Common Illness: ডায়াবেটিস থেকে একজিমা—৬ রোগের সমাধান লুকিয়ে এই পানীয়ে, খেয়ে দেখুন একবার
Homemade Juices: ঘন ঘন রোগে ভোগার লক্ষণ, মোটেও ভাল বিষয় নয়। সর্দি-কাশি, পেট খারাপ নিত্যদিন লেগেই থাকে? এগুলো দেহে পুষ্টির অভাবের কারণেও দেখা দেয়। এছাড়াও কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিসের মতো লাইফস্টাইল ডিজিজও লেগেই রয়েছে।
ঘন ঘন রোগে ভোগার লক্ষণ, মোটেও ভাল বিষয় নয়। সর্দি-কাশি, পেট খারাপ নিত্যদিন লেগেই থাকে? এগুলো দেহে পুষ্টির অভাবের কারণেও দেখা দেয়। এছাড়াও কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিসের মতো লাইফস্টাইল ডিজিজও লেগেই রয়েছে।
রোগ হলে ওষুধ খেতেই হয়। কিন্তু রোজ রোজ ওষুধ খেতেও বিরক্ত লাগে। সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করে এমন পানীয়ের খোঁজ রইল আপনার জন্য। রোজের ডায়েটে এসব জুস রাখলে সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত হবে।
রক্তাল্পতার সমস্যা মহিলাদের মধ্যে খুব কমন। দেহে আয়রন ও ফোলেটের ঘাটতি থাকলে এই সমস্যা দেখা দেয়। আপেল, গাজর। বিটরুট ও পালংশাকের রস খান। এটি রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াবে এবং রক্তাল্পতার সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করবে।
ডায়াবেটিসের রোগী ঘরে ঘরে। রক্তে শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সেলেরি, আদা, লেবু ও পার্সলে দিয়ে তৈরি জুস পান করুন। এটি দেহে ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করবে। এই পানীয়তে ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ও প্রয়োজনীয় মিনারেল রয়েছে।
ঋতু পরিবর্তনের মুখে সর্দি-কাশির সমস্যা খুব কমন। অনেকে সারাবছরই জ্বর-সর্দিতে ভোগেন। এক্ষেত্রে আপনি আনারস, কমলালেবু, আদা, লেবুর রস ও পুদিনা পাতা দিয়ে তৈরি জুস বানিয়ে খান। এতে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে সাহায্য করবে।
উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থেকে আসে হার্টের সমস্যা। হাইপারটেনশনের সমস্যায় ভুগলে বিটরুট, বেদানা ও লেবু দিয়ে বানানো পানীয় খান। এতে ভিটামিন, মিনারেল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার রয়েছে, যা রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
রক্তচাপের মতোই কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে আদা, রসুনের তৈরি পানীয়। গরম জলে আদা ও রসুন থেঁতো করে ফুটিয়ে নিন। এতে লেবুর রস মিশিয়ে খেলে কোলেস্টেরল কমবে।
ত্বকের সমস্যার সমাধান খুঁজে পাওয়া খুব চাপের। কিন্তু আপনি যদি সেলেরি, পালংশাক ও শসার তৈরি জুস খান, তাহলে একজিমা, সোরিয়াসিসের মতো ত্বকের সমস্যা নিয়ে আর ভাবতে হবে না। এটি ত্বকের প্রদাহ কমায় এবং ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে।