Food for Blood Purification: রক্তকে পরিশুদ্ধ করতে চান? এই ৭ খাবারে বাড়বে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা
TV9 Bangla Digital | Edited By: megha
Feb 18, 2023 | 3:35 PM
Immunity Booster: রক্ত পরিশুদ্ধের মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে ওঠে এবং ত্বক পরিষ্কার হয়। এমন বেশ কিছু খাবার রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি রক্তকে ডিটক্সিফাই করতে পারেন।
1 / 8
যখন ডিটক্সিফিকেশনের প্রসঙ্গ আসে, তখন সর্বপ্রথম রক্ত পরিশুদ্ধ করা জরুরি। কারণ লিভার, কিডনি, ফুসফুস থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করা জরুরি। কিন্তু রক্তকে পরিশুদ্ধ করার কাজ একটু কঠিন। রক্ত পরিশুদ্ধের মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে ওঠে এবং ত্বক পরিষ্কার হয়। এমন বেশ কিছু খাবার রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি রক্তকে ডিটক্সিফাই করতে পারেন।
2 / 8
ডায়েটে শাক-সবজি রাখুন। ব্রকোলি, পালং শাক ইত্যাদি বেশি করে খান। এতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, আয়রন, ভিটামিন সি, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ফাইবার, ক্যালসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি রয়েছে। এই খাবারগুলো খেলে রক্তাল্পতার ঝুঁকিও কমে যাবে।
3 / 8
আপেল, পেয়ারা, কমলালেবু, ন্যাসপাতির মতো তাজা ফল খান। এতে ফাইবার রয়েছে যা রক্তকে পরিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে। টমেটো খেতে পারেন। এতে লাইকোপেন রয়েছে যা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ নির্গত করতে সাহায্য করে।
4 / 8
গম ঘাসের রস পান করুন। এতে রক্তাল্পতার ঝুঁকি কমে যায়। পাশাপাশি রক্ত সংক্রান্ত যে কোনও ধরনের রোগের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। গম ঘাসের রস রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে।
5 / 8
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মতে, আমলকি রক্তকে পরিশুদ্ধ করতে দারুণ উপযোগী। এই ফলের মধ্যে ভিটামিন সি রয়েছে, যা শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। নিয়মিত কাঁচা আমলকি খেলে রক্ত প্রবাহ বাড়ে এবং রক্ত বিশুদ্ধ হয়।
6 / 8
বিটরুট খেতে পারেন। বিটরুটের মধ্যে নাইট্রেট ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বেটালাইন পাওয়া যায়, যা প্রদাহ কমায় এবং লিভারের অক্সিডেটিভ ক্ষয় প্রতিরোধ করে। বিটরুটের রস পান করলে এটি এনজাইম উৎপাদন বাড়ায় এবং শরীরকে বিষাক্ত পদার্থের হাত থেকে রক্ষা করে।
7 / 8
চিনির বদলে গুড়ের সঙ্গে বন্ধু পাতান। গুড় হল প্রাকৃতিক ব্লাড পিউরিফায়ার। এর মধ্যে ফাইবার রয়েছে যা হজম ক্ষমতা উন্নত করে, কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে এবং রক্তে সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়। গুড়ের মধ্যে আয়রন রয়েছে, যা হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে।
8 / 8
হলুদ হল এমন একটি প্রাকৃতিক উয়াপদান যা প্রদাহ কমায় এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ করে। হলুদের মধ্যে থাকা কারকিউমিন যৌগ লিভারের ফাংশন উন্নত করে এবং লোহিত রক্তকণিকার মাত্রা বাড়ায়। দুধে এক চিমটে হলুদ মিশিয়ে পান করলেই উপকার পাবেন।