Intermittent Fasting: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কতটা উপকারী ‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’? জানুন

TV9 Bangla Digital | Edited By: megha

Sep 08, 2022 | 4:26 PM

Diabetes Diet: যাঁদের ডায়াবেটিস নেই তাঁদের ক্ষেত্রে এই ‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’ ওজন কমাতে সাহায্য করে। কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটা কতটা স্বাস্থ্যকর? জেনে নিন...

1 / 6
ওজন কমানোর জন্য এখন অনেকেই ‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’-এর উপর ভরসা রাখছেন। এতে দিনে ছয় থেকে আট ঘণ্টার মধ্যে প্রয়োজনীয় খাবার খেয়ে নিতে হয় এবং বাকি সময় উপোস রাখতে হয়। এই ‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’ সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার ক্ষেত্রে ভীষণ উপযোগী।

ওজন কমানোর জন্য এখন অনেকেই ‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’-এর উপর ভরসা রাখছেন। এতে দিনে ছয় থেকে আট ঘণ্টার মধ্যে প্রয়োজনীয় খাবার খেয়ে নিতে হয় এবং বাকি সময় উপোস রাখতে হয়। এই ‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’ সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার ক্ষেত্রে ভীষণ উপযোগী।

2 / 6
যাঁদের ডায়াবেটিস নেই তাঁদের ক্ষেত্রে এই ‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’ ওজন কমাতে সাহায্য করে। কিন্তু যাঁদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাঁদের ক্ষেত্রে এই ‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’ মোটেও স্বাস্থ্যকর অভ্যাস নয়।

যাঁদের ডায়াবেটিস নেই তাঁদের ক্ষেত্রে এই ‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’ ওজন কমাতে সাহায্য করে। কিন্তু যাঁদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাঁদের ক্ষেত্রে এই ‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’ মোটেও স্বাস্থ্যকর অভ্যাস নয়।

3 / 6
সাধারণত ‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে দীর্ঘক্ষণ পেট খালি রাখা উচিত নয়। এতে রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ করে বেড়ে যেতে পারে। এই অবস্থাকে হাইপারগ্লাইসিমিয়া বলে।

সাধারণত ‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে দীর্ঘক্ষণ পেট খালি রাখা উচিত নয়। এতে রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ করে বেড়ে যেতে পারে। এই অবস্থাকে হাইপারগ্লাইসিমিয়া বলে।

4 / 6
‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’-এর ক্ষেত্রে ১৪ থেকে ১৬ ঘণ্টা পেট খালি রাখতে হয়। কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীরা যদি এতক্ষণ পেট খালি রাখে তাহলে কার্বহাইড্রেট যুক্ত খাবারের প্রতি আসক্তি বেড়ে যায়। এই ধরনের খাবারেও সুগার লেভেল বেড়ে যেতে পারে।

‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’-এর ক্ষেত্রে ১৪ থেকে ১৬ ঘণ্টা পেট খালি রাখতে হয়। কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীরা যদি এতক্ষণ পেট খালি রাখে তাহলে কার্বহাইড্রেট যুক্ত খাবারের প্রতি আসক্তি বেড়ে যায়। এই ধরনের খাবারেও সুগার লেভেল বেড়ে যেতে পারে।

5 / 6
সঠিকভাবে ‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’ ডায়েট মেনে চললে ওজন কমানো সম্ভব। কিন্তু সবার ক্ষেত্রে এই ডায়েট যে একইভাবে কার্যকরী হবে তা কিন্তু নয়। অনেকের ক্ষেত্রে ওজন বেড়ে যায়। সঙ্গে বাড়ে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি।

সঠিকভাবে ‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’ ডায়েট মেনে চললে ওজন কমানো সম্ভব। কিন্তু সবার ক্ষেত্রে এই ডায়েট যে একইভাবে কার্যকরী হবে তা কিন্তু নয়। অনেকের ক্ষেত্রে ওজন বেড়ে যায়। সঙ্গে বাড়ে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি।

6 / 6
ডায়াবেটিসের রোগীদের নির্দিষ্ট সময়ে ওষুধ খাওয়া এবং ইনসুলিন নেওয়া জরুরি। তাই নির্দিষ্ট সময়ে খাবার খাওয়াও দরকার। এই ক্ষেত্রে ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে ‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’  একদমই উপযুক্ত নয়।

ডায়াবেটিসের রোগীদের নির্দিষ্ট সময়ে ওষুধ খাওয়া এবং ইনসুলিন নেওয়া জরুরি। তাই নির্দিষ্ট সময়ে খাবার খাওয়াও দরকার। এই ক্ষেত্রে ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে ‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’ একদমই উপযুক্ত নয়।

Next Photo Gallery