Curly hair: বিউটি ট্রেন্ডে কোঁকড়া চুলও, যে ভাবে যত্ন নেবেন কার্লসের
TV9 Bangla Digital | Edited By: রেশমী প্রামাণিক
Jan 02, 2024 | 8:15 AM
Hair care: চুল সোজা তো যখন খুশি করা যায় কিন্তু এই কার্ল আনা খুবই কঠিন। প্রাকৃতিক ভাবেই চুলে এই কার্ল থাকে। এমনকী কার্লার দিয়ে চুলে যে কার্ল করা হয় তার স্থায়িত্বও বেশি নয়। তাই এই কোঁকড়া চুলেরও নিয়ম করে যত্ন নিতে হবে
1 / 8
একটা সময় ছিল যখন কার্লি হেয়ার স্ট্রেট করার ধুম পড়ে গিয়েছিল। সকলেই চাইছিলেন একঢাল লম্বা কাঠির মত চুল। ঠিক কোরিয়ানদের মত। সেই ট্রেন্ডে কিছুটা ভাটা পড়লেও মানুষ খুব একটা পিছিয়ে আসেননি
2 / 8
যাঁরা স্ট্রেটনিং করাচ্ছেন না তাঁরা স্মুথনিং করাচ্ছেন। কুচবরণ কন্যা যার মেঘ বরণ কেশ তার চুলও কিন্তু কোঁকড়া ছিল। এমনকী গল্পের যাবতীয় চরিত্রদেরও ছিল এই কুঁচকানো চুল। সৌন্দর্য খোঁজা হত সেই কোঁকড়া চুলেই
3 / 8
চুল সোজা তো যখন খুশি করা যায় কিন্তু এই কার্ল আনা খুবই কঠিন। প্রাকৃতিক ভাবেই চুলে এই কার্ল থাকে। এমনকী কার্লার দিয়ে চুলে যে কার্ল করা হয় তার স্থায়িত্বও বেশি নয়। তাই এই কোঁকড়া চুলেরও নিয়ম করে যত্ন নিতে হবে
4 / 8
যে কোনও ধরনের চুলের ক্ষেত্রেই শ্যাম্পুর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। শুধুমাত্র চুল পরিষ্কার করাই যে শ্যাম্পুর কাজ, তা ভাববেন না। চুলের ন্যাচারাল টেক্সচার ধরে রাখার জন্যও শ্যাম্পু সঠিক হওয়া জরুরি। যেমন, কোঁকড়ানো চুলের জন্য এমন শ্যাম্পু বাছতে হবে, যাতে সালফেট, অ্যালকোহল, প্যারাবেন জাতীয় কেমিক্যালস একেবারেই না থাকে
5 / 8
কেমিক্যাল শ্যাম্পু চুলের জন্য ক্ষতিকারক। ঢেউ খেলানো বা স্ট্রেট চুলের কোমলতা ধরে রাখতে যতটা আর্দ্রতা এবং তৈলাক্তভাব জরুরি, কোঁকড়া চুল ম্যানেজেবল রাখতে অপেক্ষাকৃত বেশি আর্দ্রতা ও তৈলাক্ততা প্রয়োজন। তাই খুব ঘন ঘন শ্যাম্পু করবেন না
6 / 8
শ্যাম্পু যত বেশি করবেন ততই চুলের রুক্ষমতা বাড়বে। আর তাই সেই দিকেও খেয়াল রাখা জরুরি। সপ্তাহে দু দিন শ্যাম্পু করুন। এছাড়াও চুলে তেল লাগান। চুলের কন্ডিশনিং এর দিকেও খেয়াল রাখতে হবে
7 / 8
শ্যাম্পু করার আগে কিছু কন্ডিশনিং অয়েল বা নারিশিং হেয়ার মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন। এমন মাস্ক ব্যবহার করুন, যা চুলের উজ্জ্বলতা আনবে এবং সেই সঙ্গে চুল মসৃণ ও নরম রাখবে। ২ চা-চামচ অলিভ অয়েল, ১টা ডিম, ১ টেবলচামচ মেয়োনেজ় এবং ২ চা-চামচ ভিনিগার মিশিয়ে তা চুলে লাগাতে পারেন
8 / 8
চুল ধোওয়ার জন্য সবসময় ঠান্ডা জল ব্যবহার করুন। গরম জল তো নয়ই, এমনকী ঈষদুষ্ণ জলও কোঁকড়া চুলের জন্য ভাল নয়। এতে কিউটিকলস খুলে যায়, ফলে চুল রুক্ষ এবং ফ্রিজ়ি হয়ে পড়ে। চুল পড়াও বেড়ে যায়