Photo Gallery: মাথায় মুকুট, গায়ে লাল চেলি, লক্ষ্মীর হাতেই জমা লক্ষ্মী ভাণ্ডারের ফর্ম!

TV9 Bangla Digital | Edited By: tista roychowdhury

Sep 05, 2021 | 12:04 AM

Laxmi Ka Bhandar: সম্প্রতি, বিধাননগর পুরনিগমের ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের কো-অর্ডিনেটর নির্মল দত্তের উদ্যোগে এমনই অভিনব ঘটনার সাক্ষী ছিলেন এলাকাবাসী।

1 / 5
চলছে দুয়ারে সরকারের ক্যাম্প। কিন্তু আর পাঁচজনের মতো সরকারি কর্মীদের  দ্বারা ফর্ম দেওয়ানেওয়া চলছে না। বরং, ফর্ম জমা নিচ্ছেন  স্বয়ং লক্ষ্মী!  (নিজস্ব চিত্র)

চলছে দুয়ারে সরকারের ক্যাম্প। কিন্তু আর পাঁচজনের মতো সরকারি কর্মীদের দ্বারা ফর্ম দেওয়ানেওয়া চলছে না। বরং, ফর্ম জমা নিচ্ছেন স্বয়ং লক্ষ্মী! (নিজস্ব চিত্র)

2 / 5
মাথায়  মুকুট, গায়ে লাল চেলি পরিহিতা দুই রমণী ফর্ম দেওয়া-নেওয়া করছেন। সাঁইথিয়ায় ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে শনিবার দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে এমনই অভিনব ছবি দেখা গেল।  (নিজস্ব চিত্র)

মাথায় মুকুট, গায়ে লাল চেলি পরিহিতা দুই রমণী ফর্ম দেওয়া-নেওয়া করছেন। সাঁইথিয়ায় ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে শনিবার দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে এমনই অভিনব ছবি দেখা গেল। (নিজস্ব চিত্র)

3 / 5
স্বাভাবিকভাবেই, দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে এমন অভিনব ব্যবস্থা থেকে আপ্লুত এলাকাবাসী।  শুধু ফর্ম জমা দেওয়া-নেওয়া নয়, এদিন সজ্জিতা লক্ষ্মীকে দেখতে ক্যাম্পে ভিড় জমান অনেকে।  (নিজস্ব চিত্র)

স্বাভাবিকভাবেই, দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে এমন অভিনব ব্যবস্থা থেকে আপ্লুত এলাকাবাসী। শুধু ফর্ম জমা দেওয়া-নেওয়া নয়, এদিন সজ্জিতা লক্ষ্মীকে দেখতে ক্যাম্পে ভিড় জমান অনেকে। (নিজস্ব চিত্র)

4 / 5
বিভিন্ন সরকারি প্রকল্প নিয়ে চলছে দুয়ারে সরকার। কিন্তু, সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারকেই। তবে এই লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের সুবিধা পেতে গেলে থাকতে হবে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড, আধার কার্ড এবং অন্য জাতিভুক্ত হলে সেই জাতির শংসাপত্র। যদি সেই শংসাপত্র কারোর না থাকে, তা তৎক্ষণাৎ তৈরির নির্দেশও দেওয়া হয়েছে নবান্নর পক্ষ থেকে। তৃতীয়বার রাজ্যে ক্ষমতায় আসার আগে এই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের ঘোষণা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই প্রকল্পের মাধ্যমে তপসিলি ও আদিবাসীদের মাসে ১০০০ টাকা এবং জেনারেল ক্যাটাগরির মহিলাদের মাসে ৫০০ টাকা করে হাত খরচ দেওয়া হবে। (নিজস্ব চিত্র)

বিভিন্ন সরকারি প্রকল্প নিয়ে চলছে দুয়ারে সরকার। কিন্তু, সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারকেই। তবে এই লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের সুবিধা পেতে গেলে থাকতে হবে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড, আধার কার্ড এবং অন্য জাতিভুক্ত হলে সেই জাতির শংসাপত্র। যদি সেই শংসাপত্র কারোর না থাকে, তা তৎক্ষণাৎ তৈরির নির্দেশও দেওয়া হয়েছে নবান্নর পক্ষ থেকে। তৃতীয়বার রাজ্যে ক্ষমতায় আসার আগে এই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের ঘোষণা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই প্রকল্পের মাধ্যমে তপসিলি ও আদিবাসীদের মাসে ১০০০ টাকা এবং জেনারেল ক্যাটাগরির মহিলাদের মাসে ৫০০ টাকা করে হাত খরচ দেওয়া হবে। (নিজস্ব চিত্র)

5 / 5
সম্প্রতি,  বিধাননগর পুরনিগমের ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের কো-অর্ডিনেটর নির্মল দত্তের উদ্যোগে এমনই অভিনব ঘটনার সাক্ষী ছিলেন এলাকাবাসী। (নিজস্ব চিত্র)

সম্প্রতি, বিধাননগর পুরনিগমের ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের কো-অর্ডিনেটর নির্মল দত্তের উদ্যোগে এমনই অভিনব ঘটনার সাক্ষী ছিলেন এলাকাবাসী। (নিজস্ব চিত্র)

Next Photo Gallery