Ranji Trophy: ‘সৌরাষ্ট্রের’ অস্ত্রেই বিশেষ প্রস্তুতি সারল বাংলার ব্যাটাররা!

TV9 Bangla Digital | Edited By: দীপঙ্কর ঘোষাল

Feb 15, 2023 | 8:07 PM

Saurashtra Pacer: সাংবাদিক সম্মেলনে মনোজও খোলসা করলেন সে কথা। রঞ্জি ফাইনালে বাংলা অধিনায়কের কাছে ফাইলফলকের ম্যাচও হতে পারে। প্রথম শ্রেনির ক্রিকেটে ১০ হাজার রানের সামনে মনোজ। সেই প্রসঙ্গেই উঠে এল সৌরাষ্ট্র পেসারের প্রসঙ্গ।

Ranji Trophy: সৌরাষ্ট্রের অস্ত্রেই বিশেষ প্রস্তুতি সারল বাংলার ব্যাটাররা!
নেটে বাঁ হাতি পেসারের বিরুদ্ধে অনুশীলনে বাংলার ব্যাটার। ছবি: রাহুল সাধুখাঁ
Image Credit source: OWN Photograph

Follow Us

কলকাতা : ইডেন গার্ডেন্সের পিচ সাধারণত পেস, বাউন্সি হয়ে থাকে। এ বারও এমন পিচই তৈরি হয়েছে। প্র্য়াক্টিস পিচের সঙ্গে যদি ম্য়াচের মিল থাকে, তাহলে বলতেই হবে, এই পিচ দু-দলের ব্যাটারকেই সমস্য়ায় ফেলবে। বাংলার বোলিং লাইন আপ খুবই ভালো। আকাশ দীপ, মুকেশ কুমার, ঈশান পোড়েলরা ছন্দে রয়েছেন। ভুললে চলবে না প্রতিপক্ষ বোলিং লাইন আপের কথাও। বাংলা ব্য়াটিংয়ে ওপেনিং ছাড়া এখনও অবধি চিন্তার জায়গা নেই। সৌরাষ্ট্র দলে জয়দেব উনাদকাট, চেতন সাকারিয়ার মতো দু-জন বাঁ হাতি পেসার রয়েছেন। জয়দেব উনাদকাটের দক্ষতা নিয়ে কারও সন্দেহ থাকার কথা নয়। ভুললে চলবে না চেতন সাকারিয়ার কথাও। সৌরাষ্ট্রের এই দুই পেসারের জন্য বিশেষ প্রস্তুতিও নিয়েছে বাংলা। ফাইনালের আগের দিন ছিল বিশেষ চমক। বিস্তারিত TV9Bangla-য়।

বাংলা শিবিরেও দু-জন বাঁ হাতি পেসার রয়েছেন। অ্যাওয়ে ম্য়াচ খেলতে গেলেও এই দু-জনের বিরুদ্ধে প্রস্তুতির সুযোগ হয়। ফাইনালের আগের দিন অবশ্য় সৌরাষ্ট্রের এক বাঁ হাতি পেসারকে দেখা গেল বাংলার নেটে। অনেকটা বাংলার পেসার গীত পুরির মতো দেখতে। দ্রুত গতিতে বোলিং করছিলেন। বাকি ব্য়াটারদেরই শুধু নয়, অধিনায়ক মনোজ তিওয়ারিকেও বেশ কয়েক বার নেটে বিট করেছেন। তেমনই মনোজ তাঁর বোলিংয়ে ব্য়াকফুটে দারুণ কিছু শট খেললেন মনোজ। জার্সিং পিছনে লেখা হিমাংশু। বাংলায় এসেছেন, ক্লাব ক্রিকেট খেলতে। হিমাংশু সৌরাষ্ট্রের ক্রিকেটার। সাংবাদিক সম্মেলনে মনোজও খোলসা করলেন সে কথা। রঞ্জি ফাইনালে বাংলা অধিনায়কের কাছে ফাইলফলকের ম্যাচও হতে পারে। প্রথম শ্রেনির ক্রিকেটে ১০ হাজার রানের সামনে মনোজ। সেই প্রসঙ্গেই উঠে এল সৌরাষ্ট্র পেসারের প্রসঙ্গ।

মাইলফলক প্রসঙ্গে বাংলা অধিনায়ক বলেন, ‘দশ হাজার রানের মাইলস্টোন, ওটা নিয়ে ভাবছি না। এর আগে এমন অনেক অভিজ্ঞতা হয়েছে। যখনই মাইলস্টোন নিয়ে চিন্তা ভাবনা করি, ফোকাস মাইলস্টোনের দিকে চলে যায়। অতীতে অনেক ক্ষেত্রেই হয়েছে। হলে ভালো না হলেও ক্ষতি নেই। আমার লক্ষ্য় একটা ম্যাচ জেতানো অবদান রাখা। সেটা যদি ১৫০ বল খেলে ৪০-৫০ রানও হয়, সেই অবদানটা থাকুক। আর বাঁ হাতি পেসারের ক্ষেত্রে বলব, আমাদের দলেও দু-জন রয়েছে। ওদের বিরুদ্ধে পুরো সিজনেই প্র্যাক্টিস করেছি। আজকের প্র্য়াক্টিসেও ক্লাব ক্রিকেটের বাঁ হাতি পেসারদের ডাকা হয়েছিল। আর একজনকে আমি দেখলাম, হিমাংশু নাম, ও নাকি সৌরাষ্ট্র থেকে এখানে ক্লাব ক্রিকেট খেলতে এসেছে। আমাদের প্রস্তুতি ভালো হয়েছে, এটুকু বলতে পারি।’

Next Article