Snowfall in Sandakphu: বরফে ঢেকেছে সান্দাকফু, ঘুরে আসবেন নাকি?

Dhanraj Ghising | Edited By: Soumya Saha

Mar 15, 2023 | 8:46 PM

Snowfall in Darjeeling: এই নিয়ে ২০২৩ সালে দ্বিতীয়বার তুষারপাত হল সান্দাকফুতে। শেষ বার যতটা বরফ পড়েছিল, তার থেকে এবারের তুষারপাতের পরিমাণ অনেকটা বেশি বলেই জানা যাচ্ছে। প্রায় ছয় ইঞ্চি পুরু বরফের চাদরে ঢেকেছে সান্দাকফু।

1 / 8
ভ্রমণপ্রিয় বাঙালির কাছে কম সময়ে কাছেপিঠে কোথাও ঘুরে আসার জন্য অন্যতম পছন্দের ডেস্টিনেশন দার্জিলিং। যদি এর মধ্যে আপনি দার্জিলিঙে যান, তাহলে একবার ঢুঁ মেরে আসতে পারেন সান্দাকফুর দিক থেকে। ব্যাপক তুষারপাত হচ্ছে সান্দাকফুতে। চারিদিক বরফে ঢেকে গিয়েছে। তুষারাবৃত পাহাড়ের মনোরম প্রাকৃতিক শোভা দেখতে পাবেন আপনি।

ভ্রমণপ্রিয় বাঙালির কাছে কম সময়ে কাছেপিঠে কোথাও ঘুরে আসার জন্য অন্যতম পছন্দের ডেস্টিনেশন দার্জিলিং। যদি এর মধ্যে আপনি দার্জিলিঙে যান, তাহলে একবার ঢুঁ মেরে আসতে পারেন সান্দাকফুর দিক থেকে। ব্যাপক তুষারপাত হচ্ছে সান্দাকফুতে। চারিদিক বরফে ঢেকে গিয়েছে। তুষারাবৃত পাহাড়ের মনোরম প্রাকৃতিক শোভা দেখতে পাবেন আপনি।

2 / 8
যাঁরা ট্রেকিং পছন্দ করেন, তাঁদের কাছে সান্দাকফু-ফালুট অতি পরিচিত। সিঙ্গলীলা জাতীয় উদ্যানের বুক চিরে চলে গিয়েছে ট্রেক রুট। পথও সহজ। কিছুটা বোল্ডার ফেলা রাস্তা হলেও, বেশিরভাগটাই এখন কংক্রিটের ঢালাই হয়ে গিয়েছে। তাই ট্রেকিংয়ের হাতেখড়ির জন্য একটি আদর্শ জায়গা হল এই সান্দাকফু।

যাঁরা ট্রেকিং পছন্দ করেন, তাঁদের কাছে সান্দাকফু-ফালুট অতি পরিচিত। সিঙ্গলীলা জাতীয় উদ্যানের বুক চিরে চলে গিয়েছে ট্রেক রুট। পথও সহজ। কিছুটা বোল্ডার ফেলা রাস্তা হলেও, বেশিরভাগটাই এখন কংক্রিটের ঢালাই হয়ে গিয়েছে। তাই ট্রেকিংয়ের হাতেখড়ির জন্য একটি আদর্শ জায়গা হল এই সান্দাকফু।

3 / 8
পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ স্থান সান্দাকফুতে প্রতি বছরই কম বেশি তুষারপাত হয়ে থাকে। আর সেই তুষারপাত দেখার জন্য বহু পর্যটক ভিড় করেন সান্দাকফুতে। যাঁরা ট্রেক করতে পছন্দ করেন না, তাঁদের জন্য মানেভঞ্জন থেকে ল্যান্ডরোভারের ব্যবস্থাও রয়েছে।

পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ স্থান সান্দাকফুতে প্রতি বছরই কম বেশি তুষারপাত হয়ে থাকে। আর সেই তুষারপাত দেখার জন্য বহু পর্যটক ভিড় করেন সান্দাকফুতে। যাঁরা ট্রেক করতে পছন্দ করেন না, তাঁদের জন্য মানেভঞ্জন থেকে ল্যান্ডরোভারের ব্যবস্থাও রয়েছে।

4 / 8
তাই যদি বরফে ঘেরা পাহাড়ের মনোরম শোভা উপভোগ করতে চান, তাহলে এই সময়েই একবার ঘুরে আসতে পারেন সান্দাকফু। সান্দাকফু পর্যন্ত বরফের জন্য যেতে না পারলেও কুছ পরোয়া নেই। সান্দাকফু যাওয়ার পথে বিখেভঞ্জন, কালিপোখরি, গৈরিবাস, টুমলিং- সহ বেশ কিছু ছোট ছোট গ্রাম রয়েছে। সেখানেও রাত কাটাতে পারেন।

