Worst Cooking Oil: সাদা তেলে লুচি ভাজেন? ভুল তেল কেনার আগে সাবধান
megha |
Mar 05, 2024 | 1:57 PM
Cooking Oil for Health: অনেকেই শাকসবজি, মাছ-মাংসের পুষ্টিগুণ নিয়ে চিন্তিত হন। পাত্তাই দেন না তেলকে। কিন্তু রান্নার তেলই আপনার জীবনে বিপদ ডেকে আনতে পারে। ভাল মানের তেল ব্যবহার না করলে কোলেস্টেরল বাড়বে। আর তার সঙ্গে বাড়বে হৃদরোগের ঝুঁকিও। কোন-কোন তেল রান্নাঘরে রাখবেন না, দেখে নিন।
1 / 8
ভাত-মাছ খাচ্ছেন নাকি বিরিয়ানি-পোলাও? কী খাচ্ছেন, তার থেকেও জরুরি কোন তেলে রান্না করা খাবার খাচ্ছেন। অনেকেই শাকসবজি, মাছ-মাংসের পুষ্টিগুণ নিয়ে চিন্তিত হন। পাত্তাই দেন না তেলকে। কিন্তু রান্নার তেলই আপনার জীবনে বিপদ ডেকে আনতে পারে।
2 / 8
ভাল মানের তেল ব্যবহার না করলে কোলেস্টেরল বাড়বে। আর তার সঙ্গে বাড়বে হৃদরোগের ঝুঁকিও। অনেক সময় খাবারে তেলের পরিমাণ কমিয়ে দেন। হয়তো ১-২ চামচ তেল দিয়েই রান্না সারেন।
3 / 8
কম পরিমাণ তেল খাওয়ার পাশাপাশি তেলের গুণগত মানের উপর জোর দেওয়া দরকার। কোন-কোন তেল রান্নাঘরে রাখবেন না আর কোন তেল দিয়ে রান্না করবেন, দেখে নিন।
4 / 8
কর্ন তেলের মধ্যে পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। কিন্তু তাতেও এই তেল রান্নায় ব্যবহার করা উচিত নয়। তরকারি রান্নাতে প্রায়শই এই তেলের ব্যবহার দেখা দেয়। কিন্তু এতে কোনও পুষ্টিগুণ নেই।
5 / 8
সোয়াবিন তেল দিয়ে লুচি ভাজেন? এই সাদা তেলকে আজই রান্নাঘর থেকে বের করুন। এই তেলের মধ্যে ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল হলেও বাকি কোনও উপাদানই হার্টের জন্য উপযুক্ত ন্য।
6 / 8
সানফ্লাওয়ার অয়েলের মধ্যেও আপনি ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড পেয়ে যাবেন। আর এই তেলের চাহিদাও ব্যাপক। কিন্তু স্বাস্থ্যের উপর এই তেল খুব একটা ভাল প্রভাব ফেলে না। বরং, দিনের পর দিন সূর্যমুখীর তেলে তৈরি খাবার খেলে রোগের ঝুঁকি বাড়বে।
7 / 8
রাইস ব্রান অয়েলের মধ্যে ভিটামিন ই, ওমেগা-৩ ও ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। কিন্তু এই তেল উচ্চ তাপমাত্রায় গরম করতে হয়। তখনই তেলের সমস্ত পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়। তাছাড়া অতিরিক্ত মাত্রায় এই তেল খেলে শারীরিক প্রদাহ বাড়ে এবং দেহে টক্সিন জমা হতে থাকে।
8 / 8
বাঙালির রান্নায় ব্যাপকভাবে ব্যবহার হয় সর্ষের তেল। এই তেল আপনি খেতেই পারেন। এছাড়া রান্নার জন্য অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো অয়েল, তিলের তেল ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন। এসব তেলে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার কিংবা হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কম।