পপকর্ন—অনেকেই মনে করেন, পপকর্ন একধরনের জাঙ্ক খাবার। সেটা কিন্তু একেবারেই নয়। পপকর্নে আছে হোল গ্রেনের গুণ।
চিজ—বাচ্চারা চিজ খেতে পছন্দ করে। বাধা দেবেন না। পরিমাণে অল্প হলেও ক্যালসিয়ামে ঠাসা চিজ তাদের দিতেই পারেন।
কলা-ওটসের কুকিজ—বাড়িতে বানাতে পারেন। কিংবা বাইরে থেকে কিনেও আনতে পারেন কলা-ওটস কুকিজ। হৃদযন্ত্রে কোনও অসুখ হতে দেয় না। বেশি ওজন বাড়তে দেয় না। মিষ্টি কিছু খেতে চাইলে চকোলেট-লজেন্সের বদলে দিতে পারেন কলা-কটস কুকিজ।
মিষ্টি আলুর ফ্রাই—বাচ্চারা চিপস কিংবা ফ্রেঞ্চ ফ্রাইজ খেতে পছন্দ করে। তাদের বাড়িতেই বানিয়ে দিন মিষ্টি আলুর ফ্রাই।
হোল গ্রেন ক্র্যাকার—চিপসের বদলে বাচ্চাদের দিতে পারেন হোল গ্রেন ক্র্যাকারও।
ফলের স্মুদি—ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। বাচ্চারা অনেকসময় গোটা ফল খেতে চায় না। তাদের স্মুদি বানিয়ে দিতে পারেন।
পিনাট বাটারের সঙ্গে আপেল—কথাতেই আছে দিনে অন্তত একটি আপেল খেলে ডাক্তারের কাছে যেতে হয় না। বাচ্চাদের জন্যেও আপেল খুব উপকারী। কিন্তু অনেকসময় তারা সেটা খেতে চায় না। এর জন্য আপেল সরু করে কেটে ছোট একটি বাটিতে পিনাট দিয়ে সাজিয়ে দিতে পারেন। বাচ্চারা আপেলের টুকরোয় পিনাট বাটার মাখিয়ে খেতে পারে।