তাই যদি বরফে ঘেরা পাহাড়ের মনোরম শোভা উপভোগ করতে চান, তাহলে এই সময়েই একবার ঘুরে আসতে পারেন সান্দাকফু। সান্দাকফু পর্যন্ত বরফের জন্য যেতে না পারলেও কুছ পরোয়া নেই। সান্দাকফু যাওয়ার পথে বিখেভঞ্জন, কালিপোখরি, গৈরিবাস, টুমলিং- সহ বেশ কিছু ছোট ছোট গ্রাম রয়েছে। সেখানেও রাত কাটাতে পারেন।

5 / 8
এই নিয়ে ২০২৩ সালে দ্বিতীয়বার তুষারপাত হল সান্দাকফুতে। শেষ বার যতটা বরফ পড়েছিল, তার থেকে এবারের তুষারপাতের পরিমাণ অনেকটা বেশি বলেই জানা যাচ্ছে। প্রায় ছয় ইঞ্চি পুরু বরফের চাদরে ঢেকেছে সান্দাকফু।

এই নিয়ে ২০২৩ সালে দ্বিতীয়বার তুষারপাত হল সান্দাকফুতে। শেষ বার যতটা বরফ পড়েছিল, তার থেকে এবারের তুষারপাতের পরিমাণ অনেকটা বেশি বলেই জানা যাচ্ছে। প্রায় ছয় ইঞ্চি পুরু বরফের চাদরে ঢেকেছে সান্দাকফু।

6 / 8
শুধু সান্দাকফুতেই নয়, ট্রেকরুটে অন্যান্য যে পাহাড়ি গ্রামগুলি পড়ে, সেখানেও কম বেশি তুষারপাত হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।

শুধু সান্দাকফুতেই নয়, ট্রেকরুটে অন্যান্য যে পাহাড়ি গ্রামগুলি পড়ে, সেখানেও কম বেশি তুষারপাত হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।

7 / 8
টংলু, টামলিং, চিত্রে, ফালুটেও তুষারপাত হয়েছে। মানেভঞ্জন থেকে যাত্রা শুরু করলে টংলু, টামলিং, চিত্রের মতো গ্রামগুলি পড়ে। চাইলে সেখানেও রাত্রিবাস করতে পারেন আপনি। ছোট ছোট পাহাড়ি গ্রাম। সেখানে বাড়িগুলিতে ডরমেটরির ব্যবস্থা রয়েছে। খাওয়া দাওয়াও করতে পারেন সেখানেই।

টংলু, টামলিং, চিত্রে, ফালুটেও তুষারপাত হয়েছে। মানেভঞ্জন থেকে যাত্রা শুরু করলে টংলু, টামলিং, চিত্রের মতো গ্রামগুলি পড়ে। চাইলে সেখানেও রাত্রিবাস করতে পারেন আপনি। ছোট ছোট পাহাড়ি গ্রাম। সেখানে বাড়িগুলিতে ডরমেটরির ব্যবস্থা রয়েছে। খাওয়া দাওয়াও করতে পারেন সেখানেই।

8 / 8
সবথেকে মনমোহিনী বিষয় হল, মানেভঞ্জন থেকে সান্দাকফু যাওয়ার পথে বারে বারে আপনাকে দেখা দেবে কাঞ্জনজঙ্খা। নয়নাভিরাম সেই সৌন্দর্য। গোটা স্লিপিং বুদ্ধা রেঞ্জ আপনার সঙ্গে সঙ্গে এগোবে। কপাল ভাল থাকলে, সান্দাকফু থেকে বিশ্বের উচ্চতম চারটি শৃঙ্খ - এভারেস্ট, লোথসে, মাকালু ও কাঞ্চনজঙ্ঘাকে এক সরলরেখায় ১৮০ ডিগ্রিতে দেখতে পাবেন আপনি।

সবথেকে মনমোহিনী বিষয় হল, মানেভঞ্জন থেকে সান্দাকফু যাওয়ার পথে বারে বারে আপনাকে দেখা দেবে কাঞ্জনজঙ্খা। নয়নাভিরাম সেই সৌন্দর্য। গোটা স্লিপিং বুদ্ধা রেঞ্জ আপনার সঙ্গে সঙ্গে এগোবে। কপাল ভাল থাকলে, সান্দাকফু থেকে বিশ্বের উচ্চতম চারটি শৃঙ্খ - এভারেস্ট, লোথসে, মাকালু ও কাঞ্চনজঙ্ঘাকে এক সরলরেখায় ১৮০ ডিগ্রিতে দেখতে পাবেন আপনি।

Next Photo Gallery