Cough Syrup: কাশির থেকে রেহাই পেতে কফ সিরাপ তো খান, কিন্তু এর ক্ষতিকর দিকগুলি জানা আছে কি?

TV9 Bangla Digital | Edited By: রেশমী প্রামাণিক

Feb 01, 2022 | 1:49 AM

সর্দি-কাশির সমস্যা দীর্ঘদিন থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যান। বুকে কোনও ভাবেই কফ বসতে দেবেন না

1 / 6
সর্দি, কাশির সমস্যায় অনেকেই যেমন ভরসা করেন ঘরোয়া টোটকায় তেমনই কিন্তু অনেককে কফ সিরাপ খেতে হয়। কাশি, কফের সমস্যা বাড়াবাড়ির পর্যায়ে চলে গেলে এই সিরাপ খেতেই হয়। এবছর যাঁরা কোভিডে আক্রান্ত হয়েছিলেন তাঁদের সকলের মধ্যেই ছিল এই কফ কাশির সমস্যা। সংক্রমণ কেটে গেলেও এই কফ কাশির সমস্যা কিন্তু দীর্ঘ হচ্ছে।

সর্দি, কাশির সমস্যায় অনেকেই যেমন ভরসা করেন ঘরোয়া টোটকায় তেমনই কিন্তু অনেককে কফ সিরাপ খেতে হয়। কাশি, কফের সমস্যা বাড়াবাড়ির পর্যায়ে চলে গেলে এই সিরাপ খেতেই হয়। এবছর যাঁরা কোভিডে আক্রান্ত হয়েছিলেন তাঁদের সকলের মধ্যেই ছিল এই কফ কাশির সমস্যা। সংক্রমণ কেটে গেলেও এই কফ কাশির সমস্যা কিন্তু দীর্ঘ হচ্ছে।

2 / 6
তবে এই কফ সিরাপ কিন্তু মোটেই বেশি খাওয়া ঠিক নয়। কাশির সমস্যার জন্য যদি রাতের পর রাত ঘুম না আসে তখন খেতেই হয়। কিন্তু কফ সিরাপ খেলে সারাদিনই একটা ঘুম ঘুম ভাব থেকে যায়।

তবে এই কফ সিরাপ কিন্তু মোটেই বেশি খাওয়া ঠিক নয়। কাশির সমস্যার জন্য যদি রাতের পর রাত ঘুম না আসে তখন খেতেই হয়। কিন্তু কফ সিরাপ খেলে সারাদিনই একটা ঘুম ঘুম ভাব থেকে যায়।

3 / 6
অনেকের ক্ষেত্রে আবার তা নেশার মত হয়ে যায়। ঘুম ঘুম ভাব বেশি থাকা মানেই স্নায়ু শিথিল থাকা। যে কারণে অনেকেই প্রয়োজন ছাড়াও এই সিরাপ খান। যা অত্যন্ত ক্ষতিকারক।

অনেকের ক্ষেত্রে আবার তা নেশার মত হয়ে যায়। ঘুম ঘুম ভাব বেশি থাকা মানেই স্নায়ু শিথিল থাকা। যে কারণে অনেকেই প্রয়োজন ছাড়াও এই সিরাপ খান। যা অত্যন্ত ক্ষতিকারক।

4 / 6
কফ সিরাপ তৈরিতে ব্যবহার করা হয় ওপিয়াম, হেরোইন, ক্লোরোফর্ম, মরফিন। এই হল প্রাথমিক উপকরণ। যদিও এখন এই সব উপকরণেও এসেছে বদল। ডেক্সট্রোমেটোমরফিন কেমিক্যাল, বেঞ্জোনেটেট, প্রোমেথাজেন- কোডেইন এসব ব্যবহার করা হয়।

কফ সিরাপ তৈরিতে ব্যবহার করা হয় ওপিয়াম, হেরোইন, ক্লোরোফর্ম, মরফিন। এই হল প্রাথমিক উপকরণ। যদিও এখন এই সব উপকরণেও এসেছে বদল। ডেক্সট্রোমেটোমরফিন কেমিক্যাল, বেঞ্জোনেটেট, প্রোমেথাজেন- কোডেইন এসব ব্যবহার করা হয়।

5 / 6
আর এই সব উপাদান কিন্তু সরাসরি প্রভাব ফেলে আমাদের মনে। সেই সঙ্গে মস্তিষ্ক এবং সমগ্র স্নায়ুতন্ত্রের উপরেও কিন্তু এর একটা প্রভাব থাকে। ওপিয়াম এই উপাদানটি রক্তকোশের সঙ্গে মিশে আমাদের এমন একটা অনুভূতি দেয় যে মনে হয় শরীরে কোনও ব্যথা নেই।

আর এই সব উপাদান কিন্তু সরাসরি প্রভাব ফেলে আমাদের মনে। সেই সঙ্গে মস্তিষ্ক এবং সমগ্র স্নায়ুতন্ত্রের উপরেও কিন্তু এর একটা প্রভাব থাকে। ওপিয়াম এই উপাদানটি রক্তকোশের সঙ্গে মিশে আমাদের এমন একটা অনুভূতি দেয় যে মনে হয় শরীরে কোনও ব্যথা নেই।

6 / 6
যাঁরা নিয়মিত খান তাঁদের ক্ষেত্রে এই ঘুম ভাব ছাড়াও মাথা ধরে থাকা, ক্লান্ত লাগা, চোখে অস্পষ্ট দেখা, হ্যালুসিনেট করা নানা সমস্যা থাকে।

যাঁরা নিয়মিত খান তাঁদের ক্ষেত্রে এই ঘুম ভাব ছাড়াও মাথা ধরে থাকা, ক্লান্ত লাগা, চোখে অস্পষ্ট দেখা, হ্যালুসিনেট করা নানা সমস্যা থাকে।

Next Photo Gallery