
মাখন, ঘি এগুলির বদলে উদ্ভিদজ তেল ব্যবহার করুন। কারণ তেল ব্যাড বা খারাপ কোলেস্টেরলের স্তরকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। সেক্ষেত্রে আপনি খাদ্যে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।

আপেল, আঙুর, স্ট্রবেরি, সাইট্রাস এই ধরণের ফলগুলি পেকটিন সমৃদ্ধ। এর মধ্যে রয়েছে এক ধরণের দ্রবণীয় ফাইবার যা এলডিএলকে হ্রাস করতে সাহায্য করে।

আমন্ড, আখরোট, কাজু এই ধরণের যেকোনও বাদাম হার্টকে সুস্থ রাখতে এবং এলডিএল-এর মাত্রা হ্রাস করতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন বাদাম খান।

জলখাবার হিসাবে ওটস খেতে পারেন। কারণ ওটসের মধ্যে ফাইবার রয়েছে যা পেট পরিষ্কার করতে এবং কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

ওটসের মতই যেকোনও শস্য জাতীয় খাবার খান। অর্থাৎ আটা, ময়দা, বাজরার তৈরি খাবারকে খাদ্য তালিকায় যুক্ত করুন।

বেগুন ও ঢ্যাঁড়সকেও রাখুন খাদ্য তালিকায়। কারণ এই দুই সবজিতে ক্যালোরির পরিমাণ কম এবং ফাইবারের পরিমাণ বেশি যা শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

সোয়াবিন, টোফু ও সোয়া দুধের মত খাবার গুলিও শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এলডিএল-এর মাত্রা হ্রাস করার পাশাপাশি এগুলি শরীরে পুষ্টির জোগান দেয়।