Kerala Tourism: চা বাগানের মধ্যে ট্রেক করতে চান? তাহলে দেখে নিন এক নজরে..

কেরালার জলপথে ভ্রমণ ছাড়াও রয়েছে একাধিক মনোরম পাহাড়ি দৃশ্য। পশ্চিমঘাট পর্বতমালার মনোরম দৃশ্যে ছুটি কাটানোর জন্য অনেকেই কেরালাকে বেছে নেন। আর এই তালিকায় রয়েছে মুন্নারের নাম। ডিসেম্বর থেকে মে মাস পর্যন্ত হল আদর্শ সময় এখানে যাওয়ার। তিন রাত্রি চার দিনের জন্য ছুটি কাটিয়ে আসতে পারেন মুন্নারে। সেক্ষেত্রে চলুন দেখে নেওয়া যাক, মুন্নারের কোথায় কোথায় ঘুরবেন..

| Edited By: | Updated on: Aug 23, 2021 | 3:52 PM
পশ্চিমঘাট পর্বতমালার কোলে অবস্থিত এই মুন্নার। চারদিক সবুজে ঘেরা। এর অন্যতম আকর্ষণ হল চা বাগান। আবার চা বাগানের মধ্যে দিয়ে ঘুরতে ঘুরতে পেয়ে যাবে দারুচিনির গন্ধ -অর্থাৎ এখানে মশলার বাগানও রয়েছে।

পশ্চিমঘাট পর্বতমালার কোলে অবস্থিত এই মুন্নার। চারদিক সবুজে ঘেরা। এর অন্যতম আকর্ষণ হল চা বাগান। আবার চা বাগানের মধ্যে দিয়ে ঘুরতে ঘুরতে পেয়ে যাবে দারুচিনির গন্ধ -অর্থাৎ এখানে মশলার বাগানও রয়েছে।

1 / 7
পশ্চিমঘাটে গিয়েও ট্রেক করতে চান? তাহলে চলে যেতে পারেন আনামুদি পিকে। এটি দক্ষিণ ভারতের সবচেয়ে উচ্চতম পিক। এই পিক থেকে পাহাড়, ভ্যালি ও নদী দিয়ে ঘেরা পশ্চিমঘাটের মনোরম দৃশ্য দেখতে পাবেন। এর পাশেই রয়েছে ঘন অরণ্য যার নাম এরাভিকুলাম জাতীয় উদ্যান।

পশ্চিমঘাটে গিয়েও ট্রেক করতে চান? তাহলে চলে যেতে পারেন আনামুদি পিকে। এটি দক্ষিণ ভারতের সবচেয়ে উচ্চতম পিক। এই পিক থেকে পাহাড়, ভ্যালি ও নদী দিয়ে ঘেরা পশ্চিমঘাটের মনোরম দৃশ্য দেখতে পাবেন। এর পাশেই রয়েছে ঘন অরণ্য যার নাম এরাভিকুলাম জাতীয় উদ্যান।

2 / 7
মুন্নার থেকে মাত্র ২০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত কুণ্ডলা ড্যাম ও লেক। বোটিং করার জন্য আদর্শ জায়গা হল এই পাহাড়ে ঘেরা লেক।

মুন্নার থেকে মাত্র ২০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত কুণ্ডলা ড্যাম ও লেক। বোটিং করার জন্য আদর্শ জায়গা হল এই পাহাড়ে ঘেরা লেক।

3 / 7
মুন্নারে গিয়ে যেটা অবশ্যই যেতে হবে তা হল এলিফ্যান্ট লেক। চা বাগান দিয়ে ঘেরা একটি লেক যেখানে গেলেই আপনি হাতির জল খাওয়া বা স্নান করার দৃশ্য দেখতে পাবেন।

মুন্নারে গিয়ে যেটা অবশ্যই যেতে হবে তা হল এলিফ্যান্ট লেক। চা বাগান দিয়ে ঘেরা একটি লেক যেখানে গেলেই আপনি হাতির জল খাওয়া বা স্নান করার দৃশ্য দেখতে পাবেন।

4 / 7
মুন্নারের আরেকটি জায়গা হল আত্তাকুদ জলপ্রপাত যা ইদুক্কি জেলার মুন্নার এবং পল্লীভাসালের মধ্যে অবস্থিত এবং শুধুমাত্র একটি কাঠের সেতু দিয়ে প্রবেশ করতে হয় এই জলপ্রপাতে। বর্ষাকালে এই জলপ্রপাত পর্যটকদের কাছে অন্যতম আকর্ষণ কেন্দ্র হয়ে ওঠে।

মুন্নারের আরেকটি জায়গা হল আত্তাকুদ জলপ্রপাত যা ইদুক্কি জেলার মুন্নার এবং পল্লীভাসালের মধ্যে অবস্থিত এবং শুধুমাত্র একটি কাঠের সেতু দিয়ে প্রবেশ করতে হয় এই জলপ্রপাতে। বর্ষাকালে এই জলপ্রপাত পর্যটকদের কাছে অন্যতম আকর্ষণ কেন্দ্র হয়ে ওঠে।

5 / 7
মুন্নার রাস্তায় চলতে একাধিক চা বাগান দেখতে পাবেন। কিন্তু সেই চা উৎপাদন থেকে শুরু করে মানুষের কাছে কীভাবে পৌঁছায় তা জানতে গেলে আপনাকে যেতে হবে টাটা টি মিউজিয়ামে। এই মিউজিয়ামে প্রথমে টাটা কোম্পানির চা উৎপাদন কেন্দ্র ছিল পরে তা মিউজিয়ামে পরিবর্তন হয়।

মুন্নার রাস্তায় চলতে একাধিক চা বাগান দেখতে পাবেন। কিন্তু সেই চা উৎপাদন থেকে শুরু করে মানুষের কাছে কীভাবে পৌঁছায় তা জানতে গেলে আপনাকে যেতে হবে টাটা টি মিউজিয়ামে। এই মিউজিয়ামে প্রথমে টাটা কোম্পানির চা উৎপাদন কেন্দ্র ছিল পরে তা মিউজিয়ামে পরিবর্তন হয়।

6 / 7
একসময় জল থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য তৈরি করা হয় মাট্টুপেটি বাঁধ। এখানে ১০৫ বর্গ কিলোমিটারের জায়গায় বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়। এছাড়াও একাধিক বন্য পশু ও পাখির বাসস্থান হল এই ড্যাম।

একসময় জল থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য তৈরি করা হয় মাট্টুপেটি বাঁধ। এখানে ১০৫ বর্গ কিলোমিটারের জায়গায় বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়। এছাড়াও একাধিক বন্য পশু ও পাখির বাসস্থান হল এই ড্যাম।

7 / 7
Follow Us: