Yellow Teeth: এই ৫ ঘরোয়া টোটকাতেই মিলবে সাদা মুক্তোর মত ঝকঝকে ও উজ্জ্বল দাঁত!
TV9 Bangla Digital | Edited By: দীপ্তা দাস
Sep 07, 2022 | 11:39 PM
Get Rid Of Yellow Teeth: সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দাঁত বিবর্ণ হওয়ার পিছনেও রয়েছে হলেদেটে হয়ে যাওয়ার প্রবণতা। ওরাল হাইজিনের সমস্যার কারণে আপনার হাসিও ফিকে পড়তে থাকে।
1 / 10
হলদেটে দাঁত না স্বাস্থ্যের জন্য ভাল, না আত্মসম্মানের জন্য। দাগযুক্ত, গভীর ও দাঁতের উপর স্তর পড়ে যাওয়া এসবই সবসময় নিয়ন্ত্রণে থাকে না। ফলে দাঁত হলুদ হয়ে যেতে শুরু করে। প্রকৃতপক্ষে বার্ধক্যজনিত কারণে ও আপনি কী খাচ্ছেন তার উপর দাঁতের স্বাস্থ্যের উপর নির্ভর করে।
2 / 10
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দাঁত বিবর্ণ হওয়ার পিছনেও রয়েছে হলেদেটে হয়ে যাওয়ার প্রবণতা। ওরাল হাইজিনের সমস্যার কারণে আপনার হাসিও ফিকে পড়তে থাকে। মন খুলে যে হাসবেন তার উপায় নেই। তাহলে কীভাবে এই হলদেটে দাঁত থেকে মুক্তি পাবেন, তা জানুন এখানে...
3 / 10
হলুদেটে রঙের দাঁত হওয়ার কারণ কী কী? - দাঁতের উপর ক্যালকুলাস জমা হতে থাকা, প্রতিদিন চা ও কফি ও অন্য়ান্য ধরনের পানীয় যেমন ওয়াইন ও সোডা খাওয়া, সঠিক দাঁতের স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ না করা, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যখন এনামেল চিবানো থেকে দূরে থাকে, খাবার, পানীয় থেকে অ্যাসিডেক সংস্পর্শে আসে, মুখ দিয়ে শ্বাস নিলে, ব্লুবেরি, চেরি বা ডালিমের মত খাবার খেলে দাঁতের রঙ হলুদ আকার ধারণ করে।
4 / 10
এছাড়া কিছু ওষুধ আছে, যেগুলি নিয়মিত খেলে দাঁতের রঙ হলুদ হতে পারে। চিনিযুক্ত পানীয়, ধূমপান, পান মশলা, তামাক ইত্যাদি বয়সের সঙ্গে সঙ্গে এনামেল হলুদ আকার ধারণ করে।
5 / 10
বেকিং সোডা দিয়ে দাঁত ব্রাশ করা- দাঁত ঝকঝকে করার জন্য সবচেয়ে ভাল ও সহজলোভ্য প্রাকৃতিক সমাধান হল বেকিং সোডা। সোডিয়াম বাইকার্বোনেটও বলা হয়ে থাকে। দাঁত সাদা করার ক্ষমতা বাড়ায় ও বিবর্ণ হওয়ার থেকে রক্ষা করে।
6 / 10
বেকিং সোডার সঙ্গে সমান অনুমানে অ্যালাম পাউডার যোগ করে নিন। এরপর সেই মিশ্রণটি ধীরে ধীরে দাঁত ব্রাশ করুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২বার দাঁত ব্রাশ করার সময় এই পদ্ধতিটি পুনরাবৃত্তি করতে পারেন। বেকিং সোডার সঙ্গে টুথপেস্টও ব্যবহার করতে পারেন।
7 / 10
নিম দাতুন- নিমের ডাল. কাঠি বা দাতন হল প্রাচীন প্রতিকার। ওর অনেক ঔষধি গুণ রয়েছে। যা অনেক টুথপেস্টের থেকে ভাল। এটি প্রদাহ বিরোধী ও ব্যাকটেরিয়ারোধী প্রকৃতির কারণে শুধু হলুদ দাগ অপসারণ করতেই নয়, দাঁতকে মুক্তোর মত সাদা ঝকঝকে করতে পারে, মাড়িকেও শক্তিশালী করে তোলে, দুর্গন্ধ দূর করে ও ব্যাকটেরিয়াকে দূরে রাখতে সাহায্য করে। প্রতিদিন জলে ডুবিয়ে নরম নিম দাতন ব্যবহার করুন।
8 / 10
ফলের খোসা- দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য ফলের খোসা দারুণ কাজ করে। কলা, লেবু বা কমলালেবুর খোলা বা স্ট্রবেরি পেস্ট দাঁতে ব্যবহার করলে কয়েকদিনের মধ্যেই সাদা ঝকঝলে হয় ও মজবুতও করে তোলে। দাঁত ব্রাশ করার জন্য প্রথমে লেবু ব্যবহার করতে পারেন। অথবা লেবুর খোসা বা রস দিয়ে ব্রাশ করতে পারেন।
9 / 10
নারকেলের তেল- ভোজ্য তেল প্রাকৃতিকভাবে নিরাপদ ও এর কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই। ওরাল হাইজিন বজায় রাখার জন্য নারকেল তেল একটি কার্যকরী উপাদান। এই উপকরণের মাধ্যমে শরীর থেকে টক্সিন অপসারণ করতে ও দাঁতকে সাদা ও উজ্জ্বল করে তুলতে সাহায্য করে।
10 / 10
দাঁত সাদা করে তোলার পিছনে আরও একটি প্রাকৃতিক পদ্ধতি রয়েছে। তা হলে তুলসি পাতা। সরষের তেলের সঙ্গে শুকনো ও ব্লেন্ড করা তুলসী পাতা মিশিয়ে তারপর একটি মিশ্রণ ব্যবহার করে দাঁত মাজুন। তুলসী পাতা মাউথওয়াশের একটি অ্যান্টিপ্লাক প্রভাব রয়েছে।