বাড়ায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, মাত্র 10 মিনিটে তৈরি হয় এই সুস্বাদু বক ফুলের বড়া
Bok Phool Bora: শীত শেষেও একটি ফুল বিক্রি হয় ঝুড়ি ঝুড়ি। তা হল বক ফুল। এপার বাংলা, এপার বাংলা এই দুই বঙ্গেই খুব জনপ্রিয় বক ফুল। দেখতে সাদা এই ফুলের বড়া বানিয়ে খেতে বেশ লাগে। অনেকেই মনে করেন, এটা বেশ ঝক্কির কাজ। আর তেলে ভাজা এড়িয়ে চলতে অনেকে আজ অবধি খেয়েও দেখেননি এই ফুল।
1 / 8
শীত মানেই চারিদিকে সবজির সম্ভার। ফুলে, ফলে চারিদিক রঙিন হয়ে থাকে। শীতের বাজারের আরও একটি জিনিস খুবই আকর্ষণীয়। তা হল সজনে ফুল আর বক ফুল।
2 / 8
রাস্তার ধারে যত সজনে গাছ আছে সেই সব গাছ ভরে সাদা ফুলে। কোথাও আবার সদ্য ডাঁটাও ধরেছে। সজনে ফুলের বড়া বা তরকারি খেতে তো বেশ লাগে।
3 / 8
শীত শেষেও একটি ফুল বিক্রি হয় ঝুড়ি ঝুড়ি। তা হল বক ফুল। এপার বাংলা, এপার বাংলা এই দুই বঙ্গেই খুব জনপ্রিয় বক ফুল। দেখতে সাদা এই ফুলের বড়া বানিয়ে খেতে বেশ লাগে।
4 / 8
অনেকেই মনে করেন, এটা বেশ ঝক্কির কাজ। আর তেলে ভাজা এড়িয়ে চলতে অনেকে আজ অবধি খেয়েও দেখেননি এই ফুল। কিন্তু এর উপকার জানলে আপনি চমকে যাবেন।
5 / 8
কিন্তু তার আগে জেনে নিন কীভাবে বানাবেন এই ফুলের বড়া। প্রথমে ফুলগুলো ভাল করে ধুয়ে ভিতর থেকে পরাগরেনু বের করে নিন। এবার একটি পাত্রে বেসন, নুন, হলুন, কালোজিরে, চালের গুড়ো একসঙ্গে মেশান।
6 / 8
এবার সেই ব্যাটারে ভাল করে ফুলগুলিকে ডুবিয়ে গরম তেলে মুচমুচে করে ভেজে নিতে হবে। বক ফুলের মধ্যে আছে আয়রন, ভিটামিন বি। যে কারণে এই ঋতু পরিবর্তনের সময় এই ফুল খেতে পারলে খুবই ভাল।
7 / 8
এতে শরীরে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতাও বাড়ে। এছাড়াও এই ফুলের এবং গাছের অনেক ওষধি গুণও রয়েছে। শরীরে জ্বালা পোড়া, ব্যথা কমাতে, চুলকানি, দাদের নিরাময়ে বক ফপল ব্যবহার করা হয়।
8 / 8
গ্যাসট্রিক আলসার প্রতিরোধ করতেও ভূমিকা রয়েছে এই ফুলের। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে, কৃমির সমস্যায়, পাইলস রুখতেও কাজে লাগানো হয় বকফুল। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে, কৃমির সমস্যায়, পাইলস রুখতেও সাহায্য করে বকফুল।