মধ্যে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের ফ্রি র্যাডিকেলের সঙ্গে লড়াই করে ত্বককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এই তেল বলিরেখা, সূক্ষ্মরেখার সমস্যা সহজেই এড়ানো যায়।

মুখ দিয়ে অতিরিক্ত সিবাম নির্গত হয়? তৈলাক্ত ত্বক হওয়ার কারণে ব্রণর সমস্যা দেখা দেয়। এখানেও দারুণ কাজ করে হেম্প সিড অয়েল। ত্বকের সিবাম নিঃসরণকে নিয়ন্ত্রণে রাখে হেম্প সিড অয়েল।

ত্বকের ক্ষত, দাগছোপ দূর করতেও সহায়ক হেম্প সিড অয়েল। পুড়ে যাওয়া, কেটে যাওয়া ইত্যাদি ক্ষতর দাগ দূর করতে হেম্প সিড অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও আপনি ত্বকের যে কোনও দাগছোপ দূর করতে এই তেল ব্যবহার করতে পারেন।