কিস করার মধ্যে কোনও Kiss-সা নেই, তবে চুম্বনের কিন্তু একাধিক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। শুনতে অবাক লাগলেও বিজ্ঞান কিন্তু এমন কথাই বলছে। সম্পর্ককে দৃঢ় করতে ভূমিকা রয়েছে চুম্বনের। শরীর সুস্থ রাখে। হার্টের খেয়াল রাখে। মন ভাল রাখে। সেই সঙ্গে বিভিন্ন লাইফস্টাইল ডিজিজেরও সম্ভাবনা কমায়। আর তাই পরের বার থেকে দীর্ঘস্থায়ী হোক আপনার চুম্বনকাল।
চুমুর মধ্যে যে স্যালাইভা থাকে তা ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে দেয়। সেই সঙ্গে একাধিক সমক্রণের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য শরীরকে তৈরি করে দেয়। সেই সঙ্গে বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করতে প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবডিও তৈরি করে দেয় চুম্বন।
খুব আবেগের সঙ্গে সঙ্গীকে জড়িয়ে ধরে চুম্বন করুন। দেখবেন কিছু সময় পর আপনি নিজের হৃদস্পন্দন শুনতে পাচ্ছেন। সঙ্গে মন ভাল করা অনুভূতি। যে কারণে দীর্ঘদিন পর যখন প্রিয় মানুষের সঙ্গে দেখা হয় বা যখন মনের মানুষকে জড়িয়ে ধরেন তখন রক্তচাপ কমে যায়, অর্থাৎ স্বাভাবিক থাকে। যাঁদের উচ্চরক্তচাপের সমস্যা রয়েছে তাঁরা সঙ্গীর সঙ্গে ভাল সম্পর্ক গড়ে তুললে বা চুম্বন করলে কিন্তু ভাল থাকবেন।
এক মিনট লম্বা শ্বাস নিন., ফুসফুসের জন্য এই ব্যায়াম কিন্তু খুব ভাল। যদি আপনি স্বাভাবিকভাবে এক মিনিটে ২০ বার শ্বাস নেন, চুম্বনের সময় তা মিনিটে ৬০ বার পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। ফুসফুসের জন্য এই ব্যায়ামটি ভাল কারণ শুদ্ধ বাতাস ফুসফুস প্রাণ ভরে গ্রহণ করতে পারে।
অ্যালার্জিতে ভোগেন? ধুলো বা পরাগ রেনু থেকে শ্বাসকষ্ট হয়? তাহলে জড়িয়ে ধরে লম্বা চুমবন করুন প্রেমিক বা প্রেমিকাকে। এতে রক্তে ইমিউনোগ্লোবিউলিন ই অ্যান্টিবডির পরিমাণ বাড়ে। যা হাঁচি, কাশি, অ্যালার্জির সমস্যা প্রতিরোধ করে।