
অনেক মহিলার স্তন শরীরের তুলনায় বড় হয়। এর ফলে স্তন দুটি একে অপরকে স্পর্শ করে। ঘর্ষণের কারণে, আর্দ্রতা বৃদ্ধি পায় যা ব্রণর সম্ভাবনা বাড়ায়।

অনেক মহিলারাই রয়েছেন যাঁরা সঠিক অন্তর্বাস বেছে নেন না। হয় সেটা বডি সাইজের তুলনায় বড় হয় কিংবা ছোট। সঠিক সাইজের অন্তর্বাস না পড়ায় এবং অতিরিক্ত টাইট অন্তর্বাস পড়ার কারণে আর্দ্রতা বৃদ্ধি পায়, যার ফলে ব্রণর সমস্যা দেখা দেয়।

স্তন গ্রন্থিতে সংক্রমণ হলেও ব্রণর সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষত যখন স্তন্যপান করানো হয় তখন এই সমস্যা বেশি করে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে।

অতিরিক্ত মানসিক চাপ ব্রণ হওয়ার অন্যতম কারণ। যদিও মানসিক চাপের কারণে শুধু যে স্তনেই ব্রণ হবে বা শরীরের অন্য জায়গায় হবে না এমনটা নয়। তবে স্ট্রেস ত্বকের ওপর প্রভাব ফেলে।

অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস ত্বকের সমস্যার অন্যতম কারণ। বেশি পরিমাণে তেলে ভাজা ও মশলাদার খাবার খেলে স্তনে ব্রণর সমস্যা হতে পারে।

হরমোনের ভারসাম্যের পরিবর্তন হলেও এই সমস্যা দেখা দেয়।

অতিরিক্ত পরিমাণে ঘাম হলেও স্তনে ব্রণর সমস্যা দেখা দেয়। তাছাড়া যদি কোনও ডিয়োড্রেন্ট ব্যবহার করেন সেখান থেকেও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে এবং ব্রণর সমস্যা দেখা দিতে পারে।