World Confluence of Humanity, Power & Spirituality: বিজ্ঞানের সঙ্গে মিলে যাবে আধ্যাত্মিকতা, তৈরি হচ্ছে ইউনিভার্সাল স্পিরিচুয়ালটি অ্যান্ড হিউম্যানিটির মঞ্চ

Dec 24, 2024 | 8:10 PM

এই বছর সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসাবে আসন গ্রহণ করবেন ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ।

World Confluence of Humanity, Power & Spirituality: বিজ্ঞানের সঙ্গে মিলে যাবে আধ্যাত্মিকতা, তৈরি হচ্ছে ইউনিভার্সাল স্পিরিচুয়ালটি অ্যান্ড হিউম্যানিটির মঞ্চ

Follow Us

কানোরিয়া ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ইউনিভার্সাল স্পিরিচুয়ালটি অ্যান্ড হিউম্যানিটি ফাউন্ডেশন আয়োজন করতে চলেছে ১৫তম ওয়ার্ল্ড কনফ্লুয়েন্স অব হিউম্যানিটি, পাওয়ার অ্যান্ড স্পিরিচুয়ালিটি সম্মেলন।

‘আধ্যাত্মিকতায় বিজ্ঞান’-এর গুরুত্ব কী তা বোঝাই এই সম্মেলনের মূল উদ্দেশ্য। বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, আধ্যাত্মিকতা এবং মানবতা, মানব সভ্যতার বিকাশে এই চারের প্রয়োজনীয়তা কী তাও তুলে ধরা হবে এই সম্মেলনে। এর আগেও ১৪টি আন্তর্জাতিক কনফ্লুয়েন্স অব হিউম্যানিটির মঞ্চে বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে দিগ্‌গজ পন্ডিত, বুদ্ধিজীবি থেকে বড় বড় ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।

এই বছর সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসাবে আসন গ্রহণ করবেন ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। অন্যান্য বক্তাদের মধ্যে থাকবেন লেখক এবং অ্যান্টি-এজিং বিশেষজ্ঞ ডঃ রবার্ট গোল্ডম্যান, ভারতের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি কে জি বালাকৃষ্ণান, ভারতীয় সর্বধর্ম সংসদের জাতীয় আহ্বায়ক গোস্বামী সুশীল মহারাজ, কলকাতার আর্চবিশপ টমাস ডি’সুজা, ছত্তিশগড়ের প্রাক্তন গভর্নর এবং ভারতের প্রতিরক্ষা সচিব শেখর দত্ত, ভারতে স্পেনের রাষ্ট্রদূত এইচ ই জুয়ান অ্যান্তোনিও মার্চ পুজল সহ আরও অনেকে।

মানবতার উন্নতির লক্ষ্যে এগিয়ে চলার পথে ভারতকে সর্বাগ্রে স্থান করে দেওয়া তথা বিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদ থেকে আধ্যাত্মিক নেতাদের এক ছাদের তলায় আনা এই সম্মেলনের অন্যতম লক্ষণ।

বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, দর্শন এবং আধ্যাত্মিকতার মিলন নিরপেক্ষ, নৈতিক এবং এআই পরিচালিত এক সুন্দর ভবিষ্যত, পরবর্তীকে প্রজন্মকে উপহার দেবে বলেই বিশ্বাস। সম্মেলনের দুই দিন বিশিষ্ট ব্যক্তিরা তাদের চিন্তাভাবনা এবং জীবনের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেবেন যা ভবিষ্যতের চলার পথ ঠিক করতে গুরুত্বপূর্ণ।

এই সম্মেলনের মূল উদ্যোক্তা কানোরিয়া ফাউন্ডেশন। ‘ওয়ার্ক উইথ ডিভোশন’ অর্থাৎ ভক্তির সঙ্গে কাজ করুন, এটাই এই সংস্থার সাফল্যের মূল মন্ত্র। সমাজের উন্নতির কথা ভেবে দীর্ঘমেয়াদী এবং টেকসই পথ খুঁজে বের করাই কানোরিয়া ফাউন্ডেশনের বৈশিষ্ট্য। নৈতিকতা, মূল্যবোধ এবং সংস্কৃতি তাঁদের মূল ভিত্তি। ব্যবসায়িক কার্যক্রমের সঙ্গে তাই বহু সমাজ কল্যাণমূলক কাজের সঙ্গেও যুক্ত কানোরিয়া ফাউন্ডেশন।

কানোরিয়া ফাউন্ডেশনের কান্ডারি ট্রাস্টি সদস্য ডঃ হরি প্রসাদ কানোরিয়া একজন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ এবং সমাজসেবী। মানবিক সেবা এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদানের জন্য স্বীকৃত ও পুরস্কৃত হয়েছেন তিনি।

নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘের তৃতীয় গ্লোবাল অফিসিয়াল অফ ডিগনিটি অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে গ্লোবাল ম্যান অফ দ্য ইয়ার পুরষ্কার পেয়েছেন হরি প্রসাদ কানোরিয়া। শুধু তাই নয়, সমাজের পিছিয়ে পড়া শ্রেণীর শিশুদের পড়াশোনার জন্য নিরন্তর কাজ করে চলা শ্রীহরি গ্লোবাল আইআইএসডি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান তিনি। ১৯৫৯ সাল থেকেই পারিবারিক ব্যবসার মধ্য দিয়ে এই জগতে হাতে খড়ি তাঁর। ইএসএ, ইউকে, চিন, ভিয়েতনাম এবং বাংলাদেশের একাধিক জাতীয় স্তরের বিজনেস ডেলিগেশনের সদস্য তিনি। বর্তমানে হরি প্রসাদ কানোরিয়া, ওয়ার্ল্ড কনফ্লুয়েন্স অব হিউম্যানিটি, পাওয়ার অ্যান্ড স্পিরিচুয়ালিটির ফাউন্ডার এবং চেয়ারম্যান। এখানেই শেষ নয় অ্যাসিড আক্রান্তদের জন্য তিনি তৈরি করেছেন অ্যাসিড সারভাইভরস অ্যান্ড ওম্যান ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন ইন্ডিয়া।

Next Article